০২ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসরাইলি খেজুর বয়কটের ডাক ইউরোপীয় মুসলিমদের

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, রবিবার
  • / 49

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: পবিত্র রমযানে ইসরাইলি খেজুর বয়কটের ডাক দিয়েছেন ইউরোপীয় মুসলিমদের সংগঠন ফ্রেন্ডস অব আল-আকসা (এফওএ)। ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা, হত্যাকাণ্ড, বর্বর নির্যাতন, বর্ণবাদী ও বিদ্বেষী আচরণের প্রতিবাদে শনিবার ‘এফওএ’ ইসরাইলি খেজুর বয়কটের ডাক দেয়।

এ বয়কট কর্মসূচির ডাক দেওয়া মুসলিম সংগঠন ‘এফএও’-র কর্মী সামিউল জোয়ারদার বলেন, ‘যায়নবাদী ইসরাইলিরা যুগের পর যুগ ধরে ফিলিস্তিনিদের জমি জবরদখল করে তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করছে। ইসরাইলের খাদ্যপণ্য কিনে আমরা ফিলিস্তিনি ভাইদের প্রতি অবিচার করছি।’ ইসরাইলি খেজুরের ৫০ শতাংশ রফতানি হয় ইউরোপের নেদারল্যান্ডস, ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালিতে। এই খেজুর যায় আমেরিকাতেও। ইউরোপের বিলাসবহুল শপিংমলগুলোতে ইসরাইলি খেজুরগুলি অনেক দামে বিক্রি হয়।

আরও পড়ুন: ওয়াকফ বিলের প্রতিবাদ: নীতীশের ইফতার মজলিস বয়কট মুসলিম সংগঠনগুলির

২০২০ সালে কেবল আমেরিকাই ইসরাইল থেকে ৩ হাজার টন খেজুর আমদানি করেছে। যার মূল্য সাড়ে ৭ মিলিয়ন পাউন্ড। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও বহু দেশ ও সংস্থা ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশে ইসরাইলি খেজুর বয়কটের আহ্বান জানিয়েছে। যেমন, ২০১৯ সালে ব্রিটেনের ইসলামি মানবাধিকার কমিশন ইসরাইল থেকে খেজুর আমদানি না করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তখন বলা হয়েছিল, ফিলিস্তিনিদের খেজুরের বাগান দখল করে সেখানে খেজুর চাষ করে তা বিক্রি করে অর্থনীতিতে জোয়ার আনছে তেল আবিব।

আরও পড়ুন: কর্নাটকে আমুল বয়কট করার দরকার নেই, মন্তব্য ভূপেন্দ্র প্যাটেলের  

 

আরও পড়ুন: ‘নেতানিয়াহুকে বয়কট করুন’

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইসরাইলি খেজুর বয়কটের ডাক ইউরোপীয় মুসলিমদের

আপডেট : ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, রবিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: পবিত্র রমযানে ইসরাইলি খেজুর বয়কটের ডাক দিয়েছেন ইউরোপীয় মুসলিমদের সংগঠন ফ্রেন্ডস অব আল-আকসা (এফওএ)। ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা, হত্যাকাণ্ড, বর্বর নির্যাতন, বর্ণবাদী ও বিদ্বেষী আচরণের প্রতিবাদে শনিবার ‘এফওএ’ ইসরাইলি খেজুর বয়কটের ডাক দেয়।

এ বয়কট কর্মসূচির ডাক দেওয়া মুসলিম সংগঠন ‘এফএও’-র কর্মী সামিউল জোয়ারদার বলেন, ‘যায়নবাদী ইসরাইলিরা যুগের পর যুগ ধরে ফিলিস্তিনিদের জমি জবরদখল করে তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করছে। ইসরাইলের খাদ্যপণ্য কিনে আমরা ফিলিস্তিনি ভাইদের প্রতি অবিচার করছি।’ ইসরাইলি খেজুরের ৫০ শতাংশ রফতানি হয় ইউরোপের নেদারল্যান্ডস, ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালিতে। এই খেজুর যায় আমেরিকাতেও। ইউরোপের বিলাসবহুল শপিংমলগুলোতে ইসরাইলি খেজুরগুলি অনেক দামে বিক্রি হয়।

আরও পড়ুন: ওয়াকফ বিলের প্রতিবাদ: নীতীশের ইফতার মজলিস বয়কট মুসলিম সংগঠনগুলির

২০২০ সালে কেবল আমেরিকাই ইসরাইল থেকে ৩ হাজার টন খেজুর আমদানি করেছে। যার মূল্য সাড়ে ৭ মিলিয়ন পাউন্ড। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও বহু দেশ ও সংস্থা ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশে ইসরাইলি খেজুর বয়কটের আহ্বান জানিয়েছে। যেমন, ২০১৯ সালে ব্রিটেনের ইসলামি মানবাধিকার কমিশন ইসরাইল থেকে খেজুর আমদানি না করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তখন বলা হয়েছিল, ফিলিস্তিনিদের খেজুরের বাগান দখল করে সেখানে খেজুর চাষ করে তা বিক্রি করে অর্থনীতিতে জোয়ার আনছে তেল আবিব।

আরও পড়ুন: কর্নাটকে আমুল বয়কট করার দরকার নেই, মন্তব্য ভূপেন্দ্র প্যাটেলের  

 

আরও পড়ুন: ‘নেতানিয়াহুকে বয়কট করুন’