০৪ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘রাশিয়ার এক নম্বর টার্গেট আমি’, মন্তব্য ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২, শুক্রবার
  • / 34

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ রাশিয়ার আগ্রাসী হানায় বিপর্যস্ত ইউক্রেন। তাও দাঁতে দাঁত চিপে পুতিনের রক্তচক্ষুর সামনে দাঁড়িয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে তারা। এদিকে তার মধ্যে দেশের মানুষের জন্য প্রতিশ্রুতি পালন করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, রাশিয়ার এক নম্বর টার্গেট হলেন তিনি আর দুই নম্বর টার্গেট তাঁর পরিবার।

আজ শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি বলেন, ‘আমাকে তাদের টার্গেটগুলোর মধ্যে এক নম্বরে রেখেছে শত্রুরা। দুই নম্বরে আমার পরিবার। তারা রাষ্ট্রপ্রধানকে শেষ করে ইউক্রেনকে রাজনৈতিকভাবে নিঃশেষ করতে চায়। আমি রাজধানীতেই থাকব। আমার পরিবারও ইউক্রেনেই থাকবে।’

আরও পড়ুন: ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে বৈঠক: আজ সউদিতে জেলেনস্কি

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে আচমকার সামরিক অভিযানের কথা ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন: আগামী ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ভোটে সবকটা আসনই আমাদের লক্ষ্য, হাওড়ায় মন্তব্য চন্দ্রিমার

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের কোনো দেশে এত বড় হামলা এই প্রথম। ইতিমধ্যেই ইউক্রেনের বড় শহরগুলো থেকে প্রায় ১ লাখ মানুষ বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন।  অন্যান্য দেশ থেকে ইউক্রেনের আসা পড়ুয়ারা আটকে পড়েছে। এর মধ্যে ভারতীয় পড়ুয়ার সংখ্যা ২০ হাজার।

আরও পড়ুন: সমকামী পণ্য বিক্রি কমিয়ে দিল ‘টার্গেট’

জেলেনস্কি বলেন, রুশ সেনাদের হামলায় প্রথম দিন তাঁর দেশের ১৩৭ জন সেনাসদস্য ও বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলছেন, রাশিয়ার লক্ষ্য হচ্ছে কিয়েভ দখল ও দেশটির সরকারকে উৎখাত করা।

পুতিন এর মধ্যেই হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যে দেশ এই যুদ্ধে হস্তক্ষপ করবে তাদেরও ফল ভুগতে হবে।

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ থেকে ৯০ কিলোমিটার উত্তরে চেরনোবিলে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন রুশ সেনারা। এর ফলে বেলারুশ থেকেও রাশিয়ার সেনারা সীমান্তের সংকীর্ণ পথ ধরে ইউক্রেনের ভেতরে ঢুকে পড়ে।

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

‘রাশিয়ার এক নম্বর টার্গেট আমি’, মন্তব্য ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির

আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ রাশিয়ার আগ্রাসী হানায় বিপর্যস্ত ইউক্রেন। তাও দাঁতে দাঁত চিপে পুতিনের রক্তচক্ষুর সামনে দাঁড়িয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে তারা। এদিকে তার মধ্যে দেশের মানুষের জন্য প্রতিশ্রুতি পালন করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, রাশিয়ার এক নম্বর টার্গেট হলেন তিনি আর দুই নম্বর টার্গেট তাঁর পরিবার।

আজ শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি বলেন, ‘আমাকে তাদের টার্গেটগুলোর মধ্যে এক নম্বরে রেখেছে শত্রুরা। দুই নম্বরে আমার পরিবার। তারা রাষ্ট্রপ্রধানকে শেষ করে ইউক্রেনকে রাজনৈতিকভাবে নিঃশেষ করতে চায়। আমি রাজধানীতেই থাকব। আমার পরিবারও ইউক্রেনেই থাকবে।’

আরও পড়ুন: ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে বৈঠক: আজ সউদিতে জেলেনস্কি

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে আচমকার সামরিক অভিযানের কথা ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন: আগামী ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ভোটে সবকটা আসনই আমাদের লক্ষ্য, হাওড়ায় মন্তব্য চন্দ্রিমার

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের কোনো দেশে এত বড় হামলা এই প্রথম। ইতিমধ্যেই ইউক্রেনের বড় শহরগুলো থেকে প্রায় ১ লাখ মানুষ বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন।  অন্যান্য দেশ থেকে ইউক্রেনের আসা পড়ুয়ারা আটকে পড়েছে। এর মধ্যে ভারতীয় পড়ুয়ার সংখ্যা ২০ হাজার।

আরও পড়ুন: সমকামী পণ্য বিক্রি কমিয়ে দিল ‘টার্গেট’

জেলেনস্কি বলেন, রুশ সেনাদের হামলায় প্রথম দিন তাঁর দেশের ১৩৭ জন সেনাসদস্য ও বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলছেন, রাশিয়ার লক্ষ্য হচ্ছে কিয়েভ দখল ও দেশটির সরকারকে উৎখাত করা।

পুতিন এর মধ্যেই হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যে দেশ এই যুদ্ধে হস্তক্ষপ করবে তাদেরও ফল ভুগতে হবে।

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ থেকে ৯০ কিলোমিটার উত্তরে চেরনোবিলে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন রুশ সেনারা। এর ফলে বেলারুশ থেকেও রাশিয়ার সেনারা সীমান্তের সংকীর্ণ পথ ধরে ইউক্রেনের ভেতরে ঢুকে পড়ে।