১৩ অগাস্ট ২০২৫, বুধবার, ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২২ জানুয়ারি ছুটি চায় বার কাউন্সিল, উপলক্ষ– রাম মন্দির উদ্বোধন

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ১৭ জানুয়ারী ২০২৪, বুধবার
  • / 73

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: বিচার বিভাগ আর তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সমগ্র ব্যবস্থার কাছ থেকে নিরপেক্ষ চিন্তা–ভাবনা আশা করাই যায়। কিন্তু অনেককে অবাক করে দিয়ে অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে ছুটি চেয়ে বসল দেশের বার কাউন্সিল। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি লিখেছেন বার কাউন্সিলের চেযারম্যান ও সুপ্রিম কোর্টের বরিষ্ঠ আইনজীবী মনন কুমার মিশ্রা।

তার মতে, ২২ জানুয়ারি ছুটি পেলে আইনজীবীরা রাম মন্দির উদ্বোধনের সাক্ষী থাকতে পারবেন। কেউ অযোধ্যা গিয়ে, কেউ বা অন্যভাবে দেশের অন্যন্য প্রান্ত থেকে রাম মন্দির সংক্রান্ত অন্যান্য অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকতে পারবে।

সেই কারণে ওই দিন মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতগুলিতে ছুটি ঘোষণা করার আবেদন করেছেন মনন কুমার মিশ্রা।

তার মতে কোনও জরুরি মামলার শুনানি ২২ তারিখে থাকলে সেটা তার পরে যেদিন আদালত খোলা থাকবে, সেদিন করা হোক। ‘ঐতিহাসিক মুহুর্তে’ জনগণের অনুভূতির কথা মাথায় রেখে প্রধন বিচারপতিকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের আব্দার শুনে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

২২ জানুয়ারি ছুটি চায় বার কাউন্সিল, উপলক্ষ– রাম মন্দির উদ্বোধন

আপডেট : ১৭ জানুয়ারী ২০২৪, বুধবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: বিচার বিভাগ আর তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সমগ্র ব্যবস্থার কাছ থেকে নিরপেক্ষ চিন্তা–ভাবনা আশা করাই যায়। কিন্তু অনেককে অবাক করে দিয়ে অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে ছুটি চেয়ে বসল দেশের বার কাউন্সিল। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি লিখেছেন বার কাউন্সিলের চেযারম্যান ও সুপ্রিম কোর্টের বরিষ্ঠ আইনজীবী মনন কুমার মিশ্রা।

তার মতে, ২২ জানুয়ারি ছুটি পেলে আইনজীবীরা রাম মন্দির উদ্বোধনের সাক্ষী থাকতে পারবেন। কেউ অযোধ্যা গিয়ে, কেউ বা অন্যভাবে দেশের অন্যন্য প্রান্ত থেকে রাম মন্দির সংক্রান্ত অন্যান্য অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকতে পারবে।

সেই কারণে ওই দিন মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতগুলিতে ছুটি ঘোষণা করার আবেদন করেছেন মনন কুমার মিশ্রা।

তার মতে কোনও জরুরি মামলার শুনানি ২২ তারিখে থাকলে সেটা তার পরে যেদিন আদালত খোলা থাকবে, সেদিন করা হোক। ‘ঐতিহাসিক মুহুর্তে’ জনগণের অনুভূতির কথা মাথায় রেখে প্রধন বিচারপতিকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের আব্দার শুনে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।