১৫ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাত বছর পর চিনা সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

মারুফা খাতুন
  • আপডেট : ৩০ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার
  • / 178

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : প্রায় সাত বছর পর চিনে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সর্বশেষ তিনি ২০১৮ সালে এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে চিন সফরে এসেছিলেন। সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান করার জন্য চিনে উপস্থিত হয়েছেন তিনি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক নীতি নিয়ে যে টানাপোড়েন সম্পর্ক চলছে, তার মধ্যে মোদির এই চিনা সফর খুবই গুরত্বপূর্ণ হতে চলেছে। আগামী রবিবার চিনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের সঙ্গে তিনি বৈঠক করতে চলেছেন। ওয়াকিবহলের একাংশ মনে করছেন, এই বৈঠকে মোদি ও শি ভারত-চীনের অর্থনৈতিক সম্পর্ক থেকে শুরু করে পূর্ব লাদাখ সীমান্ত বিরোধের পরে যে চাপের সৃষ্টি হয়েছিল সেই সম্পর্ককে স্বাভাবিক করার জন্য আলোচনা করতে পারেন। এছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়গু্লির প্রতিও দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন।

আরও পড়ুন: গাজা শান্তি-চুক্তিকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

এই সম্মেলনে মোদি রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সহ অন্যান্য  নেতাদের সাথেও আলোচনা করতে পারেন। বিশ্ব অর্থনৈতিক শৃঙ্খলায় স্থিতিশীলতা আনার জন্য ভারত ও চিনকে যৌথভাবে কাজ করা প্রয়োজন বলেও তিনি মন্তব্য করেছেন। এমনকি এই মন্তব্য মোদি চিনা সফরের আগেই করেছেন। একটি সাক্ষাৎকারে মোদি জানিয়েছেন, ভারত ও চিন যদি একসঙ্গে কাজ করে তাহলে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে অশৃঙ্খল পরিস্থিতি চলছে তার একটা স্থায়ী সমাধান হতে পারে।

আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত উত্তরবঙ্গ: এত প্রাণহানিতে শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

বিগত কয়েক মাস ধরেই উভয়পক্ষ দুইদেশের পুনরায় ঠিক করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২০ সালে দুইদেশের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। তার কারণ ছিল গালওয়ান উপত্যকায় ভারত ও চিনের সেনাবাহিনীর মধ্যে প্রবল সংঘর্ষ।

আরও পড়ুন: ‘২০২৯, ২০৩৪-এও প্রধানমন্ত্রী মোদিই’: রাজনাথ সিং

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সাত বছর পর চিনা সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

আপডেট : ৩০ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : প্রায় সাত বছর পর চিনে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সর্বশেষ তিনি ২০১৮ সালে এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে চিন সফরে এসেছিলেন। সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান করার জন্য চিনে উপস্থিত হয়েছেন তিনি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক নীতি নিয়ে যে টানাপোড়েন সম্পর্ক চলছে, তার মধ্যে মোদির এই চিনা সফর খুবই গুরত্বপূর্ণ হতে চলেছে। আগামী রবিবার চিনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের সঙ্গে তিনি বৈঠক করতে চলেছেন। ওয়াকিবহলের একাংশ মনে করছেন, এই বৈঠকে মোদি ও শি ভারত-চীনের অর্থনৈতিক সম্পর্ক থেকে শুরু করে পূর্ব লাদাখ সীমান্ত বিরোধের পরে যে চাপের সৃষ্টি হয়েছিল সেই সম্পর্ককে স্বাভাবিক করার জন্য আলোচনা করতে পারেন। এছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়গু্লির প্রতিও দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন।

আরও পড়ুন: গাজা শান্তি-চুক্তিকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

এই সম্মেলনে মোদি রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সহ অন্যান্য  নেতাদের সাথেও আলোচনা করতে পারেন। বিশ্ব অর্থনৈতিক শৃঙ্খলায় স্থিতিশীলতা আনার জন্য ভারত ও চিনকে যৌথভাবে কাজ করা প্রয়োজন বলেও তিনি মন্তব্য করেছেন। এমনকি এই মন্তব্য মোদি চিনা সফরের আগেই করেছেন। একটি সাক্ষাৎকারে মোদি জানিয়েছেন, ভারত ও চিন যদি একসঙ্গে কাজ করে তাহলে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে অশৃঙ্খল পরিস্থিতি চলছে তার একটা স্থায়ী সমাধান হতে পারে।

আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত উত্তরবঙ্গ: এত প্রাণহানিতে শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

বিগত কয়েক মাস ধরেই উভয়পক্ষ দুইদেশের পুনরায় ঠিক করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২০ সালে দুইদেশের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। তার কারণ ছিল গালওয়ান উপত্যকায় ভারত ও চিনের সেনাবাহিনীর মধ্যে প্রবল সংঘর্ষ।

আরও পড়ুন: ‘২০২৯, ২০৩৪-এও প্রধানমন্ত্রী মোদিই’: রাজনাথ সিং