২৭ জুলাই ২০২৫, রবিবার, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাদক মামলায় টার্গেট করা হয়েছিল আরিয়ানকে , এনসিবির রিপোর্টে চাঞ্চল্য

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২০ অক্টোবর ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 40

 

 

আরও পড়ুন: শাহরুখ পুত্রের কাছ থেকে ঘুষ চাওয়া সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে ইডির মামলা

 

আরও পড়ুন: মাদক মামলায় ক্লিনচিট পাওয়ার পর আরও স্বস্তি আরিয়ানের, পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন কিং খান পুত্র

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: আরিয়ান মামলার যথাযথ তদন্ত হয়নি ইচ্ছাকৃত ভাবে টার্গেট করা হয়েছে কিংখান পুত্রকে এমনটাই অভিযোগ। এনসিবির ভিজিল্যান্স টিমের রিপোর্টে এমনটাই দাবি করা হয়েছে। গত বছরের ২ অক্টোবর মুম্বাই থেকে গোয়াগামী একটি প্রমোদতরি থেকে আটক করা হয়েছিল শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানকে। পরদিনই তাকে গ্রেফতার করে  মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরো (এনসিবি)।

আরও পড়ুন: মাদক-মামলায় শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানকে ক্লিনচিট

আলোচিত সেই ঘটনায় এনসিবির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল আগেই। এবার খোদ এনসিবির শৃঙ্খলা বিভাগের তদন্তে উঠে এসেছে, আরিয়ানের মামলা তদন্তকারী সাত থেকে আটজন আধিকারিকের আচরণ ছিল সন্দেহজনক। এ মামলায় ৩ সপ্তাহেরও বেশি সময় হাজতে কাটাতে হয় আরিয়ানকে। যদিও গ্রেফতারের ৮ মাস পর তাকে সব অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছিল। তখন এনসিবি স্বীকারও করেছিল যে, আরিয়ান এবং অন্য ৫ জনের বিরুদ্ধে ‘পর্যাপ্ত প্রমাণ’ খুঁজে পায়নি তারা।

 

তদন্তের অংশ হিসেবে ৬৫ জনের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। কেউ কেউ ৩-৪ বার তাদের বক্তব্য পরিবর্তন করেন। তদন্তে আরও কিছু মামলার তদন্তে ত্রুটি-বিচ্যুতির তথ্য উন্মোচিত হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও আলোচিত এ মামলায়, এনসিবির ৭-৮ জন কর্মকর্তার ভূমিকা সন্দেহজনক বলে প্রমাণিত হয়েছে। এজন্য বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। এনসিবির বাইরে যারা আছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে অনুমতিও চাওয়া হয়েছে।

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মাদক মামলায় টার্গেট করা হয়েছিল আরিয়ানকে , এনসিবির রিপোর্টে চাঞ্চল্য

আপডেট : ২০ অক্টোবর ২০২২, বৃহস্পতিবার

 

 

আরও পড়ুন: শাহরুখ পুত্রের কাছ থেকে ঘুষ চাওয়া সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে ইডির মামলা

 

আরও পড়ুন: মাদক মামলায় ক্লিনচিট পাওয়ার পর আরও স্বস্তি আরিয়ানের, পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন কিং খান পুত্র

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: আরিয়ান মামলার যথাযথ তদন্ত হয়নি ইচ্ছাকৃত ভাবে টার্গেট করা হয়েছে কিংখান পুত্রকে এমনটাই অভিযোগ। এনসিবির ভিজিল্যান্স টিমের রিপোর্টে এমনটাই দাবি করা হয়েছে। গত বছরের ২ অক্টোবর মুম্বাই থেকে গোয়াগামী একটি প্রমোদতরি থেকে আটক করা হয়েছিল শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানকে। পরদিনই তাকে গ্রেফতার করে  মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরো (এনসিবি)।

আরও পড়ুন: মাদক-মামলায় শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানকে ক্লিনচিট

আলোচিত সেই ঘটনায় এনসিবির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল আগেই। এবার খোদ এনসিবির শৃঙ্খলা বিভাগের তদন্তে উঠে এসেছে, আরিয়ানের মামলা তদন্তকারী সাত থেকে আটজন আধিকারিকের আচরণ ছিল সন্দেহজনক। এ মামলায় ৩ সপ্তাহেরও বেশি সময় হাজতে কাটাতে হয় আরিয়ানকে। যদিও গ্রেফতারের ৮ মাস পর তাকে সব অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছিল। তখন এনসিবি স্বীকারও করেছিল যে, আরিয়ান এবং অন্য ৫ জনের বিরুদ্ধে ‘পর্যাপ্ত প্রমাণ’ খুঁজে পায়নি তারা।

 

তদন্তের অংশ হিসেবে ৬৫ জনের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। কেউ কেউ ৩-৪ বার তাদের বক্তব্য পরিবর্তন করেন। তদন্তে আরও কিছু মামলার তদন্তে ত্রুটি-বিচ্যুতির তথ্য উন্মোচিত হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও আলোচিত এ মামলায়, এনসিবির ৭-৮ জন কর্মকর্তার ভূমিকা সন্দেহজনক বলে প্রমাণিত হয়েছে। এজন্য বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। এনসিবির বাইরে যারা আছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে অনুমতিও চাওয়া হয়েছে।