২৯ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার, ১১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আদালতে গরহাজির আইআইএম জোকার নির্যাতিতা

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৪ জুলাই ২০২৫, সোমবার
  • / 126

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: কিছুতেই উন্মোচন হচ্ছে না আইআইএম জোকার ধর্ষণ কাণ্ডের রহস্য। ক্রমশই জটলা পাকাচ্ছে মামলা। জট খুলতে হিমশিম পুলিশ। এদিন মামলা কোর্টে উঠলেও গরহাজির ছিল IIM জোকার নির্যাতিতা। সোমবার তাঁর গোপন জবানবন্দি দেওয়ার কথা থাকলেও আদালতে দেখা মিলল না তাঁর। কিন্তু কেন? উঠছে প্রশ্ন।

উল্লেখ্য, আইআইএম জোকা ধর্ষণ কাণ্ডে ৯ সদস্যের সিট গঠন রাজ্যে প্রশাসনের। একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনারের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে বিশেষ তদন্তকারী দলটি। তারাই নির্যাতিতার সঙ্গে কথা বলবে বলে জানা গেছে। যদিও নির্যাতিতার বাবার দাবি, কোনও ধর্ষণ হয়নি। তাদের মেয়ে সুস্থ রয়েছেন। পুলিশ জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করতে বলেন।

আরও পড়ুন: আইআইএম জোকা কাণ্ডে সিট গঠন

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই একটা সমাধান বার করা যাবে। তবে তদন্তকারীদের সামনে এখন অনেক প্রশ্ন রয়েছে। ১. শুক্রবার রাতে ওই তরুণী হস্টেলে ঢুকলেন কী করে? ২. ঢুকলেও রেজিস্টারে সই করানো কেন হয়নি! সেক্ষেত্রে কার নির্দেশে সই করেননি নির্যাতিতা? ৩. পুলিশের রিপোর্টের সঙ্গে নির্যাতিতার বাবার বয়ানের কোনও মিল পাওয়া যাচ্ছে না। বাবার দাবি, তাঁর মেয়েই তাঁকে জানিয়েছেন যে ধর্ষণের কোনও ঘটনাই ঘটেনি। কোনও অত‌্যাচার হয়নি অথবা কেউ মেয়ের সঙ্গে খারাপ ব‌্যবহারও করেনি। আজ আদালতে গোপন জবানবন্দি দেওয়ার কথা থাকলেও গরহাজির ছিলেন নির্যাতিতা।

আরও পড়ুন: আইআইএম জোকা ক্যাম্পাসে ধর্ষণের অভিযোগে চাঞ্চল্য, অভিযুক্ত দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র গ্রেফতার

 

আরও পড়ুন: আইন কলেজের পর আইআইএম জোকা, হস্টেলে তরুণীকে ডেকে ‘ধর্ষণ’

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

আদালতে গরহাজির আইআইএম জোকার নির্যাতিতা

আপডেট : ১৪ জুলাই ২০২৫, সোমবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: কিছুতেই উন্মোচন হচ্ছে না আইআইএম জোকার ধর্ষণ কাণ্ডের রহস্য। ক্রমশই জটলা পাকাচ্ছে মামলা। জট খুলতে হিমশিম পুলিশ। এদিন মামলা কোর্টে উঠলেও গরহাজির ছিল IIM জোকার নির্যাতিতা। সোমবার তাঁর গোপন জবানবন্দি দেওয়ার কথা থাকলেও আদালতে দেখা মিলল না তাঁর। কিন্তু কেন? উঠছে প্রশ্ন।

উল্লেখ্য, আইআইএম জোকা ধর্ষণ কাণ্ডে ৯ সদস্যের সিট গঠন রাজ্যে প্রশাসনের। একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনারের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে বিশেষ তদন্তকারী দলটি। তারাই নির্যাতিতার সঙ্গে কথা বলবে বলে জানা গেছে। যদিও নির্যাতিতার বাবার দাবি, কোনও ধর্ষণ হয়নি। তাদের মেয়ে সুস্থ রয়েছেন। পুলিশ জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করতে বলেন।

আরও পড়ুন: আইআইএম জোকা কাণ্ডে সিট গঠন

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই একটা সমাধান বার করা যাবে। তবে তদন্তকারীদের সামনে এখন অনেক প্রশ্ন রয়েছে। ১. শুক্রবার রাতে ওই তরুণী হস্টেলে ঢুকলেন কী করে? ২. ঢুকলেও রেজিস্টারে সই করানো কেন হয়নি! সেক্ষেত্রে কার নির্দেশে সই করেননি নির্যাতিতা? ৩. পুলিশের রিপোর্টের সঙ্গে নির্যাতিতার বাবার বয়ানের কোনও মিল পাওয়া যাচ্ছে না। বাবার দাবি, তাঁর মেয়েই তাঁকে জানিয়েছেন যে ধর্ষণের কোনও ঘটনাই ঘটেনি। কোনও অত‌্যাচার হয়নি অথবা কেউ মেয়ের সঙ্গে খারাপ ব‌্যবহারও করেনি। আজ আদালতে গোপন জবানবন্দি দেওয়ার কথা থাকলেও গরহাজির ছিলেন নির্যাতিতা।

আরও পড়ুন: আইআইএম জোকা ক্যাম্পাসে ধর্ষণের অভিযোগে চাঞ্চল্য, অভিযুক্ত দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র গ্রেফতার

 

আরও পড়ুন: আইন কলেজের পর আইআইএম জোকা, হস্টেলে তরুণীকে ডেকে ‘ধর্ষণ’