১৯ জুলাই ২০২৫, শনিবার, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিনের দিকে ঈষৎ ঝুঁকে, বোঝালেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৯ জুলাই ২০২৫, শনিবার
  • / 15

কাঠমান্ডু, ১৯ জুলাই : চিনের দিকেই তিনি ঈষৎ ঝুঁকে, ভারত প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বোঝালেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি। গত বছরের জুলাইয়ে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির এই নেতা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পরই চিন সফরে গিয়েছিলেন। তখনই বোঝা গিয়েছিল ওলি অন্য পথে চলতে চান।

 

আরও পড়ুন: পণের করাল থাবায় ভারত, এক বছরে সাড়ে ৬ হাজার মৃত্যু! 

কারণ রীতি ছিল এই, নেপালে যিনিই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতেন প্রথম তিনি ভারত সফরে যেতেন। ওলি তা করেননি। এক সংবাদসংস্থাকে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নেপাল সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছি।সম্ভবত উনি নভেম্বরে আসবেন। আমি কবে ভারতে যাব, এখনও ঠিক হয়নি।

আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীর: পূর্ণ রাজ্যের পর্যাদা চেয়ে শ্রীনগরে কংগ্রেসের প্রতিবাদ মিছিল 

 

আরও পড়ুন: দ্বন্দ্ব নেই, খুব শীঘ্রই ভারত সফরে যাব: নেপালের প্রধানমন্ত্রী 

যথাযথ সময়েই যাব। ওলির সঙ্গে ব্যাঙ্ককে বিমস্টেক সম্মেলনে মোদির কথা হয়। সেকথাও তিনি বলেছেন। ওলির মতে, চিন এবং ভারত দুদেশই অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এগিয়ে চলেছে। যত ওরা এগোবে নেপালের লাভ। তাই তিনি চান, ভারত এবং চিন সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলুক। ভারত এবং চিন দুই দেশের সঙ্গেই আমাদের ভালো সম্পর্ক।

 

ওলি চান, ভারত এবং চিন যেন নির্দয় প্রতিযোগিতায় না জড়ায়। দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা থাকাই ভালো। ভারত এবং চিনের মধ্যে উত্তেজনা হলে ভুগবে নেপালও। তাই আমরা সবসময়ই চাই, দুই দেশের সম্পর্ক মধুর হোক। ওলি বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ভারত তো খারাপ কোনও কাজ করেনি। সম্পর্ক ঠিকই আছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

চিনের দিকে ঈষৎ ঝুঁকে, বোঝালেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ১৯ জুলাই ২০২৫, শনিবার

কাঠমান্ডু, ১৯ জুলাই : চিনের দিকেই তিনি ঈষৎ ঝুঁকে, ভারত প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বোঝালেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি। গত বছরের জুলাইয়ে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির এই নেতা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পরই চিন সফরে গিয়েছিলেন। তখনই বোঝা গিয়েছিল ওলি অন্য পথে চলতে চান।

 

আরও পড়ুন: পণের করাল থাবায় ভারত, এক বছরে সাড়ে ৬ হাজার মৃত্যু! 

কারণ রীতি ছিল এই, নেপালে যিনিই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতেন প্রথম তিনি ভারত সফরে যেতেন। ওলি তা করেননি। এক সংবাদসংস্থাকে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নেপাল সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছি।সম্ভবত উনি নভেম্বরে আসবেন। আমি কবে ভারতে যাব, এখনও ঠিক হয়নি।

আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীর: পূর্ণ রাজ্যের পর্যাদা চেয়ে শ্রীনগরে কংগ্রেসের প্রতিবাদ মিছিল 

 

আরও পড়ুন: দ্বন্দ্ব নেই, খুব শীঘ্রই ভারত সফরে যাব: নেপালের প্রধানমন্ত্রী 

যথাযথ সময়েই যাব। ওলির সঙ্গে ব্যাঙ্ককে বিমস্টেক সম্মেলনে মোদির কথা হয়। সেকথাও তিনি বলেছেন। ওলির মতে, চিন এবং ভারত দুদেশই অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এগিয়ে চলেছে। যত ওরা এগোবে নেপালের লাভ। তাই তিনি চান, ভারত এবং চিন সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলুক। ভারত এবং চিন দুই দেশের সঙ্গেই আমাদের ভালো সম্পর্ক।

 

ওলি চান, ভারত এবং চিন যেন নির্দয় প্রতিযোগিতায় না জড়ায়। দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা থাকাই ভালো। ভারত এবং চিনের মধ্যে উত্তেজনা হলে ভুগবে নেপালও। তাই আমরা সবসময়ই চাই, দুই দেশের সম্পর্ক মধুর হোক। ওলি বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ভারত তো খারাপ কোনও কাজ করেনি। সম্পর্ক ঠিকই আছে।