এস জে আব্বাস, শক্তিগড়:বর্ধমান ২ ব্লকের হাট গোবিন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সিপিসিতে একটি মাত্র রাইস মিল থাকায় সহায়ক মূল্যে কৃষকের দ্রুত ধান বিক্রিতে সমস্যা হচ্ছিল। পূবের কলম পত্রিকার খবরের জেরে যুক্ত হল আরও দুটি রাইস মিল। ফলে কৃষক ভোগান্তির মেঘ অনেকটা কাটল বলেই মনে করছেন অনেকে। তবে রাইস মিল গুলির অনেকে কৃষকের থেকে কুইন্টাল পিছু কমপক্ষে ৬ কেজির বেশি ধান ধুলো বা ময়শ্চার বাবদ বাদ দিচ্ছেন।এমনকি,কোনও কোনও ক্ষেত্রে সেটা ৮-১০ কেজিও হয়ে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। ফলে এ নিয়ে কৃষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষও দেখা দিয়েছে। এ ব্যাপারে বর্ধমান জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ মেহবুব মণ্ডল বলেন, এমনটা হওয়ার কথা নয়।১৭ শতাংশের মধ্যে ধানের ময়েশ্চার থাকলে কোনও ধান বাদ দেওয়ার কথা নয়।মিল গুলিকে সরকারি নিয়ম মেনেই ধান কিনতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বর্ধমান-২ ব্লকের বিডিও সুবর্ণা মজুমদার জানান, আমরা লিখিত অভিযোগ পেলে অবশ্যই যথাযোগ্য ব্যবস্থা গ্রহণ করব। তাছাড়াও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে শীঘ্রই এ ব্যাপারে কথা বলব। অন্যদিকে, রাইস মিলগুলি থেকে জানা গেছে, কৃষকদের অভিযোগ অমূলক।এই বাদ দেওয়ার কারণ অনেক ক্ষেত্রেই ধানের ময়েশ্চার অনেক বেশি কিংবা ধান অপরিষ্কার।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন