২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইরানের নৌ-মহড়া  ‘জুলফিকার-১৪০১’

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৪ জানুয়ারী ২০২৩, বুধবার
  • / 21

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: জাতীয় উপকূলকে নিরাপদ রাখার অংশ হিসাবে ওমান সাগরে ‘জুলফিকার-১৪০১’ নামের বিরাট মহড়া চালিয়েছে ইরানের নৌবাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট। কৌশলগত হরমুজ প্রণালীর পূর্ব অংশ থেকে ভারত মহাসাগরের উত্তর প্রান্ত পর্যন্ত এলাকায় এই মহড়া চলেছে।

 

আরও পড়ুন: ইরানের প্রথম হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘ফাত্তাহ’

এই মহড়ায় বিভিন্ন দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। এরই পাশাপাশি ‘মাজিদ’ নামের যে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়েছে তা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে নিখুঁতভাবে শত্রুর কল্পিত ড্রোনগুলিতে আঘাত হেনেছে। ইরানের তৈরি বিভিন্ন আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলোর একটি হল ‘মাজিদ’।

আরও পড়ুন: তুরস্কে ইরানের পণ্য রফতানি বেড়েছে শতকরা ২৩ ভাগ

 

আরও পড়ুন: মহড়া চলাকালীন ভেঙে পড়ল ভারতীয় সেনার চিতা হেলিকপ্টার, নিখোঁজ ২ পাইলট

এটি একটি ইলেক্ট্রো-অপটিক্যাল আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং এটি ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থানকারী লক্ষ্যবস্তুকে অনায়াসে ধ্বংস করতে পারে। এতে রয়েছে দীর্ঘ-পাল্লার থার্মাল অপটিক্যাল ব্যবস্থা। এর সঙ্গে আর্টিলারি ফায়ার কন্ট্রোল ব্যবস্থার সমন্বয় সাধন করা হয়েছে।

 

নৌবাহিনীর মুখপাত্র আলি রেজা বলেছেন, ‘নৌবাহিনীর সদস্যরা এই মহড়ায় উন্নত অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করেছে এবং অন্ধকারে শত্রুর মোকাবিলায় আধুনিক প্রতিরক্ষামূলক কৌশল ব্যবহারের অনুশীলন সম্পন্ন করেছে।’

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইরানের নৌ-মহড়া  ‘জুলফিকার-১৪০১’

আপডেট : ৪ জানুয়ারী ২০২৩, বুধবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: জাতীয় উপকূলকে নিরাপদ রাখার অংশ হিসাবে ওমান সাগরে ‘জুলফিকার-১৪০১’ নামের বিরাট মহড়া চালিয়েছে ইরানের নৌবাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট। কৌশলগত হরমুজ প্রণালীর পূর্ব অংশ থেকে ভারত মহাসাগরের উত্তর প্রান্ত পর্যন্ত এলাকায় এই মহড়া চলেছে।

 

আরও পড়ুন: ইরানের প্রথম হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘ফাত্তাহ’

এই মহড়ায় বিভিন্ন দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। এরই পাশাপাশি ‘মাজিদ’ নামের যে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়েছে তা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে নিখুঁতভাবে শত্রুর কল্পিত ড্রোনগুলিতে আঘাত হেনেছে। ইরানের তৈরি বিভিন্ন আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলোর একটি হল ‘মাজিদ’।

আরও পড়ুন: তুরস্কে ইরানের পণ্য রফতানি বেড়েছে শতকরা ২৩ ভাগ

 

আরও পড়ুন: মহড়া চলাকালীন ভেঙে পড়ল ভারতীয় সেনার চিতা হেলিকপ্টার, নিখোঁজ ২ পাইলট

এটি একটি ইলেক্ট্রো-অপটিক্যাল আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং এটি ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থানকারী লক্ষ্যবস্তুকে অনায়াসে ধ্বংস করতে পারে। এতে রয়েছে দীর্ঘ-পাল্লার থার্মাল অপটিক্যাল ব্যবস্থা। এর সঙ্গে আর্টিলারি ফায়ার কন্ট্রোল ব্যবস্থার সমন্বয় সাধন করা হয়েছে।

 

নৌবাহিনীর মুখপাত্র আলি রেজা বলেছেন, ‘নৌবাহিনীর সদস্যরা এই মহড়ায় উন্নত অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করেছে এবং অন্ধকারে শত্রুর মোকাবিলায় আধুনিক প্রতিরক্ষামূলক কৌশল ব্যবহারের অনুশীলন সম্পন্ন করেছে।’