০২ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাতৃদুগ্ধ পান নিয়ে ওয়ার্কশপ মেডিকা ও ইউনিসেফের

সুস্মিতা
  • আপডেট : ২ অগাস্ট ২০২৩, বুধবার
  • / 31

পারিজাত মোল্লা: মেডিকা সুপার স্পেশালিটি হসপিটাল ও ইউনিসেফের সঙ্গে যৌথ ভাবে একটি স্তন্যদুগ্ধ পানের উপর একটি ওয়ার্কশপ আয়োজন করল। ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার ওয়ার্কশপ এবং স্তন্যদুগ্ধ পানের উপর একটি ওয়ার্কশপের মধ্য দিয়ে মাতৃদুগ্ধ পান সপ্তাহ পালন করা হল বুধবার। মাদার কেয়ার ওয়ার্কশপ এছাড়াও ছিল ‘ব্রেস্টফিডিং ওয়ার্কশপ’।

এদিন উপস্থিত ছিলেন, মেডিকা হসপিটালের এমডি ডঃ নিকোলা জুডিথ ফ্লিন, ডিরেক্টর আর উদয়ন লাহিড়ী, জয়েন্ট ম্যানেজিং ডিরেক্টর অয়নাভ দেবগুপ্ত, ইউনিসেফের হেলথ অফিসার ডঃ বন্দনা পি ভাটিয়া সহ ক্যাঙ্গারু কেয়ার মাস্টার ট্রেনারারা।

আরও পড়ুন: Gaza: ইসরাইলি হামলায় ১০ দিনেই ৩২২ শিশুর মৃত্যু

১৯৯২ সালে ডব্লিউএবিএ (ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর ব্রেস্টফিডিং অ্যাকশন) স্তন্যপান সচেতনতামূলক কর্মসূচি শুরু করে। লক্ষ্য ছিল সাধারণ মানুষের মধ্যে স্তন্যপানের উপকারিতা তুলে ধরা। বর্তমানে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ পান সপ্তাহ পালন করার ক্ষেত্রে একসাথে কাজ করছে হু, ইউনিসেফ এবং ডব্লিউএবিএ। এই বছরের বিশেষ কর্মসূচির বিষয় হল ‘এনেবেল ব্রেস্টফিডিং – মেকিং অ্যা ডিফারেন্স ফর ওয়ার্কিং প্যারেন্টস’। যেখানে কর্মরত মায়েদের সমস্যা তুলে ধরা হয়েছে।

আরও পড়ুন: ‘কাঁদারও শক্তি হারিয়েছে গাজার শিশুরা’

মেডিকার এমডি ডঃ নিকোলা জুডিথ ফ্লিন জানান, “স্তন্যদুগ্ধ পান শুধুমাত্র মৃত্যু কমানোর ক্ষেত্রে নয়। সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যেন কোন শিশুর জন্মের এক ঘণ্টার মধ্যে মাতৃদুগ্ধ পান করানোর দিকটি বারবার তুলে ধরি। এছাড়া জন্মের পর দুই বছর পর্যন্ত নিয়মিত স্তন্যদুগ্ধ পান করানোর বিষয় তো আছেই।

আরও পড়ুন: ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধে সর্বোচ্চ মূল্য চোকাতে হচ্ছে শিশুদের, উদ্বিগ্ন ইউনিসেফ

যদি এই লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছনো সম্ভব হয়, তাহলে বছর ২০,০০০ মায়ের মৃত্যু এবং ৮২৩,০০০ নবজাতকের মৃত্যু এড়ানো সম্ভব হবে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মাতৃদুগ্ধ পান নিয়ে ওয়ার্কশপ মেডিকা ও ইউনিসেফের

আপডেট : ২ অগাস্ট ২০২৩, বুধবার

পারিজাত মোল্লা: মেডিকা সুপার স্পেশালিটি হসপিটাল ও ইউনিসেফের সঙ্গে যৌথ ভাবে একটি স্তন্যদুগ্ধ পানের উপর একটি ওয়ার্কশপ আয়োজন করল। ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার ওয়ার্কশপ এবং স্তন্যদুগ্ধ পানের উপর একটি ওয়ার্কশপের মধ্য দিয়ে মাতৃদুগ্ধ পান সপ্তাহ পালন করা হল বুধবার। মাদার কেয়ার ওয়ার্কশপ এছাড়াও ছিল ‘ব্রেস্টফিডিং ওয়ার্কশপ’।

এদিন উপস্থিত ছিলেন, মেডিকা হসপিটালের এমডি ডঃ নিকোলা জুডিথ ফ্লিন, ডিরেক্টর আর উদয়ন লাহিড়ী, জয়েন্ট ম্যানেজিং ডিরেক্টর অয়নাভ দেবগুপ্ত, ইউনিসেফের হেলথ অফিসার ডঃ বন্দনা পি ভাটিয়া সহ ক্যাঙ্গারু কেয়ার মাস্টার ট্রেনারারা।

আরও পড়ুন: Gaza: ইসরাইলি হামলায় ১০ দিনেই ৩২২ শিশুর মৃত্যু

১৯৯২ সালে ডব্লিউএবিএ (ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর ব্রেস্টফিডিং অ্যাকশন) স্তন্যপান সচেতনতামূলক কর্মসূচি শুরু করে। লক্ষ্য ছিল সাধারণ মানুষের মধ্যে স্তন্যপানের উপকারিতা তুলে ধরা। বর্তমানে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ পান সপ্তাহ পালন করার ক্ষেত্রে একসাথে কাজ করছে হু, ইউনিসেফ এবং ডব্লিউএবিএ। এই বছরের বিশেষ কর্মসূচির বিষয় হল ‘এনেবেল ব্রেস্টফিডিং – মেকিং অ্যা ডিফারেন্স ফর ওয়ার্কিং প্যারেন্টস’। যেখানে কর্মরত মায়েদের সমস্যা তুলে ধরা হয়েছে।

আরও পড়ুন: ‘কাঁদারও শক্তি হারিয়েছে গাজার শিশুরা’

মেডিকার এমডি ডঃ নিকোলা জুডিথ ফ্লিন জানান, “স্তন্যদুগ্ধ পান শুধুমাত্র মৃত্যু কমানোর ক্ষেত্রে নয়। সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যেন কোন শিশুর জন্মের এক ঘণ্টার মধ্যে মাতৃদুগ্ধ পান করানোর দিকটি বারবার তুলে ধরি। এছাড়া জন্মের পর দুই বছর পর্যন্ত নিয়মিত স্তন্যদুগ্ধ পান করানোর বিষয় তো আছেই।

আরও পড়ুন: ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধে সর্বোচ্চ মূল্য চোকাতে হচ্ছে শিশুদের, উদ্বিগ্ন ইউনিসেফ

যদি এই লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছনো সম্ভব হয়, তাহলে বছর ২০,০০০ মায়ের মৃত্যু এবং ৮২৩,০০০ নবজাতকের মৃত্যু এড়ানো সম্ভব হবে।