১৮ নভেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আইপিএলের বাকি ম্যাচ সম্ভবত বেঙ্গালুরু, চেন্নাই ও হায়দরাবাদে

সুস্মিতা
  • আপডেট : ১০ মে ২০২৫, শনিবার
  • / 335

পুবের কলম ওয়েবডস্ক: ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের আবহে বন্ধ রয়েছে আইপিএল। ধরমশালায় পাঞ্জাব ও দিল্লির ম্যাচটি মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বিশেষ নিরাপত্তায় ক্রিকেটারদের ধরমশালা থেকে কালকায় নিয়ে এসে সেখান থেকে বন্দেভারত এক্সপ্রেসে দিল্লিতে নিয়ে আসা হয়। এরই মধ্যে বিসিসিআই জানিয়েছিল এক সপ্তাহের জন্য আইপিএল স্থগিত করে দেওয়া হল। কিন্তু পরিস্থিতি যে পথে গড়াচ্ছিল, তাতে আগামি এক সপ্তাহেও আইপিএল চালু করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ দানা বাঁধছিল।

শনিবার বিকেলে সংঘর্ষ বিরতির পর আইপিএল নিয়ে জট কিছুটা খোলার চেষ্টা হল। ভারতেই আইপিএলের বাকি ম্যাচগুলি করার জন্য চেষ্টা করছে বিসিসিআই। আর দেশের তিন শহরকে এর মধ্যে বেছে নিয়েছে বোর্ড। চেন্নাই বেঙ্গালুরু ও হায়দরাবাদ। কারণ এই তিনটি শহরই ভারত পাক সীমান্ত থেকে অনেকটা দূরে। তাই যদি নতুন করে কোনও টেনশন তৈরিও হয়, তাহলেও এই তিন মাঠে আইপিএল আয়োজনে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আইপিএলের বাকি ম্যাচগুলির জন্য আরও একটি ভেন্যু হিসেবে ইডেন গাডেন্সকে ভাবা হলেও শেষ পর্যন্ত কলকাতাকে নিজেদের ভাবনা থেকে বাদ দিয়েছে বোর্ড। তবে সবটাই এখন নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর।

আরও পড়ুন: চেন্নাইয়ে ভেঙে পড়ল বায়ুসেনার বিমান

তবে এটাও বলা হচ্ছে যে, যদি দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব আরও বাড়তে থাকে, তাহলে বিসিসিআই আসন্ন ভারতীয় টেস্ট সফরের পরে একটি ফাঁকা সময় বিবেচনা করতে চাইবে, যা জুনে শুরু হবে এবং এই বছরের শেষের দিকে আগস্টে শেষ হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল এই পরিস্থিতিতে কতজন নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা যেতে পারে তা জানা।

আরও পড়ুন: তেলেঙ্গানার ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিলেন আজহারউদ্দিন

যদি টুর্নামেন্টটি শীঘ্রই পুনরায় শুরু না হয়, তাহলে ক্যালেন্ডারের বাকি খেলাগুলির জন্য এটি একটি বিশাল উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠতে পারে, বিশেষ করে সেপ্টেম্বরে এশিয়া কাপ, যা হুমকির মুখে বলে মনে হচ্ছে, কারণ ভারতকে আয়োজক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: দীপাবলিতে হায়দ্রাবাদে আতশবাজির ঘটনায় আহত ৪৭

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

আইপিএলের বাকি ম্যাচ সম্ভবত বেঙ্গালুরু, চেন্নাই ও হায়দরাবাদে

আপডেট : ১০ মে ২০২৫, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডস্ক: ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের আবহে বন্ধ রয়েছে আইপিএল। ধরমশালায় পাঞ্জাব ও দিল্লির ম্যাচটি মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বিশেষ নিরাপত্তায় ক্রিকেটারদের ধরমশালা থেকে কালকায় নিয়ে এসে সেখান থেকে বন্দেভারত এক্সপ্রেসে দিল্লিতে নিয়ে আসা হয়। এরই মধ্যে বিসিসিআই জানিয়েছিল এক সপ্তাহের জন্য আইপিএল স্থগিত করে দেওয়া হল। কিন্তু পরিস্থিতি যে পথে গড়াচ্ছিল, তাতে আগামি এক সপ্তাহেও আইপিএল চালু করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ দানা বাঁধছিল।

শনিবার বিকেলে সংঘর্ষ বিরতির পর আইপিএল নিয়ে জট কিছুটা খোলার চেষ্টা হল। ভারতেই আইপিএলের বাকি ম্যাচগুলি করার জন্য চেষ্টা করছে বিসিসিআই। আর দেশের তিন শহরকে এর মধ্যে বেছে নিয়েছে বোর্ড। চেন্নাই বেঙ্গালুরু ও হায়দরাবাদ। কারণ এই তিনটি শহরই ভারত পাক সীমান্ত থেকে অনেকটা দূরে। তাই যদি নতুন করে কোনও টেনশন তৈরিও হয়, তাহলেও এই তিন মাঠে আইপিএল আয়োজনে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আইপিএলের বাকি ম্যাচগুলির জন্য আরও একটি ভেন্যু হিসেবে ইডেন গাডেন্সকে ভাবা হলেও শেষ পর্যন্ত কলকাতাকে নিজেদের ভাবনা থেকে বাদ দিয়েছে বোর্ড। তবে সবটাই এখন নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর।

আরও পড়ুন: চেন্নাইয়ে ভেঙে পড়ল বায়ুসেনার বিমান

তবে এটাও বলা হচ্ছে যে, যদি দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব আরও বাড়তে থাকে, তাহলে বিসিসিআই আসন্ন ভারতীয় টেস্ট সফরের পরে একটি ফাঁকা সময় বিবেচনা করতে চাইবে, যা জুনে শুরু হবে এবং এই বছরের শেষের দিকে আগস্টে শেষ হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল এই পরিস্থিতিতে কতজন নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা যেতে পারে তা জানা।

আরও পড়ুন: তেলেঙ্গানার ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিলেন আজহারউদ্দিন

যদি টুর্নামেন্টটি শীঘ্রই পুনরায় শুরু না হয়, তাহলে ক্যালেন্ডারের বাকি খেলাগুলির জন্য এটি একটি বিশাল উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠতে পারে, বিশেষ করে সেপ্টেম্বরে এশিয়া কাপ, যা হুমকির মুখে বলে মনে হচ্ছে, কারণ ভারতকে আয়োজক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: দীপাবলিতে হায়দ্রাবাদে আতশবাজির ঘটনায় আহত ৪৭