০৯ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার, ২৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অসম–মিজোরাম সীমান্তের গ্রামে অষ্টম শতাব্দীর হিন্দু–বৌদ্ধ ভাস্কর্য পরীক্ষা করবে এএসআই

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ৮ ডিসেম্বর ২০২৩, শুক্রবার
  • / 7

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: অধ্যাপকরা খুঁজে পেলেন অষ্টম শতাব্দীর ভাস্কর্য। মিজোরামের মামিত জেলার কোলালিয়ান গ্রামের পাহাড়ে একটি ভাস্কর্যের সন্ধান পেয়েছেন তারা। তবে এখনও তারা নিশ্চিত নন, যে এটি বৌদ্ধ মূর্তি নাকি হিন্দু দেবীর মূর্তি।
আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অফ ভিজুয়াল আর্টস এর অধ্যাপক ড. গণেশ নন্দী ও গবেষক ড. বিনয় পাল এই ভাস্কর্যের সন্ধান দিয়েছেন। তাদের মতে, ভাস্কর্যটির গঠন অনেকটা নারী শরীরের মত, আবার বৌদ্ধ মূর্তির সঙ্গেও খানিকটা মিল আছে।তাই এটার ফয়সলা এখন ছাড়া হয়েছে এএসআই গুয়াহাটির হাতে। খুব শিঘ্রি তারা এটি খতিয়ে দেখে জানাবেন, কত বছর ধরে সেটি রয়েছে।কোন যুগে এর নির্মাণ হয়েছিল।
এই ভাস্কর্যের খোঁজ আগে এএসআই বা অন্য কোনও সংস্থা পায় নি। স্থানীয় মানুষজন এই ভাস্কর্যের পুজোও করে। তারা অবশ্য সকলেই হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ।
অধ্যাপক নন্দী ও গবেষক বিনয় পাল জানিয়েছেন ওই ভাস্কর্যের খোঁজ পেতে অসমের হাইলাকান্দি জেলা থেকে সারা রাত জঙ্গল ও অসম–মিজোরাম সীমান্ত পেরিয়ে যাওয়ার পর এই ঠিকানা মিলেছে। স্থানীয়রা জানিয়েছে, এর আগে এএসআই এর খোঁজ নিতে কখনও আসেনি। এমন আরও অনেক ভাস্কর্য ছিল এইসব এলাকায়। যদিও এখন সেগুলো আর নেই।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অসম–মিজোরাম সীমান্তের গ্রামে অষ্টম শতাব্দীর হিন্দু–বৌদ্ধ ভাস্কর্য পরীক্ষা করবে এএসআই

আপডেট : ৮ ডিসেম্বর ২০২৩, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: অধ্যাপকরা খুঁজে পেলেন অষ্টম শতাব্দীর ভাস্কর্য। মিজোরামের মামিত জেলার কোলালিয়ান গ্রামের পাহাড়ে একটি ভাস্কর্যের সন্ধান পেয়েছেন তারা। তবে এখনও তারা নিশ্চিত নন, যে এটি বৌদ্ধ মূর্তি নাকি হিন্দু দেবীর মূর্তি।
আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অফ ভিজুয়াল আর্টস এর অধ্যাপক ড. গণেশ নন্দী ও গবেষক ড. বিনয় পাল এই ভাস্কর্যের সন্ধান দিয়েছেন। তাদের মতে, ভাস্কর্যটির গঠন অনেকটা নারী শরীরের মত, আবার বৌদ্ধ মূর্তির সঙ্গেও খানিকটা মিল আছে।তাই এটার ফয়সলা এখন ছাড়া হয়েছে এএসআই গুয়াহাটির হাতে। খুব শিঘ্রি তারা এটি খতিয়ে দেখে জানাবেন, কত বছর ধরে সেটি রয়েছে।কোন যুগে এর নির্মাণ হয়েছিল।
এই ভাস্কর্যের খোঁজ আগে এএসআই বা অন্য কোনও সংস্থা পায় নি। স্থানীয় মানুষজন এই ভাস্কর্যের পুজোও করে। তারা অবশ্য সকলেই হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ।
অধ্যাপক নন্দী ও গবেষক বিনয় পাল জানিয়েছেন ওই ভাস্কর্যের খোঁজ পেতে অসমের হাইলাকান্দি জেলা থেকে সারা রাত জঙ্গল ও অসম–মিজোরাম সীমান্ত পেরিয়ে যাওয়ার পর এই ঠিকানা মিলেছে। স্থানীয়রা জানিয়েছে, এর আগে এএসআই এর খোঁজ নিতে কখনও আসেনি। এমন আরও অনেক ভাস্কর্য ছিল এইসব এলাকায়। যদিও এখন সেগুলো আর নেই।