কানপুর: পুলিশের হুমকি উপেক্ষা করেছিলেন। চেয়েছিলেন মেয়েকে ন্যায়বিচার পাইয়ে দিতে। যদিও এর মূল্য চোকাতে হলো প্রাণ দিয়ে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগের পর, মেয়েকে নিয়ে গিয়েছিলেন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে। এক ফাঁকে হাসপাতালের বাইরে বেড়িয়েছিলেন চা খেতে। আর তখনই বিপদ! ঝড়ের গতিতে এসে আচমকাই একটা ট্রাক পিষে দিয়ে চলে যায় নির্যাতিতা কিশোরীর বাবাকে। কানপুরের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। মূতের পরিবারের দাবি, পরিকল্পনা মাফিক খুন করা হয়েছে। যদিও পুলিশের দাবি, নিছকই দুর্ঘটনা।
সোমবার গণধর্ষণের শিকার হয় ১৩ বছরের এক কিশোরী। অভিযুক্ত গ্রামেরই ৩ যুবক। এরমধ্যে অভিযুক্ত দীপু যাদব ও সৌরভ যাদবের বাবা কনৌজ জেলার একটি থানার সাব-ইন্সপেক্টর। অন্যদিকে এই ঘটনায় তূতীয় অভিযুক্ত গলু যাদবকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, অভিযুক্তদের পরিবারের তরফে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল যাতে থানাতে অভিযোগ না করা হয়। হুমকিতে ভয় না পেয়ে নির্যাতিতার বাবা থানায় অভিযোগ জানান। শুরু হয় আরও হুমকি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন