১৪ অগাস্ট ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দারুল কোরআন মাদ্রাসা আজমাতিয়ার হাসিমপুরে জলসায় উপস্থিত  মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, শনিবার
  • / 34

 

 

আরও পড়ুন: হাওড়া জেলা গ্রন্থাগারের সংস্কার হওয়া সেমিনার হলের উদ্বোধন করলেন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী

 

আরও পড়ুন: মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীকে সংবর্ধনা প্রদান

 

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়,জয়নগর : দারুল কোরআন মাদ্রাসা আজমাতিয়া হাসিমপুর শাখায় শনিবার সন্ধ্যায় জয়নগর থানার হাসিমপুর মাদ্রাসা মাঠে আজিমুশসান দস্তারবন্দী জলসা অনুষ্ঠান হয়ে গেল।এদিনের এই জলসার অনুষ্ঠানে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের  গ্রন্থাগার মন্ত্রী তথা জমিয়েত উলেমা হিন্দের সভাপতি মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী সাহেব,সভাপতি হিসাবে ছিলেন হাফেজ কারী ফজলুর রহমান,দারুল কোরআন মাদ্রাসার হাসিমপুর শাখার প্রধান শিক্ষক হাফেজ জহিরুল হক মোল্লা, কাজী মুজিবর রহমান সাহেব, কারী সইফুর রহমান, সঞ্চালক হিসাবে ছিলেন হাফিজ মাহদুল হাসান সহ আরো অনেকে। কলকাতার রেড রোড ইমামে ই ইদান এর শাখা হিসাবে জয়নগরের হাসিমপুরে ১৯৫৩ সালে মুসলিম ছাএ ছাএীদের মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের লক্ষে দারুল কোরআন মাদ্রাসা আজমতিয়া পথ চলা শুরু। হাফেজ কারী ফজলুর রহমান সাহেবের আব্বার হাত ধরে এর পথ চলা শুরু হয়েছিল যা এখন তার ছেলে চালিয়ে নিয়ে চলেছে। এদিন সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী সাহেব বলেন,কোরান আমাদের বড় শিক্ষা। কোরানে মানুষের কোনো বক্তব্য নেই।ইসলামের কথায় প্রতিবেশীদের পাশে থাকবেন।কোরান তখন কাগজে লিপিবদ্ধ হয় নি। একটা জায়গায় সংকলিত করা হয়।হিন্দু ছাড়া মুসলিমদের চলবে না।আবার মুসলিম না থাকলে হিন্দু থাকবে না।তাই আমাদের মিলেমিশে থাকার দরকার আছে।কোরান আমাদের শিক্ষা দিয়েছে সত্য নিষ্ঠার সাথে থাকতে।মাদ্রাসার সাথে সৌভাগ্য যারা শিক্ষা নেন।হানাহানি তে যাবেন না।ঐক্যবদ্ব হয়ে চলুন।আর এস এস বিজেপি দেশটাকে শেষ করতে চাইছে।সারা বছরে মাদ্রাসার শিক্ষায় চারশো কোটি টাকা খরচ হয়।রাজ্যে সাড়ে ১১ হাজার মাদ্রাসা আছে।এদিন সাতজন মাদ্রাসার পড়ুয়াকে দস্তারবন্দী করা হয়।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

দারুল কোরআন মাদ্রাসা আজমাতিয়ার হাসিমপুরে জলসায় উপস্থিত  মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী

আপডেট : ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, শনিবার

 

 

আরও পড়ুন: হাওড়া জেলা গ্রন্থাগারের সংস্কার হওয়া সেমিনার হলের উদ্বোধন করলেন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী

 

আরও পড়ুন: মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীকে সংবর্ধনা প্রদান

 

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়,জয়নগর : দারুল কোরআন মাদ্রাসা আজমাতিয়া হাসিমপুর শাখায় শনিবার সন্ধ্যায় জয়নগর থানার হাসিমপুর মাদ্রাসা মাঠে আজিমুশসান দস্তারবন্দী জলসা অনুষ্ঠান হয়ে গেল।এদিনের এই জলসার অনুষ্ঠানে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের  গ্রন্থাগার মন্ত্রী তথা জমিয়েত উলেমা হিন্দের সভাপতি মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী সাহেব,সভাপতি হিসাবে ছিলেন হাফেজ কারী ফজলুর রহমান,দারুল কোরআন মাদ্রাসার হাসিমপুর শাখার প্রধান শিক্ষক হাফেজ জহিরুল হক মোল্লা, কাজী মুজিবর রহমান সাহেব, কারী সইফুর রহমান, সঞ্চালক হিসাবে ছিলেন হাফিজ মাহদুল হাসান সহ আরো অনেকে। কলকাতার রেড রোড ইমামে ই ইদান এর শাখা হিসাবে জয়নগরের হাসিমপুরে ১৯৫৩ সালে মুসলিম ছাএ ছাএীদের মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের লক্ষে দারুল কোরআন মাদ্রাসা আজমতিয়া পথ চলা শুরু। হাফেজ কারী ফজলুর রহমান সাহেবের আব্বার হাত ধরে এর পথ চলা শুরু হয়েছিল যা এখন তার ছেলে চালিয়ে নিয়ে চলেছে। এদিন সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী সাহেব বলেন,কোরান আমাদের বড় শিক্ষা। কোরানে মানুষের কোনো বক্তব্য নেই।ইসলামের কথায় প্রতিবেশীদের পাশে থাকবেন।কোরান তখন কাগজে লিপিবদ্ধ হয় নি। একটা জায়গায় সংকলিত করা হয়।হিন্দু ছাড়া মুসলিমদের চলবে না।আবার মুসলিম না থাকলে হিন্দু থাকবে না।তাই আমাদের মিলেমিশে থাকার দরকার আছে।কোরান আমাদের শিক্ষা দিয়েছে সত্য নিষ্ঠার সাথে থাকতে।মাদ্রাসার সাথে সৌভাগ্য যারা শিক্ষা নেন।হানাহানি তে যাবেন না।ঐক্যবদ্ব হয়ে চলুন।আর এস এস বিজেপি দেশটাকে শেষ করতে চাইছে।সারা বছরে মাদ্রাসার শিক্ষায় চারশো কোটি টাকা খরচ হয়।রাজ্যে সাড়ে ১১ হাজার মাদ্রাসা আছে।এদিন সাতজন মাদ্রাসার পড়ুয়াকে দস্তারবন্দী করা হয়।