![]() |
ধর্মতলার স্টেটসম্যান হাউসের সামনে মুহাম্মদ কামরুজ্জামান ও অনান্যরা |
পুবের কলম প্রতিবেদক: ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর কেটে গিয়েছে প্রায় দুই দশক। যদিও সুপ্রিমকোর্ট বিতর্কিত জমিতে মন্দির নির্মাণের পক্ষেই রায় দিয়েছে। তবে সরকারি পদে থেকে একজন ধর্মনিরপেক্ষ দেশের প্রধানমন্ত্রী যা করেছেন তা লজ্জার। সুপ্রিমকোর্টের রায় পরবর্তী সময়ে মোদির ভূমিকা নিয়ে রবিবার এভাবেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান। প্রসঙ্গত, ৬ ডিসেম্বর সংবিধান প্রণেতা বাবা সাহেব আম্বেদকরের মৃত্যুদিন ও বাবরি মসজিদ ধ্বংসের কারণে কালা দিবস হিসাবে পালন করে আসছে ওই সংগঠন। এদিনও তারা ধর্মতলার স্টেটসম্যান হাউসের সামনে জমায়েত করে প্রতিবাদ জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে কামরুজ্জামান বলেন, মসজিদের জায়গা মসজিদেরই থাকে। কারও জায়গা বা টাকা নিয়ে মসজিদ হয়না। কিন্তু বাবরি মসজিদ নিয়ে সুপ্রিমকোর্টের রায়কে আমরা মেনে নিয়েছি। তারপরও একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশের প্রধানমন্ত্রী যেখানে রাম-মন্দিরের শিলান্যাস করেছেন তা লজ্জার, নিন্দাজনক ও বেদনাদায়ক।
বিস্তারিত আসছে.....
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন