০১ অগাস্ট ২০২৫, শুক্রবার, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাত্র ১৩ বছর বয়সেই স্নাতক! এলিয়ট ট্যানার ভবিষ্যতে অধ্যাপক হওয়ার স্বপ্ন দেখে

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৮ এপ্রিল ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 55

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: বয়স মাত্র ১৩ বছর। আর একরত্তি বয়সেই স্নাতক ডিগ্রি তার ঝুলিতে। নাম এলিয়ট ট্যানার। এবার এলিয়টের ইচ্ছে পিএইচডি করবে সে। ছোট্ট বয়স থেকে বই পড়াই নেশা এলিয়টের। অবসর সময়ে আর পাঁচটা বাচ্চা যখন খেলাধুলো, দুষ্টুমি করতে ভালোবাসে, তখন এলিয়টের পছন্দ মোটা মোটা বই পড়া। বইয়ের প্রতি এই ভালোবাসা তাকে পড়াশোনার প্রতি আরও আগ্রহ বাড়িয়ে তুলেছে। তার ফলসরূপ এমন অধ্যবসায়ের স্বীকৃতিও পেয়েছে সে। ১৩ বছর বয়সেই আনুষ্ঠানিকভাবে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করছে সে।

মাত্র ১৩ বছর বয়সেই স্নাতক! এলিয়ট ট্যানার ভবিষ্যতে অধ্যাপক হওয়ার স্বপ্ন দেখে

আরও পড়ুন: দুপুরের মেনুতে বিফ বিরিয়ানির নোটিশ, বিতর্কে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়

এলিয়ট ট্যানারের বাড়ি যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য পশ্চিমাঞ্চলের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের সেইন্ট লুইস পার্ক শহরে। এতে বলা হয়েছে, আগামী মে মাসে ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্নাতক ডিগ্রি পাচ্ছে এলিয়ট।

আরও পড়ুন: রাজ্যের শিল্প সম্ভাবনার ভবিষ্যতের আলো জ্বালবে দেওচা পাঁচামি

মাত্র দুই বছর বয়সেই এলিয়ট বই পড়া শুরু করে। ছোট্টবেলা থেকেই ছিল পড়াশোনার প্রতি ছিল অদম্য ইচ্ছে। এলিয়টের মা মিশেল ট্যানার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ছোট্ট থেকেই এলিয়ট আর পাঁচটা শিশুর মতো ছিল না। শৈশবেই সে ছিল আলাদা। মাত্র দু বছর বয়সেই বই পড়তে শুরু করে এলিয়ট। পুরো বই পড়তে পারত সে। আমরা তাকে পড়তে বলিনি। নিজের আগ্রহেই পড়াশোনা শুরু করে’।

আরও পড়ুন: ভবিষ্যতে কারও চাকরি থাকবে না, সব কেড়ে নেবে এআই: এলন মাস্ক

মাত্র ১৩ বছর বয়সেই স্নাতক! এলিয়ট ট্যানার ভবিষ্যতে অধ্যাপক হওয়ার স্বপ্ন দেখে

মিশেল ট্যানার আরও জানান,  মাত্র ৯ বছর বয়সে এলিয়ট কলেজ পর্যায়ের বই পড়তে শুরু করে। আর দুই বছরের মধ্যে সে কলেজ পর্যায় উতরে যায়। নরমানডেল কমিউনিটি কলেজে এলিয়টের পড়ার বিষয় ছিল বিজ্ঞান।

এলিয়েট এর কথায়,  বই পড়তে খুব ভালো লাগে। অনেক কিছু জানতে চাই। সবে মাত্র  স্নাতকপর্ব শেষ হয়েছে। তবে এখানেই পড়ার পাট চুকে যাবে না। পরবর্তীতে আমি পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করতে চাই। জীবনে অধ্যাপক স্বপ্ন দেখে এই ১৩ বছরের ছেলেটি। এলিয়টের বক্তব্য, ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটায় পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিজেকে দেখতে চাই। কারণ পদার্থবিজ্ঞানই আমার সবচেয়ে প্রিয় বিষয়।

