০১ অগাস্ট ২০২৫, শুক্রবার, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাকায়  পিষ্ট  বৃদ্ধাকে ১০০ মিটার হেঁচড়ে নিয়ে গেল ডাম্পার, মর্মান্তিক দুর্ঘটনা খাস কলকাতায়

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, শনিবার
  • / 41

প্রতীকী ছবি

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ডাম্পারের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু এক মহিলার। আজ, শনিবার  মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে খাস কলকাতার ডিএল খান রোডে। কলকাতা পুরসভার ডাম্পারের চাকায় পিষ্ট হয়ে যান ওই মহিলা বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর। স্থানীয়দের দাবি, ওই ডাম্পারটি মহিলার দেহ প্রায় ১০০ মিটার পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে ওই মহিলার।

জানা গেছে, মৃতার নাম মায়া রায়, বয়স ৬১। তিনি ডি এল খান রোড সংলগ্ন বিদ্যাসাগর কলোনির বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। মায়া দেবীর স্বামী কলকাতা পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী বলে জানা গিয়েছে।

প্রতি শনিবার করেই রাস্তার শেষ প্রান্তে থাকা একটি মন্দিরে পুজো দিতে যেতেন তিনি। এদিনও সকালবেলা পুজো দিতেই যাচ্ছিলেন। তখনই এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে ডি এল খান রোডে।

সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বেপরোয়াভাবে ডাম্পারটি চালানো হচ্ছিল। ‘দিনের পর দিন ঝুঁকি নিয়ে চলতে হয় আমাদের। এখানে কোনও বাস ঢুকতে দেওয়া হয় না। বড় বড় ডাম্পার যাওয়া-আসা করে।

আমাদের কোনও নিরাপত্তা নেই। কোনও নিয়ম নেই। সিগন্যাল মানে না কোনও গাড়ি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তাকে ঘিরে চরম বিক্ষোভ চলছে এলাকায়। ডি এল খান রোডে অবরোধও করেন বাসিন্দারা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

চাকায়  পিষ্ট  বৃদ্ধাকে ১০০ মিটার হেঁচড়ে নিয়ে গেল ডাম্পার, মর্মান্তিক দুর্ঘটনা খাস কলকাতায়

আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ডাম্পারের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু এক মহিলার। আজ, শনিবার  মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে খাস কলকাতার ডিএল খান রোডে। কলকাতা পুরসভার ডাম্পারের চাকায় পিষ্ট হয়ে যান ওই মহিলা বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর। স্থানীয়দের দাবি, ওই ডাম্পারটি মহিলার দেহ প্রায় ১০০ মিটার পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে ওই মহিলার।

জানা গেছে, মৃতার নাম মায়া রায়, বয়স ৬১। তিনি ডি এল খান রোড সংলগ্ন বিদ্যাসাগর কলোনির বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। মায়া দেবীর স্বামী কলকাতা পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী বলে জানা গিয়েছে।

প্রতি শনিবার করেই রাস্তার শেষ প্রান্তে থাকা একটি মন্দিরে পুজো দিতে যেতেন তিনি। এদিনও সকালবেলা পুজো দিতেই যাচ্ছিলেন। তখনই এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে ডি এল খান রোডে।

সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বেপরোয়াভাবে ডাম্পারটি চালানো হচ্ছিল। ‘দিনের পর দিন ঝুঁকি নিয়ে চলতে হয় আমাদের। এখানে কোনও বাস ঢুকতে দেওয়া হয় না। বড় বড় ডাম্পার যাওয়া-আসা করে।

আমাদের কোনও নিরাপত্তা নেই। কোনও নিয়ম নেই। সিগন্যাল মানে না কোনও গাড়ি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তাকে ঘিরে চরম বিক্ষোভ চলছে এলাকায়। ডি এল খান রোডে অবরোধও করেন বাসিন্দারা।