১৮ জুন ২০২৫, বুধবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে মামলা সিবিআইয়ের

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২০ এপ্রিল ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 25

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা অক্সফাম ইন্ডিয়া এবং ভারতে সংস্থাটির দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করল সিবিআই।

বিদেশি তহবিল বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।  ২০১০ সালে ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন-এর আওতায় নথিভূক্ত ছিল  অক্সফাম ইন্ডিয়া।

আরও পড়ুন: আত্মমর্যাদা রক্ষার দায় সুপ্রিম কোর্টের: সিব্বাল

অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে মামলা সিবিআইয়ের

আরও পড়ুন: ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া’ সংস্থার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

উল্লেখ্য, ২০১৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন-এর আওতায় যে অর্থ এই সংস্থায় এসেছিল, তার পদ্ধতি সঠিক ছিল না বলে অভিযোগ। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে দায়ের করা অভিযোগ অনুসারে, বলা হয়েছে ১.৫ কোটি টাকা ২০১৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে অক্সফ্যাম ইন্ডিয়ার নির্দিষ্ট ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে না গিয়ে, তা ফরেন কন্ট্রিবিউশন ইউটিলাইজেশন অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল। তার জেরেই এই মামলা। বিধি ভঙ্গের অভিযোগের জেরে, এফসিআরএ রেজিস্ট্রেশন ক্রোক করে নেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: রামনবমীতে হিংসা, সিবিআই চেয়ে মামলা বিরোধী দলনেতার

অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে মামলা সিবিআইয়ের

অভিযোগ অক্সফাম বহু সংস্থার সঙ্গে আইনবহির্ভূত আর্থিক লেনদেনে জড়িত। ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে এ ধরনের লেনদেন নিষিদ্ধ করে কেন্দ্রীয় সরকার। এরপরও অক্সফাম ইন্ডিয়া এ ধরনের লেনদেন চালিয়ে যাওয়ার কারণেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংস্থাটির বিরুদ্ধে তদন্তের সুপারিশ করে বলে জানা গিয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে অক্সফামের একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে সংস্থাটি বলেছে, গত ১০ বছরে (২০১২-২০১১) ভারতে যে সম্পদ তৈরি হয়েছে, তার ৪০ শতাংশের বেশি সে দেশের মানুষের ওপরতলার মাত্র ১ শতাংশের হাতে গেছে। একই সময়ে ৫০ শতাংশ মানুষের কাছে মাত্র ৩ শতাংশ সম্পদ পৌঁছেছে। এই ৫০ শতাংশ মানুষ সমাজের নিচের দিকের দরিদ্র অংশ। এর ফলে ভারতে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা ১৯ কোটি থেকে বেড়ে ৩৫ কোটি হয়েছে বলেও অক্সফাম উল্লেখ করছিল। তাতে বেজায় চটেছিল বিজেপির লোকজন।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে মামলা সিবিআইয়ের

আপডেট : ২০ এপ্রিল ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা অক্সফাম ইন্ডিয়া এবং ভারতে সংস্থাটির দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করল সিবিআই।

বিদেশি তহবিল বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।  ২০১০ সালে ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন-এর আওতায় নথিভূক্ত ছিল  অক্সফাম ইন্ডিয়া।

আরও পড়ুন: আত্মমর্যাদা রক্ষার দায় সুপ্রিম কোর্টের: সিব্বাল

অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে মামলা সিবিআইয়ের

আরও পড়ুন: ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া’ সংস্থার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

উল্লেখ্য, ২০১৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন-এর আওতায় যে অর্থ এই সংস্থায় এসেছিল, তার পদ্ধতি সঠিক ছিল না বলে অভিযোগ। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে দায়ের করা অভিযোগ অনুসারে, বলা হয়েছে ১.৫ কোটি টাকা ২০১৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে অক্সফ্যাম ইন্ডিয়ার নির্দিষ্ট ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে না গিয়ে, তা ফরেন কন্ট্রিবিউশন ইউটিলাইজেশন অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল। তার জেরেই এই মামলা। বিধি ভঙ্গের অভিযোগের জেরে, এফসিআরএ রেজিস্ট্রেশন ক্রোক করে নেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: রামনবমীতে হিংসা, সিবিআই চেয়ে মামলা বিরোধী দলনেতার

অক্সফাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে মামলা সিবিআইয়ের

অভিযোগ অক্সফাম বহু সংস্থার সঙ্গে আইনবহির্ভূত আর্থিক লেনদেনে জড়িত। ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে এ ধরনের লেনদেন নিষিদ্ধ করে কেন্দ্রীয় সরকার। এরপরও অক্সফাম ইন্ডিয়া এ ধরনের লেনদেন চালিয়ে যাওয়ার কারণেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংস্থাটির বিরুদ্ধে তদন্তের সুপারিশ করে বলে জানা গিয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে অক্সফামের একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে সংস্থাটি বলেছে, গত ১০ বছরে (২০১২-২০১১) ভারতে যে সম্পদ তৈরি হয়েছে, তার ৪০ শতাংশের বেশি সে দেশের মানুষের ওপরতলার মাত্র ১ শতাংশের হাতে গেছে। একই সময়ে ৫০ শতাংশ মানুষের কাছে মাত্র ৩ শতাংশ সম্পদ পৌঁছেছে। এই ৫০ শতাংশ মানুষ সমাজের নিচের দিকের দরিদ্র অংশ। এর ফলে ভারতে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা ১৯ কোটি থেকে বেড়ে ৩৫ কোটি হয়েছে বলেও অক্সফাম উল্লেখ করছিল। তাতে বেজায় চটেছিল বিজেপির লোকজন।