০২ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় মোচার তাণ্ডবে মৃত্যুর সংখ্যা আড়াল করার অভিযোগ মায়ানমার সরকারে বিরুদ্ধে, উত্তপ্ত গোটা দেশ

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৭ মে ২০২৩, বুধবার
  • / 52

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় মোচার তাণ্ডবে মৃত্যুর সংখ্যা আড়াল করাকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ সংঘর্ষে উত্তাল মায়ানমার। সেখানকার সেচ্ছাসেবী সংগঠন ও সরকারি মানবাধিকার কমিশনের দাবি গোটা দেশে প্রায় ৫০০ এরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
এর মধ্যে সমুদ্রতীরবর্তী রাখাইন দ্বীপে ৪০০ এরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও রোহিঙ্গা অধ্যুষিত সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকার বিভিন্ন ক্যাম্প গুলিতেও নিখোঁজ আছেন অনেক রোহিঙ্গা আবাসিক। মূলত সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ও জলোচছ্বাসে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় শিবির গুলি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
অন্য দিকে মায়ানমারের সরকার বিরোধী গণতান্ত্রিক দলের জোট নেতৃত্বের অভিযোগ ক্ষতিপূরণ না দেওয়ার জন্য সরকার মৃত্যুর সংখ্যা গোপন করছে। খাবার নেই, পানীয় জল নেই, বিদ্যুৎ ও টেলি যোগাযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন সর্বত্র। ঝঞ্জা বিধ্বস্ত মায়ানমারে উপদ্রুত এলাকা গুলিতে সরকার ও প্রশাসন সব হারানো মানুষের সাথে অমানবিক নির্যাতন করছে বলে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন সাধারণ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার মানুষ। মঙ্গলবার দুপুর থেকে তা চরম আকার ধারণ করে।

আরও পড়ুন: মায়ানমারে ঘূর্ণিঝড় মোচার তাণ্ডব প্রাণ কেড়েছে বহু রোহিঙ্গা মুসলিমের

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ঘূর্ণিঝড় মোচার তাণ্ডবে মৃত্যুর সংখ্যা আড়াল করার অভিযোগ মায়ানমার সরকারে বিরুদ্ধে, উত্তপ্ত গোটা দেশ

আপডেট : ১৭ মে ২০২৩, বুধবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় মোচার তাণ্ডবে মৃত্যুর সংখ্যা আড়াল করাকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ সংঘর্ষে উত্তাল মায়ানমার। সেখানকার সেচ্ছাসেবী সংগঠন ও সরকারি মানবাধিকার কমিশনের দাবি গোটা দেশে প্রায় ৫০০ এরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
এর মধ্যে সমুদ্রতীরবর্তী রাখাইন দ্বীপে ৪০০ এরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও রোহিঙ্গা অধ্যুষিত সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকার বিভিন্ন ক্যাম্প গুলিতেও নিখোঁজ আছেন অনেক রোহিঙ্গা আবাসিক। মূলত সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ও জলোচছ্বাসে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় শিবির গুলি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
অন্য দিকে মায়ানমারের সরকার বিরোধী গণতান্ত্রিক দলের জোট নেতৃত্বের অভিযোগ ক্ষতিপূরণ না দেওয়ার জন্য সরকার মৃত্যুর সংখ্যা গোপন করছে। খাবার নেই, পানীয় জল নেই, বিদ্যুৎ ও টেলি যোগাযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন সর্বত্র। ঝঞ্জা বিধ্বস্ত মায়ানমারে উপদ্রুত এলাকা গুলিতে সরকার ও প্রশাসন সব হারানো মানুষের সাথে অমানবিক নির্যাতন করছে বলে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন সাধারণ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার মানুষ। মঙ্গলবার দুপুর থেকে তা চরম আকার ধারণ করে।

আরও পড়ুন: মায়ানমারে ঘূর্ণিঝড় মোচার তাণ্ডব প্রাণ কেড়েছে বহু রোহিঙ্গা মুসলিমের