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মাত্র ১৩ বছর বয়সেই স্নাতক! এলিয়ট ট্যানার ভবিষ্যতে অধ্যাপক হওয়ার স্বপ্ন দেখে

আপডেট : ২৮ এপ্রিল ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: বয়স মাত্র ১৩ বছর। আর একরত্তি বয়সেই স্নাতক ডিগ্রি তার ঝুলিতে। নাম এলিয়ট ট্যানার। এবার এলিয়টের ইচ্ছে পিএইচডি করবে সে। ছোট্ট বয়স থেকে বই পড়াই নেশা এলিয়টের। অবসর সময়ে আর পাঁচটা বাচ্চা যখন খেলাধুলো, দুষ্টুমি করতে ভালোবাসে, তখন এলিয়টের পছন্দ মোটা মোটা বই পড়া। বইয়ের প্রতি এই ভালোবাসা তাকে পড়াশোনার প্রতি আরও আগ্রহ বাড়িয়ে তুলেছে। তার ফলসরূপ এমন অধ্যবসায়ের স্বীকৃতিও পেয়েছে সে। ১৩ বছর বয়সেই আনুষ্ঠানিকভাবে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করছে সে।

মাত্র ১৩ বছর বয়সেই স্নাতক! এলিয়ট ট্যানার ভবিষ্যতে অধ্যাপক হওয়ার স্বপ্ন দেখে

আরও পড়ুন: দুপুরের মেনুতে বিফ বিরিয়ানির নোটিশ, বিতর্কে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়

এলিয়ট ট্যানারের বাড়ি যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য পশ্চিমাঞ্চলের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের সেইন্ট লুইস পার্ক শহরে। এতে বলা হয়েছে, আগামী মে মাসে ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্নাতক ডিগ্রি পাচ্ছে এলিয়ট।

আরও পড়ুন: রাজ্যের শিল্প সম্ভাবনার ভবিষ্যতের আলো জ্বালবে দেওচা পাঁচামি

মাত্র দুই বছর বয়সেই এলিয়ট বই পড়া শুরু করে। ছোট্টবেলা থেকেই ছিল পড়াশোনার প্রতি ছিল অদম্য ইচ্ছে। এলিয়টের মা মিশেল ট্যানার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ছোট্ট থেকেই এলিয়ট আর পাঁচটা শিশুর মতো ছিল না। শৈশবেই সে ছিল আলাদা। মাত্র দু বছর বয়সেই বই পড়তে শুরু করে এলিয়ট। পুরো বই পড়তে পারত সে। আমরা তাকে পড়তে বলিনি। নিজের আগ্রহেই পড়াশোনা শুরু করে’।

আরও পড়ুন: ভবিষ্যতে কারও চাকরি থাকবে না, সব কেড়ে নেবে এআই: এলন মাস্ক

মাত্র ১৩ বছর বয়সেই স্নাতক! এলিয়ট ট্যানার ভবিষ্যতে অধ্যাপক হওয়ার স্বপ্ন দেখে

মিশেল ট্যানার আরও জানান,  মাত্র ৯ বছর বয়সে এলিয়ট কলেজ পর্যায়ের বই পড়তে শুরু করে। আর দুই বছরের মধ্যে সে কলেজ পর্যায় উতরে যায়। নরমানডেল কমিউনিটি কলেজে এলিয়টের পড়ার বিষয় ছিল বিজ্ঞান।

এলিয়েট এর কথায়,  বই পড়তে খুব ভালো লাগে। অনেক কিছু জানতে চাই। সবে মাত্র  স্নাতকপর্ব শেষ হয়েছে। তবে এখানেই পড়ার পাট চুকে যাবে না। পরবর্তীতে আমি পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করতে চাই। জীবনে অধ্যাপক স্বপ্ন দেখে এই ১৩ বছরের ছেলেটি। এলিয়টের বক্তব্য, ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটায় পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিজেকে দেখতে চাই। কারণ পদার্থবিজ্ঞানই আমার সবচেয়ে প্রিয় বিষয়।