০৪ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যে দেশে রোগীদের মস্তিষ্ক চুরি করতেন চিকিৎসকরা পড়লে শিউরে উঠবেন

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ১৭ নভেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 38

Representative image

 

 

আরও পড়ুন: ১০ হাজার মানুষের মগজ চুরি ডেনমার্কে!

 

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: মস্তিষ্ক চুরি করছেন ডেনমার্কের চিকিৎসকরা। এই কথা সামনে আসতেই হইচই পড়ে গিয়েছে সারা বিশ্বজুড়ে। তিন দশকের বেশি সময় ধরে মানসিক রোগাক্রান্তদের ব্রেন চুরি করে চলেছেন ডেনিশ চিকিৎসকরা।আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সিএনএন ১২ এবং ১৩ নভেম্বর  ওয়ার্ল্ড আনটোল্ড স্টোরিজ: দ্য ব্রেন কালেক্টরস নামে একটি তথ্যচিত্র দেখানোর পর থেকেই বিশ্বজুড়ে আলোড়ন পড়ে যায়।

ডেনিশ চিকিৎসকরা যে দীর্ঘদিন ধরেই মস্তিষ্ক  চুরি করে চলেছেন এমন একটা কানাঘুষো চলছিল বিশ্বজুড়ে, কার্যত তাকেই সিলমোহর দিল সিএনএনের এই তথ্যচিত্র।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ৩৭ বছর ধরে ডেনিশ ডাক্তার এই চুরি করে এসেছেন রোগীদের পরিবারকে সম্পূর্ণ অন্ধাকারে রেখে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বা তার পরবর্তী সময় সেইভাবে মানসিক রোগ নিয়ে সচেতনতা গড়ে ওঠেনি।

ডেনমার্ক আর্থাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সায়েন্সের পরামর্শদাতা থমাস আর্স্লেভ দাবি করেন ১৯৪৫ সাল  থেকে ৮২ সাল পর্যন্ত সে দেশে যত মানসিক রোগী মারা গিয়েছেন তাদের মধ্যে অর্ধেকের মস্তিষ্ক এই কায়দায় চুরি  করা হয়। রোগীদের পরিবারকেও কিছু জানানো হতনা। ডেনমার্কের ইন্সটিউট অফ ব্রেন প্যাথোলজিতে  এই সব কান্ডকারখানা চলত বলে দাবি করা হয়েছে সিএনএন এর তথ্যচিত্রে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

যে দেশে রোগীদের মস্তিষ্ক চুরি করতেন চিকিৎসকরা পড়লে শিউরে উঠবেন

আপডেট : ১৭ নভেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার

 

 

আরও পড়ুন: ১০ হাজার মানুষের মগজ চুরি ডেনমার্কে!

 

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: মস্তিষ্ক চুরি করছেন ডেনমার্কের চিকিৎসকরা। এই কথা সামনে আসতেই হইচই পড়ে গিয়েছে সারা বিশ্বজুড়ে। তিন দশকের বেশি সময় ধরে মানসিক রোগাক্রান্তদের ব্রেন চুরি করে চলেছেন ডেনিশ চিকিৎসকরা।আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সিএনএন ১২ এবং ১৩ নভেম্বর  ওয়ার্ল্ড আনটোল্ড স্টোরিজ: দ্য ব্রেন কালেক্টরস নামে একটি তথ্যচিত্র দেখানোর পর থেকেই বিশ্বজুড়ে আলোড়ন পড়ে যায়।

ডেনিশ চিকিৎসকরা যে দীর্ঘদিন ধরেই মস্তিষ্ক  চুরি করে চলেছেন এমন একটা কানাঘুষো চলছিল বিশ্বজুড়ে, কার্যত তাকেই সিলমোহর দিল সিএনএনের এই তথ্যচিত্র।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ৩৭ বছর ধরে ডেনিশ ডাক্তার এই চুরি করে এসেছেন রোগীদের পরিবারকে সম্পূর্ণ অন্ধাকারে রেখে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বা তার পরবর্তী সময় সেইভাবে মানসিক রোগ নিয়ে সচেতনতা গড়ে ওঠেনি।

ডেনমার্ক আর্থাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সায়েন্সের পরামর্শদাতা থমাস আর্স্লেভ দাবি করেন ১৯৪৫ সাল  থেকে ৮২ সাল পর্যন্ত সে দেশে যত মানসিক রোগী মারা গিয়েছেন তাদের মধ্যে অর্ধেকের মস্তিষ্ক এই কায়দায় চুরি  করা হয়। রোগীদের পরিবারকেও কিছু জানানো হতনা। ডেনমার্কের ইন্সটিউট অফ ব্রেন প্যাথোলজিতে  এই সব কান্ডকারখানা চলত বলে দাবি করা হয়েছে সিএনএন এর তথ্যচিত্রে।