১৫ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তদন্তে অসহযোগিতা! সিবিআই এর পর গরু পাচারকাণ্ডে সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার ইডির

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৭ অক্টোবর ২০২২, শুক্রবার
  • / 66

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: আসানসোল জেলে দীর্ঘ চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরার পর গরু পাচারকাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। অভিযোগ তদন্তে অসহযোগিতার। সিবিআই এর পর বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গলকে গ্রেফতার করল কে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

দিল্লি থেকে ইডি-র বেশ কয়েকজনের প্রতিনিধি দল কলকাতায় এসে পৌঁছন সকালেই ৷ কলকাতা থেকে তাঁরা সড়কপথে আসানসোল চলে যান ৷ সেখানে আসানসোল সংশোধনাগারে সায়গল হোসেনকে জেরা করেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: নভেম্বরে বিএসএফ, ইডি শুল্ক-সহ ২২টি দফতরের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে নির্বাচন কমিশন

উল্লেখ্য, গোরু পাচার মামলায় আগেই CBI-এর হাতে গ্রেফতার হয়েছেন সায়গল হোসেন। আপাতত আদালতের নির্দেশে তিনি রয়েছেন আসানসোল সংশোধনাগারে। সেখানেই এই মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর আদালতের নির্দেশে ঠাঁই হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলেরও।

আরও পড়ুন: দিল্লিতে ED অফিসে হাজিরা দিলেন মিমি চক্রবর্তী

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, এদিন ইডির তরফ থেকে ৩৫ টি প্রশ্নমালা রাখা হয়েছিল সায়গলের জন্য। কিন্তু তদন্তে কোনও প্রকার সহযোগিতা করেন নি তিনি। এমনটাই অভিযোগ উঠে এসেছে। সেই বিষয়টি নিয়ে ইডির আধিকারিকরা দিল্লির অফিসের সঙ্গেও যোগাযোগ করেন বলে জানা গিয়েছে। এরপরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

আরও পড়ুন: betting app case: অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীকে ইডির তলব

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

তদন্তে অসহযোগিতা! সিবিআই এর পর গরু পাচারকাণ্ডে সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার ইডির

আপডেট : ৭ অক্টোবর ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: আসানসোল জেলে দীর্ঘ চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরার পর গরু পাচারকাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। অভিযোগ তদন্তে অসহযোগিতার। সিবিআই এর পর বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গলকে গ্রেফতার করল কে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

দিল্লি থেকে ইডি-র বেশ কয়েকজনের প্রতিনিধি দল কলকাতায় এসে পৌঁছন সকালেই ৷ কলকাতা থেকে তাঁরা সড়কপথে আসানসোল চলে যান ৷ সেখানে আসানসোল সংশোধনাগারে সায়গল হোসেনকে জেরা করেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: নভেম্বরে বিএসএফ, ইডি শুল্ক-সহ ২২টি দফতরের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে নির্বাচন কমিশন

উল্লেখ্য, গোরু পাচার মামলায় আগেই CBI-এর হাতে গ্রেফতার হয়েছেন সায়গল হোসেন। আপাতত আদালতের নির্দেশে তিনি রয়েছেন আসানসোল সংশোধনাগারে। সেখানেই এই মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর আদালতের নির্দেশে ঠাঁই হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলেরও।

আরও পড়ুন: দিল্লিতে ED অফিসে হাজিরা দিলেন মিমি চক্রবর্তী

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, এদিন ইডির তরফ থেকে ৩৫ টি প্রশ্নমালা রাখা হয়েছিল সায়গলের জন্য। কিন্তু তদন্তে কোনও প্রকার সহযোগিতা করেন নি তিনি। এমনটাই অভিযোগ উঠে এসেছে। সেই বিষয়টি নিয়ে ইডির আধিকারিকরা দিল্লির অফিসের সঙ্গেও যোগাযোগ করেন বলে জানা গিয়েছে। এরপরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

আরও পড়ুন: betting app case: অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীকে ইডির তলব