১৭ মে ২০২৫, শনিবার, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ক্রেতার হাতে ‘খুন’ বিক্রেতা! ৫০ টাকার জেরে খুন বলে অভিযোগ

চামেলি দাস
  • আপডেট : ৫ মে ২০২৫, সোমবার
  • / 66

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  ৫০ টাকার জন্য ক্রেতার হাতে ‘খুন’ বিক্রেতা! দক্ষিণ ২৪ পরগনার নোদাখালি থানার অন্তর্গত রানিয়ার বিদিরায়ের ঘটনা। ৫০ টাকার মাংস নিয়ে বচসা শুরু হয়। এরপর বচসা হাতাহাতিতে পরিণত হয়। হাতাহাতির ফলে খুন মাংস বিক্রেতা খুন হন বলে অভিযোগ। মৃত মাংস বিক্রেতার নাম শেখ আবদুল। তিনি সাইকেল নিয়ে এলাকায় এলাকায় ঘুরে মাংস বিক্রি করতেন। সোমবার মাংস বিক্রি করতে বিদিরায় যান।

আরও পড়ুন: ওড়িশায় আক্রান্ত বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে সরব মুখ্যমন্ত্রী, কড়া বার্তা তৃণমূল নেত্রীর

আরও পড়ুন: বিহারে খুন পুনের ব্যবসায়ী, সাইবার প্রতারণার শিকার ব্যবসায়ী

সূত্রের খবর, অভিযুক্ত আনসুরের পরিবারের সদস্যরা ৫০ টাকার মাংস চায় শেখ আবদুলের কাছে। শেখ আবদুল ৫০ টাকার মাংস দিতে অস্বীকার করেন। এরপরই কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে অশান্তি চরমে ওঠে। আবদুল ও আনসুর হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। গুরুতর জখম হন আবদুল। রক্তাক্ত অবস্থায় আবদুলকে উদ্ধার করে মুচিশা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপরই শেখ আবদুলের পরিবার নোদাখালি থানায় খুনের অভিযোগ করে। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তের কঠোরতম শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছেন মৃতের পরিবার।

আরও পড়ুন: ৩ বছরের সন্তানকে নৃশংসভাবে খুন করল বাবা

আরও পড়ুন: খাস কলকাতায় দুই ভাইকে এলোপাথারি ছুরির কোপ
Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ক্রেতার হাতে ‘খুন’ বিক্রেতা! ৫০ টাকার জেরে খুন বলে অভিযোগ

আপডেট : ৫ মে ২০২৫, সোমবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  ৫০ টাকার জন্য ক্রেতার হাতে ‘খুন’ বিক্রেতা! দক্ষিণ ২৪ পরগনার নোদাখালি থানার অন্তর্গত রানিয়ার বিদিরায়ের ঘটনা। ৫০ টাকার মাংস নিয়ে বচসা শুরু হয়। এরপর বচসা হাতাহাতিতে পরিণত হয়। হাতাহাতির ফলে খুন মাংস বিক্রেতা খুন হন বলে অভিযোগ। মৃত মাংস বিক্রেতার নাম শেখ আবদুল। তিনি সাইকেল নিয়ে এলাকায় এলাকায় ঘুরে মাংস বিক্রি করতেন। সোমবার মাংস বিক্রি করতে বিদিরায় যান।

আরও পড়ুন: ওড়িশায় আক্রান্ত বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে সরব মুখ্যমন্ত্রী, কড়া বার্তা তৃণমূল নেত্রীর

আরও পড়ুন: বিহারে খুন পুনের ব্যবসায়ী, সাইবার প্রতারণার শিকার ব্যবসায়ী

সূত্রের খবর, অভিযুক্ত আনসুরের পরিবারের সদস্যরা ৫০ টাকার মাংস চায় শেখ আবদুলের কাছে। শেখ আবদুল ৫০ টাকার মাংস দিতে অস্বীকার করেন। এরপরই কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে অশান্তি চরমে ওঠে। আবদুল ও আনসুর হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। গুরুতর জখম হন আবদুল। রক্তাক্ত অবস্থায় আবদুলকে উদ্ধার করে মুচিশা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপরই শেখ আবদুলের পরিবার নোদাখালি থানায় খুনের অভিযোগ করে। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তের কঠোরতম শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছেন মৃতের পরিবার।

আরও পড়ুন: ৩ বছরের সন্তানকে নৃশংসভাবে খুন করল বাবা

আরও পড়ুন: খাস কলকাতায় দুই ভাইকে এলোপাথারি ছুরির কোপ