৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সংক্রমণ রুখতে আসন্ন দুর্গাপুজোয় মন্ডপে দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ করল ওড়িশা সরকার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ দুর্গা পুজোর উদ্যোক্তা,পুরোহিত সব মিলিয়ে মাত্র সাতজন প্রবেশ করতে পারবেন মন্ডপে। এমনটাই নির্দেশ দিল ওড়িশা সরকার। যদিও এখনও পুজোর প্রায় দুমাসের মত বাকি। তার আগেই সংক্রমণ রুখতে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিল নবীন পট্টনায়ক প্রশাসন। পুজোর সাতদিন মন্ডপে প্রবেশ করতে পারবেন না দর্শনার্থীরা।
স্পেশাল রিলিফ কমিশনারের কার্যালয়ের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে, ‘গণেশপুজো, দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজো এবং অন্যান্য উৎসব পালনের ক্ষেত্রে রাজ্যজুড়ে কোনওরকম জমায়েতের অনুমতি দেওয়া হবে না। তবে কোভিড বিধি মেনে নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের উপস্থিতিতে চার্চ বা মন্দির বা মসজিদ-সহ বা ধর্মীয়স্থান খোলা রাখা যাবে।’
গতবছরও পুজো মন্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশের অনুমতি দেয়নি ওড়িশা সরকার। জানানো হয়েছে
মন্ডপের তিনদিক ঘেরা থাকবে, মূর্তির উচ্চতা চার মিটারের বেশি হবেনা। স্থানীয় প্রশাসনের তৈরি কৃত্রিম পুকুরে বিসর্জন করতে হবে।

ট্যাগ :
সর্বধিক পাঠিত

পাঁচ জেলায় সবচেয়ে বেশি নাম বাদ, তামিলনাড়ুতে ১২.৪৩ লক্ষ ভোটারকে শুনানির নোটিস কমিশনের

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সংক্রমণ রুখতে আসন্ন দুর্গাপুজোয় মন্ডপে দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ করল ওড়িশা সরকার

আপডেট : ১০ অগাস্ট ২০২১, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ দুর্গা পুজোর উদ্যোক্তা,পুরোহিত সব মিলিয়ে মাত্র সাতজন প্রবেশ করতে পারবেন মন্ডপে। এমনটাই নির্দেশ দিল ওড়িশা সরকার। যদিও এখনও পুজোর প্রায় দুমাসের মত বাকি। তার আগেই সংক্রমণ রুখতে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিল নবীন পট্টনায়ক প্রশাসন। পুজোর সাতদিন মন্ডপে প্রবেশ করতে পারবেন না দর্শনার্থীরা।
স্পেশাল রিলিফ কমিশনারের কার্যালয়ের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে, ‘গণেশপুজো, দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজো এবং অন্যান্য উৎসব পালনের ক্ষেত্রে রাজ্যজুড়ে কোনওরকম জমায়েতের অনুমতি দেওয়া হবে না। তবে কোভিড বিধি মেনে নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের উপস্থিতিতে চার্চ বা মন্দির বা মসজিদ-সহ বা ধর্মীয়স্থান খোলা রাখা যাবে।’
গতবছরও পুজো মন্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশের অনুমতি দেয়নি ওড়িশা সরকার। জানানো হয়েছে
মন্ডপের তিনদিক ঘেরা থাকবে, মূর্তির উচ্চতা চার মিটারের বেশি হবেনা। স্থানীয় প্রশাসনের তৈরি কৃত্রিম পুকুরে বিসর্জন করতে হবে।