০৪ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আমের হিমঘর তৈরির দাবি বিধানসভায় তুললেন ইদ্রিশ

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 46

 

 

আরও পড়ুন: উঠেছে নির্বাচনী আচরণ বিধি, রাজ্যে বাহিনী মোতায়েন নিয়ে নবান্নে বৈঠক

 

আরও পড়ুন: প্রার্থনা শান্তি-সম্প্রীতির হাত তুললেন মুখ্যমন্ত্রী

পুবের কলম প্রতিবেদক: নবাবের শহর মুর্শিদাবাদ। তাই সেখানে উৎপাদিত আমেও যে একটা নবাবি আমেজ থাকবে সে কথা বলাই বাহুল্য। নবাব সিরাজের আমবাগানেও নাকি মিলত ১৪৭ ধরণের আম।এক সময়  মুর্শিদাবাদ , মালদহে ২০০ -রও বেশি জাতের আম পাওয়া যেত। এখন সেই সংখ্যাটা  মাত্র ৬০ এসে ঠেকেছে।  মধুগুলগুলি, দুধকুমার, সুরিখাস , কোহিতুর , আলাপাতি , বিমলি , বৃন্দাবনি , আরাজানমার মতো আমগুলি  মিলছে সামান্য কিছু এলাকায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপযুক্ত সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে আমের এই প্রজাতি গুলি । অভাব রয়েছে উপযুক্ত হিমঘরেরও।

আরও পড়ুন: নবী দিবসে জাতীয় ছুটির দাবি ইদ্রিস আলির

বৃহস্পতিবার ভগবানগোলার বিধায়ক  ইদ্রিশ আলি, অধ্যক্ষ  বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের    মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দফতরের  মন্ত্রীর কাছে আবেদন জানান, মুর্শিদাবাদ জেলার ভগবানগোলায় আম সংরক্ষনের জন্য একটি হাব এবং হিমঘর গড়ে তোলার জন্য।

বিধায়ক ইদ্রিশ আলী বিধানসভায় বলেন, মুর্শিদাবাদ জেলায় বিশেষ করে ভগবানগোলাতে প্রচুর পরিমাণে আমের ফলন হয় এবং আমের সুনাম আছে।আম সংরক্ষণ করতে না পারলে , এক মাসের মধ্যেই আম নষ্ট  হয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, অনেক গরীব মানুষ আম বিক্রি করে সংসার অতিবাহিত করেন।  সংরক্ষণ করে আম রাখতে পারলে, সারাবছরই টাটকা আম পাওয়া বা বিক্রি করা যায়।তাই অবিলম্বে যাতে ভগবানগোলাতে একটি আম সংরক্ষনের হিমঘর স্হাপন করা হয় তাহলে উপকৃত হবেন অনেকেই।

উল্লেখ্য মালদহ- মুর্শিদাবাদ  জেলার আমের খ্যাতি দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও। পশ্চিমবঙ্গ জীববৈচিত্র্য পর্ষদের সহযোগিতায় বিলুপ্ত প্রায় আমগুলিকে  ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টাও চলছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

আমের হিমঘর তৈরির দাবি বিধানসভায় তুললেন ইদ্রিশ

আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, বৃহস্পতিবার

 

 

আরও পড়ুন: উঠেছে নির্বাচনী আচরণ বিধি, রাজ্যে বাহিনী মোতায়েন নিয়ে নবান্নে বৈঠক

 

আরও পড়ুন: প্রার্থনা শান্তি-সম্প্রীতির হাত তুললেন মুখ্যমন্ত্রী

পুবের কলম প্রতিবেদক: নবাবের শহর মুর্শিদাবাদ। তাই সেখানে উৎপাদিত আমেও যে একটা নবাবি আমেজ থাকবে সে কথা বলাই বাহুল্য। নবাব সিরাজের আমবাগানেও নাকি মিলত ১৪৭ ধরণের আম।এক সময়  মুর্শিদাবাদ , মালদহে ২০০ -রও বেশি জাতের আম পাওয়া যেত। এখন সেই সংখ্যাটা  মাত্র ৬০ এসে ঠেকেছে।  মধুগুলগুলি, দুধকুমার, সুরিখাস , কোহিতুর , আলাপাতি , বিমলি , বৃন্দাবনি , আরাজানমার মতো আমগুলি  মিলছে সামান্য কিছু এলাকায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপযুক্ত সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে আমের এই প্রজাতি গুলি । অভাব রয়েছে উপযুক্ত হিমঘরেরও।

আরও পড়ুন: নবী দিবসে জাতীয় ছুটির দাবি ইদ্রিস আলির

বৃহস্পতিবার ভগবানগোলার বিধায়ক  ইদ্রিশ আলি, অধ্যক্ষ  বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের    মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দফতরের  মন্ত্রীর কাছে আবেদন জানান, মুর্শিদাবাদ জেলার ভগবানগোলায় আম সংরক্ষনের জন্য একটি হাব এবং হিমঘর গড়ে তোলার জন্য।

বিধায়ক ইদ্রিশ আলী বিধানসভায় বলেন, মুর্শিদাবাদ জেলায় বিশেষ করে ভগবানগোলাতে প্রচুর পরিমাণে আমের ফলন হয় এবং আমের সুনাম আছে।আম সংরক্ষণ করতে না পারলে , এক মাসের মধ্যেই আম নষ্ট  হয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, অনেক গরীব মানুষ আম বিক্রি করে সংসার অতিবাহিত করেন।  সংরক্ষণ করে আম রাখতে পারলে, সারাবছরই টাটকা আম পাওয়া বা বিক্রি করা যায়।তাই অবিলম্বে যাতে ভগবানগোলাতে একটি আম সংরক্ষনের হিমঘর স্হাপন করা হয় তাহলে উপকৃত হবেন অনেকেই।

উল্লেখ্য মালদহ- মুর্শিদাবাদ  জেলার আমের খ্যাতি দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও। পশ্চিমবঙ্গ জীববৈচিত্র্য পর্ষদের সহযোগিতায় বিলুপ্ত প্রায় আমগুলিকে  ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টাও চলছে।