২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাঁধের ওপর সংকীর্ণ রাস্তা ঝুঁকি নিলেন না কেউ! শেষমেষ দলীয় কর্মীর স্কুটিতে চাপলেন মন্ত্রী, হতবাক গ্রামবাসী

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, রবিবার
  • / 28

শুভজিৎ দেবনাথ, ধূপগুড়ি: রবিবার সকালে ধূপগুড়ির মাগুরমারি- ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ আলতাগ্রাম এলাকায় জলঢাকা নদীবাধ  পরিদর্শন করলেন মন্ত্রী সহ সেচ দফতরের অন্যান্য আধিকারিকরা।

 

আরও পড়ুন: কৃষিমন্ত্রীকে প্রশ্ন করায় গ্রেফতার কৃষক নেতা নির্মল সিং সিধু

জানা যায়, প্রতিবছর ভুটান পাহাড় ও সমতলে ভারী বৃষ্টিপাত হলেই বর্ষায় জলস্ফীতি দেখা দেয় জলঢাকা নদীর।সেই জলের ধাক্কায় নদী ভাঙ্গনে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে কৃষকদের।ইতিমধ্যেই বিঘার পর বিঘা কৃষিজমিও নদীগর্ভে চলে গিয়েছে বলেই অভিযোগ।দ্রুত বাঁধের নির্মাণ না করলে নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকাও নদী গর্ভে বিলীন হয়ে প্রচুর মানুষ বিপাকে পড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন গ্রামের বাসিন্দারা।

আরও পড়ুন: উত্তর-পূর্বে লাগু হবে না অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, আশ্বাস মন্ত্রীর

 

আরও পড়ুন: গ্রামবাসীদের প্রতিবাদের পর স্কুল থেকে সরিয়ে ফেলা হল মালালা ইউসুফজাই-এর পোস্টার

ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে গ্রামবাসীরা ধূপগুড়ি ব্লক প্রশাসনের দপ্তরে লিখিতভাবে সমস্যার কথা জানিয়েছিল।ব্লক প্রশাসনের তরফে বিষয়টি উচ্চ পর্যায়ে জানানো হয়।এরই মধ্যে তিনদিনের উত্তরবঙ্গ সফরে আসেন  রাজ্য সেচ দফতরের নতুন দায়িত্ব প্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক।

 

 

রবিবার সাতসকালে সেচ দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ছাড়াও রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়,ধূপগুড়ির বিডিও শঙ্খদ্বীপ দাস,ধূপগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান রাজেশ কুমার সিং,পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীনেশ মজুমদার সহ  দফতরের আধিকারিক ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে দীর্ঘক্ষণ এলাকার বাসিন্দাদের সাথে কথা বলেন।তাদের সমস্যার কথা শোনেন সেচ মন্ত্রী।

 

পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সেচমন্ত্রী বলেন, নদীর ভাঙনের ফলে এই এলাকার মানুষেরা দুশ্চিন্তার মধ্য আছে।গ্রামবাসীরা আশঙ্কা করছে এটা ভেঙে তাদের বসতি যাতে নদীর তলায় না চলে যায়।মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে এখানে এসে সাধারণ মানুষের সাথে কথা বললাম।কিভাবে অতি দ্রুত সমস্যা সমাধান করা যায় সেই চেষ্টাই করবো।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বাঁধের ওপর সংকীর্ণ রাস্তা ঝুঁকি নিলেন না কেউ! শেষমেষ দলীয় কর্মীর স্কুটিতে চাপলেন মন্ত্রী, হতবাক গ্রামবাসী

আপডেট : ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, রবিবার

শুভজিৎ দেবনাথ, ধূপগুড়ি: রবিবার সকালে ধূপগুড়ির মাগুরমারি- ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ আলতাগ্রাম এলাকায় জলঢাকা নদীবাধ  পরিদর্শন করলেন মন্ত্রী সহ সেচ দফতরের অন্যান্য আধিকারিকরা।

 

আরও পড়ুন: কৃষিমন্ত্রীকে প্রশ্ন করায় গ্রেফতার কৃষক নেতা নির্মল সিং সিধু

জানা যায়, প্রতিবছর ভুটান পাহাড় ও সমতলে ভারী বৃষ্টিপাত হলেই বর্ষায় জলস্ফীতি দেখা দেয় জলঢাকা নদীর।সেই জলের ধাক্কায় নদী ভাঙ্গনে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে কৃষকদের।ইতিমধ্যেই বিঘার পর বিঘা কৃষিজমিও নদীগর্ভে চলে গিয়েছে বলেই অভিযোগ।দ্রুত বাঁধের নির্মাণ না করলে নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকাও নদী গর্ভে বিলীন হয়ে প্রচুর মানুষ বিপাকে পড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন গ্রামের বাসিন্দারা।

আরও পড়ুন: উত্তর-পূর্বে লাগু হবে না অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, আশ্বাস মন্ত্রীর

 

আরও পড়ুন: গ্রামবাসীদের প্রতিবাদের পর স্কুল থেকে সরিয়ে ফেলা হল মালালা ইউসুফজাই-এর পোস্টার

ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে গ্রামবাসীরা ধূপগুড়ি ব্লক প্রশাসনের দপ্তরে লিখিতভাবে সমস্যার কথা জানিয়েছিল।ব্লক প্রশাসনের তরফে বিষয়টি উচ্চ পর্যায়ে জানানো হয়।এরই মধ্যে তিনদিনের উত্তরবঙ্গ সফরে আসেন  রাজ্য সেচ দফতরের নতুন দায়িত্ব প্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক।

 

 

রবিবার সাতসকালে সেচ দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ছাড়াও রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়,ধূপগুড়ির বিডিও শঙ্খদ্বীপ দাস,ধূপগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান রাজেশ কুমার সিং,পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীনেশ মজুমদার সহ  দফতরের আধিকারিক ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে দীর্ঘক্ষণ এলাকার বাসিন্দাদের সাথে কথা বলেন।তাদের সমস্যার কথা শোনেন সেচ মন্ত্রী।

 

পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সেচমন্ত্রী বলেন, নদীর ভাঙনের ফলে এই এলাকার মানুষেরা দুশ্চিন্তার মধ্য আছে।গ্রামবাসীরা আশঙ্কা করছে এটা ভেঙে তাদের বসতি যাতে নদীর তলায় না চলে যায়।মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে এখানে এসে সাধারণ মানুষের সাথে কথা বললাম।কিভাবে অতি দ্রুত সমস্যা সমাধান করা যায় সেই চেষ্টাই করবো।