১৪ নভেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নয়াদিল্লি রেল স্টেশনে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা: মৃতের তালিকা প্রকাশ পুলিশের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, রবিবার
  • / 333

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: দিল্লির ট্রেনে পদপিষ্ট কাণ্ডে মৃতের তালিকা প্রকাশ করল দিল্লি পুলিশের। কোন রাজ্যে কত? দেখে নিন এক ঝলকে 

দিল্লি পুলিশের প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী নয়াদিল্লিতে মৃতেরা হলেন—

আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে এসেছেন, ২০০২ সালের তালিকায় নাম নেই, SIR আতঙ্কে নদিয়ার তাহেরপুরে মৃত্যু শ্যামলকুমার সাহা

আহা দেবী (৭৯, বক্সার, বিহার)।

আরও পড়ুন: মোদি আসলেই ট্রাম্পকে ভয় পান: মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি নিয়ে সুর চড়ালেন রাহুল

পিঙ্কি দেবী (৪১, সঙ্গম বিহার, দিল্লি)।

আরও পড়ুন: মার্কিন ভিসা ফি বৃদ্ধি, মোদি নীরব কেন: রাহুল

শীলা দেবী (৫০, সরিতা বিহার, দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লি)।

ব্যোম‌ (২৫, বাওয়ানা, উত্তর-পশ্চিম দিল্লি)।

পুনম দেবী (৪০, সারণ, বিহার)।

ললিতা দেবী (৩৫, পটনা, বিহার)।

সুরুচি (১১, মুজফ্‌ফরপুর, বিহার) ।

কৃষ্ণা দেবী (৪০, সমস্তিপুর, বিহার)।

বিজয় শাহ (১৫, সমস্তিপুর, বিহার)।

নীরজ (১২, বৈশালী, বিহার)।

শান্তি দেবী (৪০, নওয়াদা, বিহার)।

পূজা কুমার (৮, নওয়াদা, বিহার)।

সঙ্গীতা মালিক (৩৪, ভিওয়ানি, হরিয়ানা)।

পুনম (৩৪, মহাবীর এনক্লেভ, দিল্লি)।

মমতা ঝা (৪০, নাঙ্গলোই, পশ্চিম দিল্লি)।

রিয়া সিংহ (৭, সাগরপুর, দিল্লি)।

বেবি কুমারী (২৪, বিজওয়াসন, দিল্লি)।

মনোজ (৪৭, নাঙ্গলোই, পশ্চিম দিল্লি)।

বলা বাহুল্য, কুম্ভমেলা যাওয়ার জন্য শনিবার নয়াদিল্লি রেলস্টেশনে ভিড় উপচে পড়েছিল। ১৪ ও ১৫ নম্বরে অতিরিক্ত ভিড়ের চাপে দমবন্ধকর পরিস্থিতিতে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। উত্তর রেলওয়ের প্রধান জনসংযোগ আধিকারিক (সিপিআরও) হিমাংশু উপাধ্যায় জানিয়েছেন, ঘটনার সময় পাটনাগামী মগধ এক্সপ্রেস ১৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে ছিল এবং নয়াদিল্লি-জম্মু উত্তর যোগাযোগ ক্রান্তি এক্সপ্রেস ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে ছিল। এই দুই ট্রেনের যাত্রীরাও ১৪ এবং ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছিলেন। সেইসময়ই ভিড়ের চাপে পদপিষ্টের ঘটনা ঘটে। তিনি আরও বলেন, সিঁড়ি দিয়ে ফুটওভার ব্রিজ থেকে ১৪ ও ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের দিকে নামতে থাকা কিছু যাত্রী পিছলে অন্য যাত্রীদের উপর পড়ে যান।

রেলের চূড়ান্ত অব্যবস্থায় পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল ১৮ জনের। আহত অবস্থায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন আরও অনেকে। রবিবার দিল্লি পুলিশের তরফে প্রকাশ্যে আনা হয়েছে মৃতের তালিকা। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মৃত ১৮ জনের মধ্যে রয়েছে ৭ বছরের শিশু থেকে ৭৯ বছরের বৃদ্ধা।

