০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চালু হচ্ছে ‘ইউনিক হেলথ কার্ড’, কি সুবিধা পাওয়া যাবে জেনে নিন

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২২, বুধবার
  • / 19

পুবের কলম প্রতিবেদক:  এবার ‘ইউনিক হেলথ কার্ড’  চালু হচ্ছে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে। স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে,  যদি কোনও রোগীর প্রেসক্রিপশন হারিয়ে যায়,  তবে তাঁকে সাহায্য করবে এই হেলথ কার্ড। ইতিমধ্যে এই নিয়ে একটি নির্দেশিকাও জারি করেছে স্বাস্থ্য দফতর।

ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী, রাজ্যের সমস্ত সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসা রোগীর জন্য তৈরি হবে ইউনিক হেলথ আইডি নম্বর। হাসপাতালে ভর্তির সময় রোগীর আধার কার্ড বা স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দেখানোর পর,  তা এইচএমআইএস  সফটওয়্যারের মাধ্যমে নথিভুক্ত করা হবে। তাতে ডিজিটাল তথ্য ভান্ডারে রোগীর যাবতীয় খুঁটিনাটি ধরা থাকবে। এর পর রোগীর আধার কার্ডে নথিভুক্ত করা মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি যাবে।  এইচএমআইএস সফটওয়্যারে ওই ওটিপি দিলেই রোগীর ইউনিক হেলথ আইডি নম্বর তৈরি হয়ে যাবে।

কলকাতার পাশাপাশি জেলার হাসপাতালগুলিতেও এই কার্ড করা হবে। প্রথমে সরকারি ও তারপর বেসরকারি হাসপাতালেও এই কার্ড করানোর পরিকল্পনা রয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের। তবে স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকা অনুযায়ী, হাসপাতালে ভর্তির সময় যদি কোনও ধরনের আইডি কার্ড দেখাতে না পারে অথবা যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইউনিক হেলথ আইডি নম্বর তৈরি করা না গেলে, কোনও ভাবেই রোগীর চিকিৎসায় অবহেলা বা দেরি করা যাবে না।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

চালু হচ্ছে ‘ইউনিক হেলথ কার্ড’, কি সুবিধা পাওয়া যাবে জেনে নিন

আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২২, বুধবার

পুবের কলম প্রতিবেদক:  এবার ‘ইউনিক হেলথ কার্ড’  চালু হচ্ছে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে। স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে,  যদি কোনও রোগীর প্রেসক্রিপশন হারিয়ে যায়,  তবে তাঁকে সাহায্য করবে এই হেলথ কার্ড। ইতিমধ্যে এই নিয়ে একটি নির্দেশিকাও জারি করেছে স্বাস্থ্য দফতর।

ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী, রাজ্যের সমস্ত সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসা রোগীর জন্য তৈরি হবে ইউনিক হেলথ আইডি নম্বর। হাসপাতালে ভর্তির সময় রোগীর আধার কার্ড বা স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দেখানোর পর,  তা এইচএমআইএস  সফটওয়্যারের মাধ্যমে নথিভুক্ত করা হবে। তাতে ডিজিটাল তথ্য ভান্ডারে রোগীর যাবতীয় খুঁটিনাটি ধরা থাকবে। এর পর রোগীর আধার কার্ডে নথিভুক্ত করা মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি যাবে।  এইচএমআইএস সফটওয়্যারে ওই ওটিপি দিলেই রোগীর ইউনিক হেলথ আইডি নম্বর তৈরি হয়ে যাবে।

কলকাতার পাশাপাশি জেলার হাসপাতালগুলিতেও এই কার্ড করা হবে। প্রথমে সরকারি ও তারপর বেসরকারি হাসপাতালেও এই কার্ড করানোর পরিকল্পনা রয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের। তবে স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকা অনুযায়ী, হাসপাতালে ভর্তির সময় যদি কোনও ধরনের আইডি কার্ড দেখাতে না পারে অথবা যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইউনিক হেলথ আইডি নম্বর তৈরি করা না গেলে, কোনও ভাবেই রোগীর চিকিৎসায় অবহেলা বা দেরি করা যাবে না।