২১ অক্টোবর ২০২৫, মঙ্গলবার, ৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সুড়ঙ্গে এখনও আটকে ৮জন, উদ্ধারের কাজে বিকল্প পথের খোঁজ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 173

নয়াদিল্লি, ২৭ ফেব্রুয়ারি: তেলেঙ্গানায় সুড়ঙ্গ  ধসের ফলে ভিতরে যে শ্রমিক এবং ইঞ্জিনিয়ারররা আটকে রয়েছেন তাঁদের কাউকেই উদ্ধার করা যায়নি। এসএলবিসি সুড়ঙ্গের ভিতর গত কয়েকদিন ধরে যে আটজন শ্রমিক আটকে রয়েছেন তাঁরা জীবিত নাকি মৃত বৃহস্পতিবার তা জানা যায়নি। সূত্রের খবর, বোরিং মেশিন দিয়ে উদ্ধারকারীরা সুড়ঙ্গে আটকে পড়া আটজন শ্রমিকের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন।

 

আরও পড়ুন: প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ইডির তল্লাশি, ‘রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র’ দাবি বাঘেলের

উল্লেখ্য, তেলেঙ্গানার নগরকুরনুল জেলায় ওই সুড়ঙ্গটি তৈরির কাজ করছিলেন ৮০০জন শ্রমিক। এঁদের ভিতর ৩০০জন স্থানীয়, বাকিরা ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, পঞ্জাব, জম্মুকাশ্মীর এবং উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা।

আরও পড়ুন: ট্রাম্পের গাজা প্ল্যান ঠেকানোর উদ্যোগ সৌদি আরবের

সূত্রের খবর, সুড়ঙ্গে ( tunnel) আটকে থাকা আটজনের মধ্যে মধ্যে দুজন উত্তরপ্রদেশ, একজন জম্মুকাশ্মীর, তিনজন ঝাড়খণ্ড, একজন পঞ্জাবের বাসিন্দা। আটকদের মধ্যে দুজন ইঞ্জিনিয়ার। উদ্ধারের কাজ চালাচ্ছে সেনাবাহিনী, নৌ-সেনা এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। এসএলবিসি সুড়ঙ্গে ধস নামার ঘটনা কেন ঘটেছে তা নিয়ে চলছে জল্পনা। তবে ইতিমধ্যে নির্মাণকারী সংস্থা দাবি করেছে, মানুষের ভুলে এই দুর্ঘটনাটি ঘটেনি।

আরও পড়ুন: ‘তল্লাশি ও ব্যবসা বন্ধের হুমকি’ কেন্দ্রের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ প্রাক্তন ট্যুইটার কর্তার

এই সুড়ঙ্গ তৈরির বরাত দেওয়া হয়েছে জয়পি গ্রুপ নামে একটি বেসরকারি সংস্থাকে। আরও কতদিন উদ্ধারের কাজ চলবে, সেকথা এখনও জানানো হয়নি। প্রশাসন জানিয়েছে, সুড়ঙ্গ ধসের পরে সেখানে আটকে পড়া শ্রমিক এবং ইঞ্জিনিয়ারের কাছে পৌঁছতে বিকল্প পথের খোঁজ চলছে। ধস নামার পরে জল এবং মাটি মিশে একাকার হয়ে যাওয়ায় আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে পৌঁছতে পারছেন না উদ্ধারকারীরা।

 

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সুড়ঙ্গে এখনও আটকে ৮জন, উদ্ধারের কাজে বিকল্প পথের খোঁজ

আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, বৃহস্পতিবার

নয়াদিল্লি, ২৭ ফেব্রুয়ারি: তেলেঙ্গানায় সুড়ঙ্গ  ধসের ফলে ভিতরে যে শ্রমিক এবং ইঞ্জিনিয়ারররা আটকে রয়েছেন তাঁদের কাউকেই উদ্ধার করা যায়নি। এসএলবিসি সুড়ঙ্গের ভিতর গত কয়েকদিন ধরে যে আটজন শ্রমিক আটকে রয়েছেন তাঁরা জীবিত নাকি মৃত বৃহস্পতিবার তা জানা যায়নি। সূত্রের খবর, বোরিং মেশিন দিয়ে উদ্ধারকারীরা সুড়ঙ্গে আটকে পড়া আটজন শ্রমিকের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন।

 

আরও পড়ুন: প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ইডির তল্লাশি, ‘রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র’ দাবি বাঘেলের

উল্লেখ্য, তেলেঙ্গানার নগরকুরনুল জেলায় ওই সুড়ঙ্গটি তৈরির কাজ করছিলেন ৮০০জন শ্রমিক। এঁদের ভিতর ৩০০জন স্থানীয়, বাকিরা ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, পঞ্জাব, জম্মুকাশ্মীর এবং উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা।

আরও পড়ুন: ট্রাম্পের গাজা প্ল্যান ঠেকানোর উদ্যোগ সৌদি আরবের

সূত্রের খবর, সুড়ঙ্গে ( tunnel) আটকে থাকা আটজনের মধ্যে মধ্যে দুজন উত্তরপ্রদেশ, একজন জম্মুকাশ্মীর, তিনজন ঝাড়খণ্ড, একজন পঞ্জাবের বাসিন্দা। আটকদের মধ্যে দুজন ইঞ্জিনিয়ার। উদ্ধারের কাজ চালাচ্ছে সেনাবাহিনী, নৌ-সেনা এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। এসএলবিসি সুড়ঙ্গে ধস নামার ঘটনা কেন ঘটেছে তা নিয়ে চলছে জল্পনা। তবে ইতিমধ্যে নির্মাণকারী সংস্থা দাবি করেছে, মানুষের ভুলে এই দুর্ঘটনাটি ঘটেনি।

আরও পড়ুন: ‘তল্লাশি ও ব্যবসা বন্ধের হুমকি’ কেন্দ্রের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ প্রাক্তন ট্যুইটার কর্তার

এই সুড়ঙ্গ তৈরির বরাত দেওয়া হয়েছে জয়পি গ্রুপ নামে একটি বেসরকারি সংস্থাকে। আরও কতদিন উদ্ধারের কাজ চলবে, সেকথা এখনও জানানো হয়নি। প্রশাসন জানিয়েছে, সুড়ঙ্গ ধসের পরে সেখানে আটকে পড়া শ্রমিক এবং ইঞ্জিনিয়ারের কাছে পৌঁছতে বিকল্প পথের খোঁজ চলছে। ধস নামার পরে জল এবং মাটি মিশে একাকার হয়ে যাওয়ায় আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে পৌঁছতে পারছেন না উদ্ধারকারীরা।