১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বুধবার, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধবিরতির মাঝেও রক্তক্ষয়ী হামলা: ইসরায়েলি আক্রমণে ৩৭৩ ফিলিস্তিনি নিহত

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পরেও থামেনি রক্তপাত। ফিলিস্তিনের গাজা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অক্টোবর থেকে কার্যকর থাকা যুদ্ধবিরতির সময়কালেই ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ৩৭৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৯৭০ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় গাজার বিভিন্ন হাসপাতাল ৬ জন নিহত এবং ১৭ জন আহতকে গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০,৩৬০ জনে, আর মোট আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১,৭১,০৪৭ জনে।

এদিকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকলেও মানবিক পরিস্থিতির কোনও উন্নতি হয়নি। গাজায় প্রয়োজনীয় ওষুধের ৫০ শতাংশের বেশি মজুত নেই, যা চিকিৎসা কার্যক্রমকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। চলমান অবরোধ ও সীমিত সরবরাহের কারণে হাসপাতালগুলো ন্যূনতম চিকিৎসাসেবাও দিতে হিমশিম খাচ্ছে।

প্রতিবেদক

কিবরিয়া আনসারি

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.
সর্বধিক পাঠিত

মস্কোর কাছে রুশ সামরিক কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৭

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

যুদ্ধবিরতির মাঝেও রক্তক্ষয়ী হামলা: ইসরায়েলি আক্রমণে ৩৭৩ ফিলিস্তিনি নিহত

আপডেট : ৮ ডিসেম্বর ২০২৫, সোমবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পরেও থামেনি রক্তপাত। ফিলিস্তিনের গাজা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অক্টোবর থেকে কার্যকর থাকা যুদ্ধবিরতির সময়কালেই ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ৩৭৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৯৭০ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় গাজার বিভিন্ন হাসপাতাল ৬ জন নিহত এবং ১৭ জন আহতকে গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০,৩৬০ জনে, আর মোট আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১,৭১,০৪৭ জনে।

এদিকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকলেও মানবিক পরিস্থিতির কোনও উন্নতি হয়নি। গাজায় প্রয়োজনীয় ওষুধের ৫০ শতাংশের বেশি মজুত নেই, যা চিকিৎসা কার্যক্রমকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। চলমান অবরোধ ও সীমিত সরবরাহের কারণে হাসপাতালগুলো ন্যূনতম চিকিৎসাসেবাও দিতে হিমশিম খাচ্ছে।