১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার জগদ্ধাত্রী পুজোয় শিথিল নাইট কার্ফু

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ৯ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার
  • / 14

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ জগদ্ধাত্রী পুজোতে (Jagaddhatri Puja)  চন্দননগরে এবার নাইটকার্ফুতে ছাড় দিচ্ছে রাজ্য। ফলে আর বাধা রইলনা সারারাত ঠাকুর দেখতে। চন্দননগরের মত নদীয়ার কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর খ্যাতিও সর্বজনবিদিত। তাই হুগলী জেলার মত নদীয়া জেলাতেও থাকছে নৈশ বিধিনিষিধে ছাড়।

 ১২ এবং ১৩ নভেম্বর অর্থাৎ জগদ্ধাত্রী পুজোর (Jagaddhatri Puja) অষ্টমী ও নবমীর দিন নাইট কারফিউতে ছাড় দিল রাজ্য সরকার। ছটপুজোর জন্য ১০, ১১ তারিখ নেই নাইট কারফিউ। আবার ১২, ১৩ নভেম্বরও ছাড়। ফলে ১০ থেকে ১৩  – এই চারদিনই চন্দননগরে রাত জেগে ঠাকুর দেখা যাবে। মঙ্গলবার এই মর্মে নবান্ন (Nabanna) থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন মুখ্যসচিব এইচ কে দ্বিবেদী। 

আরও পড়ুন: হোলি উপলক্ষে নাইট কারফিউ প্রত্যাহার করল নবান্ন

হুগলী জেলার মানুষদের পাশাপাশি রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দশর্নার্থীরা আসেন চন্দননগর, চুঁচুড়া, ভদ্রেশ্বরের দেবী দর্শণের উদ্দেশ্যে। স্বভাবতই খুশি সকলে। পূর্বরেল কর্তৃপক্ষও বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করে থাকেন। কোভিড কালে দীর্ঘ ছয়মাস লোকাল ট্রেন বন্ধ থাকার গড়িয়েছে চাকা। থাকছেনা নৈশবিধিও। ফলে উৎসবের জোয়ারে গা ভাসানো এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তায় আজ রাজ্যে চন্দননগর, আসানসোল, বিধাননগর ও শিলিগুড়ি পুরনিগমের নির্বাচন

তিথি মেনে আজ চন্দননগরে জগদ্ধাত্রীপুজোর পঞ্চমী। তবে সাধারণভাবে অষ্টমী এবং নবমীতেই নামে দর্শনার্থীদের ঢল। বিশেষত  চন্দননগরের আলোকসজ্জ্যা দেখেতে ভিড় করেন অগনিত সাধারণ মানুষ।এরসঙ্গে রয়েছে  একচালচিত্রের দেবীর চিরাচরিত ডাকের সাজ।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

এবার জগদ্ধাত্রী পুজোয় শিথিল নাইট কার্ফু

আপডেট : ৯ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ জগদ্ধাত্রী পুজোতে (Jagaddhatri Puja)  চন্দননগরে এবার নাইটকার্ফুতে ছাড় দিচ্ছে রাজ্য। ফলে আর বাধা রইলনা সারারাত ঠাকুর দেখতে। চন্দননগরের মত নদীয়ার কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর খ্যাতিও সর্বজনবিদিত। তাই হুগলী জেলার মত নদীয়া জেলাতেও থাকছে নৈশ বিধিনিষিধে ছাড়।

 ১২ এবং ১৩ নভেম্বর অর্থাৎ জগদ্ধাত্রী পুজোর (Jagaddhatri Puja) অষ্টমী ও নবমীর দিন নাইট কারফিউতে ছাড় দিল রাজ্য সরকার। ছটপুজোর জন্য ১০, ১১ তারিখ নেই নাইট কারফিউ। আবার ১২, ১৩ নভেম্বরও ছাড়। ফলে ১০ থেকে ১৩  – এই চারদিনই চন্দননগরে রাত জেগে ঠাকুর দেখা যাবে। মঙ্গলবার এই মর্মে নবান্ন (Nabanna) থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন মুখ্যসচিব এইচ কে দ্বিবেদী। 

আরও পড়ুন: হোলি উপলক্ষে নাইট কারফিউ প্রত্যাহার করল নবান্ন

হুগলী জেলার মানুষদের পাশাপাশি রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দশর্নার্থীরা আসেন চন্দননগর, চুঁচুড়া, ভদ্রেশ্বরের দেবী দর্শণের উদ্দেশ্যে। স্বভাবতই খুশি সকলে। পূর্বরেল কর্তৃপক্ষও বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করে থাকেন। কোভিড কালে দীর্ঘ ছয়মাস লোকাল ট্রেন বন্ধ থাকার গড়িয়েছে চাকা। থাকছেনা নৈশবিধিও। ফলে উৎসবের জোয়ারে গা ভাসানো এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তায় আজ রাজ্যে চন্দননগর, আসানসোল, বিধাননগর ও শিলিগুড়ি পুরনিগমের নির্বাচন

তিথি মেনে আজ চন্দননগরে জগদ্ধাত্রীপুজোর পঞ্চমী। তবে সাধারণভাবে অষ্টমী এবং নবমীতেই নামে দর্শনার্থীদের ঢল। বিশেষত  চন্দননগরের আলোকসজ্জ্যা দেখেতে ভিড় করেন অগনিত সাধারণ মানুষ।এরসঙ্গে রয়েছে  একচালচিত্রের দেবীর চিরাচরিত ডাকের সাজ।