০১ জানুয়ারী ২০২৬, বৃহস্পতিবার, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হিন্দু মন্দিরের অর্থ সংখ্যালঘু ও বিধর্মীদের কাছে যাচ্ছে : প্রজ্ঞা ঠাকুর

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের ভোপালের বিজেপি সাংসদ সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর বলেছেন, হিন্দু মন্দিরের অর্থ সংখ্যালঘু এবং বিধর্মীদের কাছে যাচ্ছে। আমরা একটি প্রচারণা চালাব যাতে হিন্দু মন্দিরের উপরে সরকারের নিয়ন্ত্রণ শেষ হয়। তাঁর এ ধরণের মন্তব্যে বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর বলেন, তিনি মন্দির এবং মঠকে সরকারের নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করার জন্য বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন। তিনি প্রয়াগরাজে আয়োজিত কুম্ভ মেলার সময় গঠিত ভারত ভক্তি আখড়া মন্দিরগুলোর প্রতি এই বিক্ষোভে সহযোগিতা করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমাদের স্থানগুলি (মন্দির এবং মঠ) সরকারের নিয়ন্ত্রণে তাদের সংরক্ষণে রয়েছে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর চেয়ারম্যান হন। হিন্দুদের মন্দির থেকে সংগ্রহ করা অর্থ, বড় বড় মন্দিরের সম্পদ, সংখ্যালঘুদের কাছে যায়, বিধর্মীদের কাছে যায়।
তিনি বলেন, ‘ভারত ভক্তি আখড়া’ এর বিরোধিতা করে, এ জন্য লড়াই করবে, আন্দোলন করবে এবং সরকারের কাছে আবেদন করবে যে আমাদের সমস্ত মন্দির সরকারের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত হোক।’
‘যারা হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করে তারা নিজেরাই নিজেদের মন্দির রক্ষা করতে পারে এবং তার উন্নয়নও করে নেবে। মন্দিরগুলোতে অনুদানের আকারে প্রাপ্ত অর্থ শুধুমাত্র হিন্দুদের উন্নয়নে ব্যবহার করা উচিত। এটি ভারত ভক্তি আখড়ার উদ্দেশ্য এবং এটি পূরণ করবে বলেও ভোপালের বিজেপি নেত্রী সাংসদ সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর মন্তব্য করেন।

ট্যাগ :
সর্বধিক পাঠিত

‘জয় শ্রী রাম’ বলাতে চাপ, বিজেপির রাজ্যে নির্যাতনের শিকার কাশ্মীরি ব্যবসায়ীরা

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

হিন্দু মন্দিরের অর্থ সংখ্যালঘু ও বিধর্মীদের কাছে যাচ্ছে : প্রজ্ঞা ঠাকুর

আপডেট : ১৩ অক্টোবর ২০২১, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের ভোপালের বিজেপি সাংসদ সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর বলেছেন, হিন্দু মন্দিরের অর্থ সংখ্যালঘু এবং বিধর্মীদের কাছে যাচ্ছে। আমরা একটি প্রচারণা চালাব যাতে হিন্দু মন্দিরের উপরে সরকারের নিয়ন্ত্রণ শেষ হয়। তাঁর এ ধরণের মন্তব্যে বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর বলেন, তিনি মন্দির এবং মঠকে সরকারের নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করার জন্য বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন। তিনি প্রয়াগরাজে আয়োজিত কুম্ভ মেলার সময় গঠিত ভারত ভক্তি আখড়া মন্দিরগুলোর প্রতি এই বিক্ষোভে সহযোগিতা করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমাদের স্থানগুলি (মন্দির এবং মঠ) সরকারের নিয়ন্ত্রণে তাদের সংরক্ষণে রয়েছে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর চেয়ারম্যান হন। হিন্দুদের মন্দির থেকে সংগ্রহ করা অর্থ, বড় বড় মন্দিরের সম্পদ, সংখ্যালঘুদের কাছে যায়, বিধর্মীদের কাছে যায়।
তিনি বলেন, ‘ভারত ভক্তি আখড়া’ এর বিরোধিতা করে, এ জন্য লড়াই করবে, আন্দোলন করবে এবং সরকারের কাছে আবেদন করবে যে আমাদের সমস্ত মন্দির সরকারের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত হোক।’
‘যারা হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করে তারা নিজেরাই নিজেদের মন্দির রক্ষা করতে পারে এবং তার উন্নয়নও করে নেবে। মন্দিরগুলোতে অনুদানের আকারে প্রাপ্ত অর্থ শুধুমাত্র হিন্দুদের উন্নয়নে ব্যবহার করা উচিত। এটি ভারত ভক্তি আখড়ার উদ্দেশ্য এবং এটি পূরণ করবে বলেও ভোপালের বিজেপি নেত্রী সাংসদ সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর মন্তব্য করেন।