০৯ মে ২০২৫, শুক্রবার, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশের অর্থনীতির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ মুদ্রাস্ফীতি: শক্তিকান্ত

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২২, রবিবার
  • / 18

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: দেশের অর্থনীতির সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ হল মূল্যবৃদ্ধি। শনিবার সে-কথা কার্যত স্বীকার করে নিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। করোনা পরবর্তীকালে দেশের অর্থনীতির গ্রাফ যে অনেকটাই নিম্নমুখী তা মেনে নিলেও ভারত ফের ঘুরে দাঁড়াবে বলে তিনি দৃঢ় মত ব্যক্ত করেন। আগামীতে দেশের আরও আর্থিক বৃদ্ধি ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

 

আরও পড়ুন: পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার অভিযোগে মামলার মুখে ‘বায়োএনটেক’  

তার মতে, দেশের আর্থিক পরিস্থিতি আপাতত স্থিতিস্থাপক। বেশ দ্রুত বাড়ছে ভারতের অথর্নীতি। তবে মুদ্রাস্ফীতিকেও তিনি বাধা হিসেবে দেখছেন।

আরও পড়ুন: হরিণ মেরে, বনভোজনের ভিডিও করে পুলিশকে চ্যালেঞ্জ এক দল শিকারির

শক্তিকান্তের আশা, অক্টোবরে মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে থাকবে। এদিন একই রকম আশাব্যঞ্জক কথা শোনা গিয়েছে কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গলাতেও। তিনি দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলেই দেশে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি গতি পেয়েছে।

আরও পড়ুন: পাকিস্তানে ৫০ বছরে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি

ভারত শীঘ্রই ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতির দেশ হওয়ার লক্ষ্য অর্জন করবে বলে তিনি জানান। তার মত, ২০২৫ সালের মধ্যেই ভারত এই লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলবে। তবে আরবিআই গভর্নর যেভাবে দেশের মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে তাতে যথেষ্ট শঙ্কিত হওয়ার কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

দেশের অর্থনীতির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ মুদ্রাস্ফীতি: শক্তিকান্ত

আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২২, রবিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: দেশের অর্থনীতির সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ হল মূল্যবৃদ্ধি। শনিবার সে-কথা কার্যত স্বীকার করে নিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। করোনা পরবর্তীকালে দেশের অর্থনীতির গ্রাফ যে অনেকটাই নিম্নমুখী তা মেনে নিলেও ভারত ফের ঘুরে দাঁড়াবে বলে তিনি দৃঢ় মত ব্যক্ত করেন। আগামীতে দেশের আরও আর্থিক বৃদ্ধি ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

 

আরও পড়ুন: পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার অভিযোগে মামলার মুখে ‘বায়োএনটেক’  

তার মতে, দেশের আর্থিক পরিস্থিতি আপাতত স্থিতিস্থাপক। বেশ দ্রুত বাড়ছে ভারতের অথর্নীতি। তবে মুদ্রাস্ফীতিকেও তিনি বাধা হিসেবে দেখছেন।

আরও পড়ুন: হরিণ মেরে, বনভোজনের ভিডিও করে পুলিশকে চ্যালেঞ্জ এক দল শিকারির

শক্তিকান্তের আশা, অক্টোবরে মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে থাকবে। এদিন একই রকম আশাব্যঞ্জক কথা শোনা গিয়েছে কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গলাতেও। তিনি দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলেই দেশে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি গতি পেয়েছে।

আরও পড়ুন: পাকিস্তানে ৫০ বছরে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি

ভারত শীঘ্রই ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতির দেশ হওয়ার লক্ষ্য অর্জন করবে বলে তিনি জানান। তার মত, ২০২৫ সালের মধ্যেই ভারত এই লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলবে। তবে আরবিআই গভর্নর যেভাবে দেশের মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে তাতে যথেষ্ট শঙ্কিত হওয়ার কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।