‘বাংলার ইতিহাস ভুলিয়ে দিতে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা হয়েছিল। কিন্তু মূর্তি ভেঙে সব শেষ করা যায় না। বাংলার মাটিকে ভয় দেখানো যায় না।’ নাম না করে এইভাবে কেন্দ্রকে নিশানা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিদ্যাসাগর কলেজে ঈশ্বরচন্দ্রের মূর্তি ভাঙার ঘটনা এখনও প্রায় সকলের স্মৃতিতেই টাটকা। এরই মধ্যে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশত জন্মশতবর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠানে ফের একবার মুখ্যমন্ত্রীর গলাতে শোনা গেল সেদিনের কথা। কেন্দ্রকে বিঁধে এদিন বিদ্যাসাগরের জন্মভিটে বীরসিংহ গ্রামে মমতা বলেন– ‘বাংলার ইতিহাস ভুলিয়ে দিতে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা হয়েছিল। একদল দানবীয় লোক মূর্তিটা ভেঙে দিল। কিন্তু মূর্তি ভেঙে সব শেষ করা যায় না। আমরা তো কাউকে অসম্মান করি না। গান্ধিজি, নেতাজিকে না জানলে– দেশকে জানব কীভাবে? আগে নিজের মাটিকে সম্মান জানাতে হবে।’ মুখ্যমন্ত্রী জানান, ‘বিদ্যাসাগর কলেজে একটি আর্কাইভ করা হচ্ছে। বিদ্যাসাগরের সেমিনারের জন্য কলেজগুলিকে ২ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে।’ পাশাপাশি তিনি আশা প্রকাশ করেন, ২৬ সেপ্টেম্বর সব স্কুল-কলেজে বিদ্যাসাগর পড়ানো হোক।
এদিন মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে আসে এনআরসি প্রসঙ্গও।
তিনি রাজ্যবাসীকে ফের একবার আশ্বস্ত করে বলেন, ‘ রাজ্যে কোনও এনআরসি হবে না। বাংলা থেকে কাউকে তাড়িয়ে দিতে পারবে না। ১০ বছর অন্তর জনগণনা হয়– সে নিয়ে চিন্তা করবেন না।’
সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ দেশকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য হিন্দিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলেছিলেন। মমতা মুখ খুলেছেন সেই প্রসঙ্গেও। মুখ্যমন্ত্রী বলেন– ‘মাতৃভাষা আমাদের গর্ব। অন্য ভাষাতেও কথা বলব।’
বিদ্যাসাগর কলেজে ঈশ্বরচন্দ্রের মূর্তি ভাঙার ঘটনা এখনও প্রায় সকলের স্মৃতিতেই টাটকা। এরই মধ্যে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশত জন্মশতবর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠানে ফের একবার মুখ্যমন্ত্রীর গলাতে শোনা গেল সেদিনের কথা। কেন্দ্রকে বিঁধে এদিন বিদ্যাসাগরের জন্মভিটে বীরসিংহ গ্রামে মমতা বলেন– ‘বাংলার ইতিহাস ভুলিয়ে দিতে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা হয়েছিল। একদল দানবীয় লোক মূর্তিটা ভেঙে দিল। কিন্তু মূর্তি ভেঙে সব শেষ করা যায় না। আমরা তো কাউকে অসম্মান করি না। গান্ধিজি, নেতাজিকে না জানলে– দেশকে জানব কীভাবে? আগে নিজের মাটিকে সম্মান জানাতে হবে।’ মুখ্যমন্ত্রী জানান, ‘বিদ্যাসাগর কলেজে একটি আর্কাইভ করা হচ্ছে। বিদ্যাসাগরের সেমিনারের জন্য কলেজগুলিকে ২ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে।’ পাশাপাশি তিনি আশা প্রকাশ করেন, ২৬ সেপ্টেম্বর সব স্কুল-কলেজে বিদ্যাসাগর পড়ানো হোক।
এদিন মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে আসে এনআরসি প্রসঙ্গও।
তিনি রাজ্যবাসীকে ফের একবার আশ্বস্ত করে বলেন, ‘ রাজ্যে কোনও এনআরসি হবে না। বাংলা থেকে কাউকে তাড়িয়ে দিতে পারবে না। ১০ বছর অন্তর জনগণনা হয়– সে নিয়ে চিন্তা করবেন না।’
সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ দেশকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য হিন্দিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলেছিলেন। মমতা মুখ খুলেছেন সেই প্রসঙ্গেও। মুখ্যমন্ত্রী বলেন– ‘মাতৃভাষা আমাদের গর্ব। অন্য ভাষাতেও কথা বলব।’
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন