০২ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাক পুলিশ স্টেশনে বিস্ফোরণ, হত ১৩

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৫ এপ্রিল ২০২৩, মঙ্গলবার
  • / 152

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে একটি অস্ত্রের গুদামে দু’টি শক্তিশালী বিস্ফোরণে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ৫০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। প্রাদেশিক পুলিশ প্রধান আখতার হায়াত জানিয়েছেন, প্রদেশের সোয়াত উপত্যকার কাবাল শহরের একটি সন্ত্রাসবিরোধী দপ্তরে ওই বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণে কোনও সন্ত্রাসবাদী যোগ খুঁজে পায়নি পুলিশ। পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ইলেকট্রিক শর্ট-সার্কিট থেকে প্রথমে অস্ত্রের গুদামটিতে আগুন লেগে যায়। এরপর সেখানে পরপর দু’টি বিস্ফোরণ ঘটে। বাইরে থেকে গুদামটিতে কোনো ধরনের হামলার আশঙ্কা নাকচ করে দেন আখতার হায়াত। তিনি বলেন, বিস্ফোরণে নিহতদের প্রায় সবাই সন্ত্রাস-বিরোধী পুলিশ বাহিনীর সদস্য। এছাড়া, বিস্ফোরণের সময় ভবনটির পাশ দিয়ে অতিক্রমকারী এক নারী ও তার শিশুও নিহত হয়। চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতেই করাচি পুলিশের সদর দফতরে হামলা চালিয়েছিল টিটিপি। ওই হামলায় নিহত হয়েছিলেন অন্ততপক্ষে ৮ জন।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পাক পুলিশ স্টেশনে বিস্ফোরণ, হত ১৩

আপডেট : ২৫ এপ্রিল ২০২৩, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে একটি অস্ত্রের গুদামে দু’টি শক্তিশালী বিস্ফোরণে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ৫০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। প্রাদেশিক পুলিশ প্রধান আখতার হায়াত জানিয়েছেন, প্রদেশের সোয়াত উপত্যকার কাবাল শহরের একটি সন্ত্রাসবিরোধী দপ্তরে ওই বিস্ফোরণ ঘটে। এই বিস্ফোরণে কোনও সন্ত্রাসবাদী যোগ খুঁজে পায়নি পুলিশ। পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ইলেকট্রিক শর্ট-সার্কিট থেকে প্রথমে অস্ত্রের গুদামটিতে আগুন লেগে যায়। এরপর সেখানে পরপর দু’টি বিস্ফোরণ ঘটে। বাইরে থেকে গুদামটিতে কোনো ধরনের হামলার আশঙ্কা নাকচ করে দেন আখতার হায়াত। তিনি বলেন, বিস্ফোরণে নিহতদের প্রায় সবাই সন্ত্রাস-বিরোধী পুলিশ বাহিনীর সদস্য। এছাড়া, বিস্ফোরণের সময় ভবনটির পাশ দিয়ে অতিক্রমকারী এক নারী ও তার শিশুও নিহত হয়। চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতেই করাচি পুলিশের সদর দফতরে হামলা চালিয়েছিল টিটিপি। ওই হামলায় নিহত হয়েছিলেন অন্ততপক্ষে ৮ জন।