২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সার্বভৌম এক দেশের জনসংখ্যা মাত্র ৩৩!

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২, বুধবার
  • / 45

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : বিশ্বের মধ্যে এমন একটা দেশ আছে যে দেশের প্রেসিডেন্টকে একা হাঁটতে দেখা যায় । তার সাথে থাকে না কোনও প্রহরী । তিনি আপন মর্জির মালিক । আর এই দেশটির জনসংখ্যা মাত্র ৩৩ জন ! এই দেশটির নাম হল মোলোসিয়া । স্বঘোষিত এই দেশটি আমেরিকার নেভাদায় অবস্থিত । আসলে মোলোসিয়া দেশটি ১৯৭৭ সালে তৈরি হয়েছিল । এই অঞ্চলে বসবাসকারী দুই ব্যক্তি নতুন এক দেশ তৈরির কথা ভেবেছিলেন ।

 

আরও পড়ুন: ভারতের জনসংখ্যা ১৪৬ কোটি ছাড়িয়েছে, কমেছে জন্মহার 

সেই দুই ব্যক্তির মধ্যে একজন হলেন কেভিন বগ এবং তার বন্ধু । এরপর তারা আমেরিকা থেকে আলাদা একটি নতুন দেশ বানালেন । কেভিনের বন্ধুরা মিলে এই দেশের ভিত্তিস্থাপন করলেন । তখন থেকেই কেভিন এদেশের প্রেসিডেন্ট । কেভিনের স্ত্রী দেশের ফার্স্ট লেডির মর্যাদা পেয়েছেন । এদেশে বসবাসকারী বেশিরভাগ নাগরিককে কেভিনের আত্মীয় বলেই মনে করা হয় । যদিও বিশ্বের অন্য কোনও সরকার এই দেশকে স্বীকৃতি দেয়নি ।

আরও পড়ুন: জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ থেকে ভারসাম্য রক্ষায় ইন্দোনেশিয়ার নতুন কৌশল

 

আরও পড়ুন: অপারেশন ডেভিল হান্ট: বাংলাদেশে গ্রেফতার ১৩০৮

তবে অন্যান্য দেশের মতো এই দেশে দোকান লাইব্রেরী ও গোরস্থান সব কিছুই রয়েছে । তাছাড়াও এই দেশে নিজস্ব মুদ্রা রয়েছে । এর সাথে নিজস্ব আইন ঐতিহ্য সব কিছুই আছে । মেলোসিয়াকে পর্যটন কেন্দ্রও বলা হয়ে থাকে । প্রতিবছর বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকরা এখানে ঘুরতে আসেন । এখানে পর্যটকদের যাওয়া আসার জন্য পাসপোর্টের স্ট্যাম্প নিতে হয় । এটা এখানকার সরকারের নিয়ম । এই দেশটিতে আসতে আমেরিকা থেকে মাত্র ২ ঘণ্টা সময় লাগে । দেশের বিভিন্ন ভবন ও রাস্তাতে পর্যটকদের সাথে দেখা যায় এদেশের প্রেসিডেন্ট অর্থাৎ কেভিনকে । কেভিন দেশের উন্নয়নের জন্য অনেক কাজ করেছেন ।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সার্বভৌম এক দেশের জনসংখ্যা মাত্র ৩৩!

আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : বিশ্বের মধ্যে এমন একটা দেশ আছে যে দেশের প্রেসিডেন্টকে একা হাঁটতে দেখা যায় । তার সাথে থাকে না কোনও প্রহরী । তিনি আপন মর্জির মালিক । আর এই দেশটির জনসংখ্যা মাত্র ৩৩ জন ! এই দেশটির নাম হল মোলোসিয়া । স্বঘোষিত এই দেশটি আমেরিকার নেভাদায় অবস্থিত । আসলে মোলোসিয়া দেশটি ১৯৭৭ সালে তৈরি হয়েছিল । এই অঞ্চলে বসবাসকারী দুই ব্যক্তি নতুন এক দেশ তৈরির কথা ভেবেছিলেন ।

 

আরও পড়ুন: ভারতের জনসংখ্যা ১৪৬ কোটি ছাড়িয়েছে, কমেছে জন্মহার 

সেই দুই ব্যক্তির মধ্যে একজন হলেন কেভিন বগ এবং তার বন্ধু । এরপর তারা আমেরিকা থেকে আলাদা একটি নতুন দেশ বানালেন । কেভিনের বন্ধুরা মিলে এই দেশের ভিত্তিস্থাপন করলেন । তখন থেকেই কেভিন এদেশের প্রেসিডেন্ট । কেভিনের স্ত্রী দেশের ফার্স্ট লেডির মর্যাদা পেয়েছেন । এদেশে বসবাসকারী বেশিরভাগ নাগরিককে কেভিনের আত্মীয় বলেই মনে করা হয় । যদিও বিশ্বের অন্য কোনও সরকার এই দেশকে স্বীকৃতি দেয়নি ।

আরও পড়ুন: জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ থেকে ভারসাম্য রক্ষায় ইন্দোনেশিয়ার নতুন কৌশল

 

আরও পড়ুন: অপারেশন ডেভিল হান্ট: বাংলাদেশে গ্রেফতার ১৩০৮

তবে অন্যান্য দেশের মতো এই দেশে দোকান লাইব্রেরী ও গোরস্থান সব কিছুই রয়েছে । তাছাড়াও এই দেশে নিজস্ব মুদ্রা রয়েছে । এর সাথে নিজস্ব আইন ঐতিহ্য সব কিছুই আছে । মেলোসিয়াকে পর্যটন কেন্দ্রও বলা হয়ে থাকে । প্রতিবছর বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকরা এখানে ঘুরতে আসেন । এখানে পর্যটকদের যাওয়া আসার জন্য পাসপোর্টের স্ট্যাম্প নিতে হয় । এটা এখানকার সরকারের নিয়ম । এই দেশটিতে আসতে আমেরিকা থেকে মাত্র ২ ঘণ্টা সময় লাগে । দেশের বিভিন্ন ভবন ও রাস্তাতে পর্যটকদের সাথে দেখা যায় এদেশের প্রেসিডেন্ট অর্থাৎ কেভিনকে । কেভিন দেশের উন্নয়নের জন্য অনেক কাজ করেছেন ।