০৩ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৩৫টি অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম কমালো কেন্দ্র

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৩ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার
  • / 19

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক : কেন্দ্র ৩৫ টি আবশ্যিক ওষুধের দাম কমিয়ে দিল। কেন্দ্রের ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল  প্রাইসিং অথরিটি বলেছে, সাধারণ মানুষের আবশ্যিক এই ওষুধগুলির দাম কমানোর উদ্দেশ্য, এগুলি যাতে সকলে কিনতে পারেন। যে ওষুধগুলির দাম কমানো হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ব্যাথানিরোধক ওষুধ, হৃদরোগের, ডায়াবেটিসের, মানসিক রোগের ওষুধ এবং কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ।

রক্ত তরল রাখার ওষুধ অ্যাট্রোভাস্টাটিন এবং ক্লোপিডগ্রেল এর মিশ্রনের একটি ট্যাবলেট এর দাম হয়েছে ২৫ টাকা ৬১ পয়সা। তেমনই প্যারাসিটামল, অ্যসেকোফ্লেনাক, কাইমোট্রিপসিনের মিশ্রন একটি ট্যাবলেট এর দাম হয়েছে ১৩ টাকা। বাচ্চাদের সেফিক্সিম এবং প্যারাসিটামল এর সাসপেনসনের দামও কমেছে। ব্যাথানিরোধক ডিক্লোফেনাক ইঞ্জেকশন এর দাম হয়েছে ৩১ টাকা ৭৭ পয়সা।

তবে এই দামের উপর জিএসটি চাপবে। এন এফ পি এ প্রতিবারই যা বলে এবারও সেই কথার পুনরাবৃত্তি করেছে। তা হল, দাম না কমালে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, প্রতি মাসে ওষুধের খরচ অন্তত ১০ শতাংশ বেড়ে যাচ্ছে। তাছাড়া নামকরা সংস্থা ওষুধের দাম খুব একটা কমায় না।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

৩৫টি অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম কমালো কেন্দ্র

আপডেট : ৩ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক : কেন্দ্র ৩৫ টি আবশ্যিক ওষুধের দাম কমিয়ে দিল। কেন্দ্রের ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল  প্রাইসিং অথরিটি বলেছে, সাধারণ মানুষের আবশ্যিক এই ওষুধগুলির দাম কমানোর উদ্দেশ্য, এগুলি যাতে সকলে কিনতে পারেন। যে ওষুধগুলির দাম কমানো হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ব্যাথানিরোধক ওষুধ, হৃদরোগের, ডায়াবেটিসের, মানসিক রোগের ওষুধ এবং কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ।

রক্ত তরল রাখার ওষুধ অ্যাট্রোভাস্টাটিন এবং ক্লোপিডগ্রেল এর মিশ্রনের একটি ট্যাবলেট এর দাম হয়েছে ২৫ টাকা ৬১ পয়সা। তেমনই প্যারাসিটামল, অ্যসেকোফ্লেনাক, কাইমোট্রিপসিনের মিশ্রন একটি ট্যাবলেট এর দাম হয়েছে ১৩ টাকা। বাচ্চাদের সেফিক্সিম এবং প্যারাসিটামল এর সাসপেনসনের দামও কমেছে। ব্যাথানিরোধক ডিক্লোফেনাক ইঞ্জেকশন এর দাম হয়েছে ৩১ টাকা ৭৭ পয়সা।

তবে এই দামের উপর জিএসটি চাপবে। এন এফ পি এ প্রতিবারই যা বলে এবারও সেই কথার পুনরাবৃত্তি করেছে। তা হল, দাম না কমালে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, প্রতি মাসে ওষুধের খরচ অন্তত ১০ শতাংশ বেড়ে যাচ্ছে। তাছাড়া নামকরা সংস্থা ওষুধের দাম খুব একটা কমায় না।