০৪ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বালিতে জি-২০ সম্মেলন…

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৯ জুলাই ২০২২, শনিবার
  • / 58

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক জোট জি-২০ দেশগুলির সম্মেলন শুরু হয়েছে বালি দ্বীপে। প্রত্যাশা মতোই ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের উত্তাপ ছড়িয়েছে সম্মেলনে। জোটের বর্তমান চেয়ারম্যান সম্মেলনের শুরুতেই আহ্বান জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধ বন্ধের উপায় খুঁজে বের করতে হবে।

 

আরও পড়ুন: সিটি সেশন কোর্টে আগাম জামিন চেয়ে দ্বারস্থ শেখ শাহজাহান!

করোনার মাঝেই ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক আগ্রাসন সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি করেছে। পাঁচমাস ধরে চলা যুদ্ধের কারণে ব্যাহত হয়েছে খাদ্য সরবরাহ, দেশে দেশে দেখা দিয়েছে আর্থিক মন্দা। তাই এ সময়ে জি-২০ দেশগুলির বিদেশমন্ত্রীদের উপস্থিতিতে এই সম্মেলন আয়োজনকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বিধায়কের উদ্যোগে বালিতে রাখীবন্ধন কর্মসূচি

 

আরও পড়ুন: সম্প্রীতি এবং সৌভ্রাতৃত্বের লক্ষ্যে রবীন্দ্র জয়ন্তীতে রাখীবন্ধন বালিতে

সম্মেলনে যুদ্ধের প্রসঙ্গ উঠবে এমন আশঙ্কা থেকে রাশিয়া এই সম্মেলনে যোগ দেবে কি-না তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছিল। তবে শেষপর্যন্ত বালিতে হাজির হন রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। জি-২০ সদস্য দেশগুলি হল, আমেরিকা, ব্রিটেন রাশিয়া, জার্মানি, ফ্রান্স, চিন, কানাডা, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, মেক্সিকো, সউদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

 

সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে ইন্দোনেশিয়ার বিদেশমন্ত্রী রেটনো মারসুদি জোটের সদস্যদের প্রতি যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানান। মারসুদি বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ করার উপায় খুঁজে বের করাটা আমাদের দায়িত্ব। যুদ্ধের মাঠে নয়, কোনও মতপার্থক্য থাকলে তা আলোচনার টেবিলে সমাধান হওয়া উচিত।’ তবে রুশ বিদেশমন্ত্রী ল্যাভরভ এই সম্মেলনে এসে জানিয়েছেন, পশ্চিমা দেশগুলি ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে বেশি মাতামাতি শুরু করেছে। পশ্চিমা অস্ত্রের জন্য যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হচ্ছে বলে মত তাঁর। সম্মেলনের ফাঁকে রুশ শীর্ষ কূটনীতিকের সঙ্গে আমেরিকা ও চিনের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

Tag :

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বালিতে জি-২০ সম্মেলন…

আপডেট : ৯ জুলাই ২০২২, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক জোট জি-২০ দেশগুলির সম্মেলন শুরু হয়েছে বালি দ্বীপে। প্রত্যাশা মতোই ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের উত্তাপ ছড়িয়েছে সম্মেলনে। জোটের বর্তমান চেয়ারম্যান সম্মেলনের শুরুতেই আহ্বান জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধ বন্ধের উপায় খুঁজে বের করতে হবে।

 

আরও পড়ুন: সিটি সেশন কোর্টে আগাম জামিন চেয়ে দ্বারস্থ শেখ শাহজাহান!

করোনার মাঝেই ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক আগ্রাসন সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি করেছে। পাঁচমাস ধরে চলা যুদ্ধের কারণে ব্যাহত হয়েছে খাদ্য সরবরাহ, দেশে দেশে দেখা দিয়েছে আর্থিক মন্দা। তাই এ সময়ে জি-২০ দেশগুলির বিদেশমন্ত্রীদের উপস্থিতিতে এই সম্মেলন আয়োজনকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বিধায়কের উদ্যোগে বালিতে রাখীবন্ধন কর্মসূচি

 

আরও পড়ুন: সম্প্রীতি এবং সৌভ্রাতৃত্বের লক্ষ্যে রবীন্দ্র জয়ন্তীতে রাখীবন্ধন বালিতে

সম্মেলনে যুদ্ধের প্রসঙ্গ উঠবে এমন আশঙ্কা থেকে রাশিয়া এই সম্মেলনে যোগ দেবে কি-না তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছিল। তবে শেষপর্যন্ত বালিতে হাজির হন রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। জি-২০ সদস্য দেশগুলি হল, আমেরিকা, ব্রিটেন রাশিয়া, জার্মানি, ফ্রান্স, চিন, কানাডা, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, মেক্সিকো, সউদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

 

সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে ইন্দোনেশিয়ার বিদেশমন্ত্রী রেটনো মারসুদি জোটের সদস্যদের প্রতি যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানান। মারসুদি বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ করার উপায় খুঁজে বের করাটা আমাদের দায়িত্ব। যুদ্ধের মাঠে নয়, কোনও মতপার্থক্য থাকলে তা আলোচনার টেবিলে সমাধান হওয়া উচিত।’ তবে রুশ বিদেশমন্ত্রী ল্যাভরভ এই সম্মেলনে এসে জানিয়েছেন, পশ্চিমা দেশগুলি ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে বেশি মাতামাতি শুরু করেছে। পশ্চিমা অস্ত্রের জন্য যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হচ্ছে বলে মত তাঁর। সম্মেলনের ফাঁকে রুশ শীর্ষ কূটনীতিকের সঙ্গে আমেরিকা ও চিনের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।