১২ নভেম্বর ২০২৫, বুধবার, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৩৪ কোটি মানুষ অনাহারের মুখে

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২, শুক্রবার
  • / 81

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ ‘একটি অভূতপূর্ব মাত্রার জরুরি অবস্থার’ মুখোমুখি হয়েছে বিশ্ব। বর্তমানে বিশ্বের ৩৪ কোটি ৫০  লক্ষ মানুষ অনাহারের দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং ৭ কোটি মানুষ  ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে অনাহারের কাছাকাছি অবস্থায় রয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির নির্বাহী পরিচালক ডেভিড বিসলি  নিরাপত্তা পরিষদে বলেছেন, ৮২টি দেশের ৩৪ কোটি ৫০ লক্ষ মানুষ তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার সম্মুখীন, যা ২০২০ সালে কোভিড-১৯ মহামারি শুরু হওয়ার আগের সংখ্যার চেয়ে আড়াই-গুণ বেশি। তিনি বলেন, এটি অবিশ্বাস্যভাবে উদ্বেগজনক যে ৪৫টি দেশের ৫ কোটি মানুষ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে এবং দুর্ভিক্ষ দরজায় কড়া নাড়ছে। ক্রমবর্ধমান সংঘাত, মহামারির অর্থনৈতিক প্রভাব, জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং ইউক্রেনে যুদ্ধের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘পূর্বে যা ছিল তা হচ্ছে ক্ষুধার ঢেউ, আর এখন হচ্ছে ক্ষুধার সুনামি।’ বিসলি জানান, ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে খাদ্য, জ্বালানি এবং সারের ক্রমবর্ধমান খরচ সাত কোটি মানুষকে অনাহারের কাছাকাছি নিয়ে গেছে।

 

আরও পড়ুন: মুসলিম ও কাশ্মীরিদের টার্গেট করবেন না, আর্জি পহেলগাঁও কাণ্ডে শহিদ বিনয়ের স্ত্রীর

আরও পড়ুন: উত্তর-পূর্ব ভারতের ৫৫ শতাংশ মানুষ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর পক্ষে

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

৩৪ কোটি মানুষ অনাহারের মুখে

আপডেট : ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ ‘একটি অভূতপূর্ব মাত্রার জরুরি অবস্থার’ মুখোমুখি হয়েছে বিশ্ব। বর্তমানে বিশ্বের ৩৪ কোটি ৫০  লক্ষ মানুষ অনাহারের দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং ৭ কোটি মানুষ  ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে অনাহারের কাছাকাছি অবস্থায় রয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির নির্বাহী পরিচালক ডেভিড বিসলি  নিরাপত্তা পরিষদে বলেছেন, ৮২টি দেশের ৩৪ কোটি ৫০ লক্ষ মানুষ তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার সম্মুখীন, যা ২০২০ সালে কোভিড-১৯ মহামারি শুরু হওয়ার আগের সংখ্যার চেয়ে আড়াই-গুণ বেশি। তিনি বলেন, এটি অবিশ্বাস্যভাবে উদ্বেগজনক যে ৪৫টি দেশের ৫ কোটি মানুষ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে এবং দুর্ভিক্ষ দরজায় কড়া নাড়ছে। ক্রমবর্ধমান সংঘাত, মহামারির অর্থনৈতিক প্রভাব, জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং ইউক্রেনে যুদ্ধের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘পূর্বে যা ছিল তা হচ্ছে ক্ষুধার ঢেউ, আর এখন হচ্ছে ক্ষুধার সুনামি।’ বিসলি জানান, ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে খাদ্য, জ্বালানি এবং সারের ক্রমবর্ধমান খরচ সাত কোটি মানুষকে অনাহারের কাছাকাছি নিয়ে গেছে।

 

আরও পড়ুন: মুসলিম ও কাশ্মীরিদের টার্গেট করবেন না, আর্জি পহেলগাঁও কাণ্ডে শহিদ বিনয়ের স্ত্রীর

আরও পড়ুন: উত্তর-পূর্ব ভারতের ৫৫ শতাংশ মানুষ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর পক্ষে