৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, বুধবার, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সুনন্দা পুষ্কর মৃত্যু মামলায় শশী থারুরকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করল দিল্লির আদালত

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ সুনন্দা পুষ্কর মৃত্যু মামলায় প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা শীর্ষ কংগ্রেস নেতা শশী থারুরকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করল দিল্লির আদালত। এতদিন জামিনে মুক্ত ছিলেন শশী। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৯৮এ এবং ৩০৬ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছিল।
২০১৪ সালে দিল্লির এক হোটেলে উদ্ধার হয় ৫২ বছর বয়সী সুনন্দা পুষ্করের দেহ। তোলপাড় পড়ে যায় দেশ জুড়ে। ময়নাতদন্তের পর বিষ মেলে সুনন্দার পাকস্থলীতে। ওয়াশিংটনে ভিসেরা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় পাকস্থলী, লিভার, কিডনি ও মূত্রের নমুনা। রিপোর্টে বলা হয় প্রতিটি প্রত্যঙ্গে মিলেছে বিষ। এরপর আরও জোরালো হয় খুনের দাবি।
সুনন্দা পুষ্করের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী তাঁর সারা শরীরে বিশেষ করে হাতে ও পায়ে ১৫টি আঘাতের চিহ্ন ছিল। তদন্তকারীদের দাবি ছিল, স্বামীর সঙ্গে নিয়মিত অশান্তির জেরে সুনন্দা মৃত্যুর কয়েকদিন আগে থেকেই চরম মানসিক অস্থিরতায় ভুগছিলেন। এই আবহে বিষে মৃত্যু ঘিরে স্বভাবতই সন্দেহের আঙুল গিয়ে পড়ে শশী থারুরের ওপর। এর প্রেক্ষিতেই অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলার চার্জশিটে নাম যোগ হয় শশীর।

ট্যাগ :
সর্বধিক পাঠিত

খালেদা জিয়ার জন্ম পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার নয়াবস্তি পাড়ায়, প্রাথমিক শিক্ষাও এখানে, স্মরণ করছে এলাকার বুদ্ধিজীবীরা

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সুনন্দা পুষ্কর মৃত্যু মামলায় শশী থারুরকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করল দিল্লির আদালত

আপডেট : ১৮ অগাস্ট ২০২১, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ সুনন্দা পুষ্কর মৃত্যু মামলায় প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা শীর্ষ কংগ্রেস নেতা শশী থারুরকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করল দিল্লির আদালত। এতদিন জামিনে মুক্ত ছিলেন শশী। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৯৮এ এবং ৩০৬ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছিল।
২০১৪ সালে দিল্লির এক হোটেলে উদ্ধার হয় ৫২ বছর বয়সী সুনন্দা পুষ্করের দেহ। তোলপাড় পড়ে যায় দেশ জুড়ে। ময়নাতদন্তের পর বিষ মেলে সুনন্দার পাকস্থলীতে। ওয়াশিংটনে ভিসেরা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় পাকস্থলী, লিভার, কিডনি ও মূত্রের নমুনা। রিপোর্টে বলা হয় প্রতিটি প্রত্যঙ্গে মিলেছে বিষ। এরপর আরও জোরালো হয় খুনের দাবি।
সুনন্দা পুষ্করের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী তাঁর সারা শরীরে বিশেষ করে হাতে ও পায়ে ১৫টি আঘাতের চিহ্ন ছিল। তদন্তকারীদের দাবি ছিল, স্বামীর সঙ্গে নিয়মিত অশান্তির জেরে সুনন্দা মৃত্যুর কয়েকদিন আগে থেকেই চরম মানসিক অস্থিরতায় ভুগছিলেন। এই আবহে বিষে মৃত্যু ঘিরে স্বভাবতই সন্দেহের আঙুল গিয়ে পড়ে শশী থারুরের ওপর। এর প্রেক্ষিতেই অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলার চার্জশিটে নাম যোগ হয় শশীর।