 

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

নয়াদিল্লি রেল স্টেশনে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা: মৃতের তালিকা প্রকাশ পুলিশের

আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, রবিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: দিল্লির ট্রেনে পদপিষ্ট কাণ্ডে মৃতের তালিকা প্রকাশ করল দিল্লি পুলিশের। কোন রাজ্যে কত? দেখে নিন এক ঝলকে 

দিল্লি পুলিশের প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী নয়াদিল্লিতে মৃতেরা হলেন—

আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে এসেছেন, ২০০২ সালের তালিকায় নাম নেই, SIR আতঙ্কে নদিয়ার তাহেরপুরে মৃত্যু শ্যামলকুমার সাহা

আহা দেবী (৭৯, বক্সার, বিহার)।

আরও পড়ুন: মোদি আসলেই ট্রাম্পকে ভয় পান: মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি নিয়ে সুর চড়ালেন রাহুল

পিঙ্কি দেবী (৪১, সঙ্গম বিহার, দিল্লি)।

আরও পড়ুন: মার্কিন ভিসা ফি বৃদ্ধি, মোদি নীরব কেন: রাহুল

শীলা দেবী (৫০, সরিতা বিহার, দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লি)।

ব্যোম‌ (২৫, বাওয়ানা, উত্তর-পশ্চিম দিল্লি)।

পুনম দেবী (৪০, সারণ, বিহার)।

ললিতা দেবী (৩৫, পটনা, বিহার)।

সুরুচি (১১, মুজফ্‌ফরপুর, বিহার) ।

কৃষ্ণা দেবী (৪০, সমস্তিপুর, বিহার)।

বিজয় শাহ (১৫, সমস্তিপুর, বিহার)।

নীরজ (১২, বৈশালী, বিহার)।

শান্তি দেবী (৪০, নওয়াদা, বিহার)।

পূজা কুমার (৮, নওয়াদা, বিহার)।

সঙ্গীতা মালিক (৩৪, ভিওয়ানি, হরিয়ানা)।

পুনম (৩৪, মহাবীর এনক্লেভ, দিল্লি)।

মমতা ঝা (৪০, নাঙ্গলোই, পশ্চিম দিল্লি)।

রিয়া সিংহ (৭, সাগরপুর, দিল্লি)।

বেবি কুমারী (২৪, বিজওয়াসন, দিল্লি)।

মনোজ (৪৭, নাঙ্গলোই, পশ্চিম দিল্লি)।

বলা বাহুল্য, কুম্ভমেলা যাওয়ার জন্য শনিবার নয়াদিল্লি রেলস্টেশনে ভিড় উপচে পড়েছিল। ১৪ ও ১৫ নম্বরে অতিরিক্ত ভিড়ের চাপে দমবন্ধকর পরিস্থিতিতে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। উত্তর রেলওয়ের প্রধান জনসংযোগ আধিকারিক (সিপিআরও) হিমাংশু উপাধ্যায় জানিয়েছেন, ঘটনার সময় পাটনাগামী মগধ এক্সপ্রেস ১৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে ছিল এবং নয়াদিল্লি-জম্মু উত্তর যোগাযোগ ক্রান্তি এক্সপ্রেস ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে ছিল। এই দুই ট্রেনের যাত্রীরাও ১৪ এবং ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছিলেন। সেইসময়ই ভিড়ের চাপে পদপিষ্টের ঘটনা ঘটে। তিনি আরও বলেন, সিঁড়ি দিয়ে ফুটওভার ব্রিজ থেকে ১৪ ও ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের দিকে নামতে থাকা কিছু যাত্রী পিছলে অন্য যাত্রীদের উপর পড়ে যান।

রেলের চূড়ান্ত অব্যবস্থায় পদপিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল ১৮ জনের। আহত অবস্থায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন আরও অনেকে। রবিবার দিল্লি পুলিশের তরফে প্রকাশ্যে আনা হয়েছে মৃতের তালিকা। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মৃত ১৮ জনের মধ্যে রয়েছে ৭ বছরের শিশু থেকে ৭৯ বছরের বৃদ্ধা।