২৭ জুলাই ২০২৫, রবিবার, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাহাড়ে উৎপাদিত ফল-ফুল বিদেশে রফতানির উদ্যোগ রাজ্যের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২২, রবিবার
  • / 49

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: পাহাড়ে অনেকরকম দুর্লভ ফল-ফুল চাষ হয়। আর এবার পাহাড়ের উৎপাদিত এইসব ফল-ফুল যাতে বিদেশের বাজারে রফতানি করা যায় সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে রাজ্য। সম্প্রতি কালিম্পংয়ের সিন্দেবংয়ে একটি কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসে এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও উদ্যানপালন মন্ত্রী সুব্রত সাহা।

 

আরও পড়ুন: রাজ্যের নয়া মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল

মন্ত্রী বলেন, ‘দার্জিলিং-কালিম্পং হল উদ্যান পালনের স্বর্গভূমি। এখানে অনেক কিছু করার রয়েছে। এখানকার ফল-ফুল সহ সংশ্লিষ্ট সমস্ত কিছুকেই সামনের সারিতে নিয়ে আসার কর্মসূচি শুরু হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই এবিষয়ে উৎসাহী।

আরও পড়ুন: সউদি আরবে বহু খালি জায়গা, সেখানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হোক : নেতানিয়াহু

 

আরও পড়ুন: রাজ্যজুড়ে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

জিটিএ’র চেয়ারম্যান অনীত থাপাকে বলা হয়েছে আরও নানা ধরনের প্রকল্প তৈরি করে দফতরের কাছে জমা দিতে। জিটিএ’র সঙ্গে আলোচনা করে যৌথভাবে কাজ হবে। এজন্য অনীত থাপাকে কলকাতায় আসার আমন্ত্রণও জানানো হয়েছে।’ ফসল বৈচিত্র্যে কালিম্পং জেলাকে নতুন করে আবিষ্কার করার কথা এদিন উঠে আসে উদ্যান পালন দফতরের পক্ষ থেকে।

বেশ কিছুদিন ধরেই ওই জেলার উদ্যান পালন আধিকারিক সঞ্জয় দত্ত-র উদ্যোগে এব্যাপারে নানা কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে। লিলিয়াম ফুল রফতানির পরিকল্পনা গ্রহণের আগে অত্যন্ত ঝাল লংকা হিসেবে পরিচিত কালিম্পংয়ের ডাল্লে খুরসানিকে মধ্যপ্রাচ্যের একাধিক দেশে রফতানির দিশা দেখানোও সম্ভব হয়েছে।

 

এদিন কালিম্পং-১ ব্লকের অন্তর্গত সিন্দেবংয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী মোট ২৬১ জনের হাতে চাষের জন্য পলি হাউসের কিট তুলে দেন। সিন্দেবং ছাড়াও পুদুং ও ডুংরা এলাকার চাষিরা ওই কিট পেয়ছেন। পলি হাউসের মাধ্যমে সেখানে চেরি-টমাটো, ব্রোকোলি, লাল বাঁধাকপি, রঙিন ক্যাপসিকাম, রঙিন ফুলকপির মতো অসময়ের অথচ দামি ফসলের চাষবাসের নয়া প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পাহাড়ে উৎপাদিত ফল-ফুল বিদেশে রফতানির উদ্যোগ রাজ্যের

আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২২, রবিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: পাহাড়ে অনেকরকম দুর্লভ ফল-ফুল চাষ হয়। আর এবার পাহাড়ের উৎপাদিত এইসব ফল-ফুল যাতে বিদেশের বাজারে রফতানি করা যায় সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে রাজ্য। সম্প্রতি কালিম্পংয়ের সিন্দেবংয়ে একটি কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসে এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও উদ্যানপালন মন্ত্রী সুব্রত সাহা।

 

আরও পড়ুন: রাজ্যের নয়া মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল

মন্ত্রী বলেন, ‘দার্জিলিং-কালিম্পং হল উদ্যান পালনের স্বর্গভূমি। এখানে অনেক কিছু করার রয়েছে। এখানকার ফল-ফুল সহ সংশ্লিষ্ট সমস্ত কিছুকেই সামনের সারিতে নিয়ে আসার কর্মসূচি শুরু হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই এবিষয়ে উৎসাহী।

আরও পড়ুন: সউদি আরবে বহু খালি জায়গা, সেখানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হোক : নেতানিয়াহু

 

আরও পড়ুন: রাজ্যজুড়ে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

জিটিএ’র চেয়ারম্যান অনীত থাপাকে বলা হয়েছে আরও নানা ধরনের প্রকল্প তৈরি করে দফতরের কাছে জমা দিতে। জিটিএ’র সঙ্গে আলোচনা করে যৌথভাবে কাজ হবে। এজন্য অনীত থাপাকে কলকাতায় আসার আমন্ত্রণও জানানো হয়েছে।’ ফসল বৈচিত্র্যে কালিম্পং জেলাকে নতুন করে আবিষ্কার করার কথা এদিন উঠে আসে উদ্যান পালন দফতরের পক্ষ থেকে।

বেশ কিছুদিন ধরেই ওই জেলার উদ্যান পালন আধিকারিক সঞ্জয় দত্ত-র উদ্যোগে এব্যাপারে নানা কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে। লিলিয়াম ফুল রফতানির পরিকল্পনা গ্রহণের আগে অত্যন্ত ঝাল লংকা হিসেবে পরিচিত কালিম্পংয়ের ডাল্লে খুরসানিকে মধ্যপ্রাচ্যের একাধিক দেশে রফতানির দিশা দেখানোও সম্ভব হয়েছে।

 

এদিন কালিম্পং-১ ব্লকের অন্তর্গত সিন্দেবংয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী মোট ২৬১ জনের হাতে চাষের জন্য পলি হাউসের কিট তুলে দেন। সিন্দেবং ছাড়াও পুদুং ও ডুংরা এলাকার চাষিরা ওই কিট পেয়ছেন। পলি হাউসের মাধ্যমে সেখানে চেরি-টমাটো, ব্রোকোলি, লাল বাঁধাকপি, রঙিন ক্যাপসিকাম, রঙিন ফুলকপির মতো অসময়ের অথচ দামি ফসলের চাষবাসের নয়া প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।