০৬ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্কুল প্রাঙ্গনে পরা যাবে না জিন্স, ট্রাউজার, টি-শার্ট, কুর্তা-পাজামা, নেপথ্যে কোন ঘটনা

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৫ জুলাই ২০২২, শুক্রবার
  • / 67

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ স্কুল প্রাঙ্গণে পরা যাবে না জিন্স, ট্রাউজার, টি-শার্ট, কুর্তা-পাজামা ইত্যাদি। কর্ণাটকে যেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব নিষিদ্ধ নিয়ে এখনও বির্তক অব্যাহত, সেই মুহূর্তে এই রকম সিদ্ধান্তে বিতর্কের দানা বেঁধেছে এই স্কুলে। বিহারের বৈশালী জেলার শিক্ষা বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তি নিয়ে শুরু হয়েছে জোর বিতর্ক। স্কুল চলাকালীন সময়ে শিক্ষকদের উপর একটি ড্রেস কোড আরোপ করেছে। স্কুল চলাকালীন সময়ে শিক্ষকদের উপর একটি ড্রেস কোড আরোপ করা হয়েছে। সেই ড্রেস কোড ব্যতীত আর অন্য কিছু পরিধান করা যাবে না। শিক্ষকদের ফর্মাল প্যান্ট এবং ফুল বা হাফ-হাতা শার্ট পরার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানান, সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা প্রতিনিয়তই যে সব যেসব ছবি ও ভিডিও দেখি, যার মাধ্যমে শিক্ষক দের আলাদা এক ছবিই ফুটে ওঠে। এটি শিক্ষার্থীদের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। শিক্ষার্থীদের সামনে শিক্ষকদের ভালো প্রভাব ফেলার জন্যই এই সিদ্ধান্ত। সুস্থ সমাজ গঠনে শিক্ষকদের ভূমিকা এবং শিশুদের চরিত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি অনেক শিক্ষার্থীদের কাছে তাদের গুরুরা রোল মডেলের মতো। তাই এই সব ক্ষেত্রে শালীনতা বজায় রাখলে ছাত্র-ছাত্রীদের মনে আলাদা প্রভাব ফেলে।

আরও পড়ুন: আন্দোলন না করে স্কুলে ফিরুন চাকরি হারা শিক্ষকরা, আর্জি ফিরহাদের

আরও পড়ুন: আমিরাতের স্কুলপাঠ্যে কেজি থেকেই চালু হচ্ছে ‘এআই’

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

স্কুল প্রাঙ্গনে পরা যাবে না জিন্স, ট্রাউজার, টি-শার্ট, কুর্তা-পাজামা, নেপথ্যে কোন ঘটনা

আপডেট : ১৫ জুলাই ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ স্কুল প্রাঙ্গণে পরা যাবে না জিন্স, ট্রাউজার, টি-শার্ট, কুর্তা-পাজামা ইত্যাদি। কর্ণাটকে যেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব নিষিদ্ধ নিয়ে এখনও বির্তক অব্যাহত, সেই মুহূর্তে এই রকম সিদ্ধান্তে বিতর্কের দানা বেঁধেছে এই স্কুলে। বিহারের বৈশালী জেলার শিক্ষা বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তি নিয়ে শুরু হয়েছে জোর বিতর্ক। স্কুল চলাকালীন সময়ে শিক্ষকদের উপর একটি ড্রেস কোড আরোপ করেছে। স্কুল চলাকালীন সময়ে শিক্ষকদের উপর একটি ড্রেস কোড আরোপ করা হয়েছে। সেই ড্রেস কোড ব্যতীত আর অন্য কিছু পরিধান করা যাবে না। শিক্ষকদের ফর্মাল প্যান্ট এবং ফুল বা হাফ-হাতা শার্ট পরার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানান, সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা প্রতিনিয়তই যে সব যেসব ছবি ও ভিডিও দেখি, যার মাধ্যমে শিক্ষক দের আলাদা এক ছবিই ফুটে ওঠে। এটি শিক্ষার্থীদের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। শিক্ষার্থীদের সামনে শিক্ষকদের ভালো প্রভাব ফেলার জন্যই এই সিদ্ধান্ত। সুস্থ সমাজ গঠনে শিক্ষকদের ভূমিকা এবং শিশুদের চরিত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি অনেক শিক্ষার্থীদের কাছে তাদের গুরুরা রোল মডেলের মতো। তাই এই সব ক্ষেত্রে শালীনতা বজায় রাখলে ছাত্র-ছাত্রীদের মনে আলাদা প্রভাব ফেলে।

আরও পড়ুন: আন্দোলন না করে স্কুলে ফিরুন চাকরি হারা শিক্ষকরা, আর্জি ফিরহাদের

আরও পড়ুন: আমিরাতের স্কুলপাঠ্যে কেজি থেকেই চালু হচ্ছে ‘এআই’