৩১ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বন্যা কবলিত কেরলে সাধারণ মানুষকে ত্রাণ শিবিরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে

চামেলি দাস
  • আপডেট : ৩১ মে ২০২৫, শনিবার
  • / 177

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: কেরলে বৃষ্টির জেরে বিপর্যস্ত বিভিন্ন এলাকা। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে অতিভারী বৃষ্টি হচ্ছে। তার জেরে বন্যা পরিস্থিতি।  কেরলের নিম্নাঞ্চল থেকে শত শত মানুষকে ত্রাণ শিবিরে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। বৃষ্টির জলে রাস্তাঘাট ডুবে গেছে।বন্যার কবলিত উত্তর অঞ্চলের জেলাগুলির উচ্চভূমি এবং পার্শ্ববর্তী শহরগুলিতে জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের কথা অনুসারে, নদীর উপচে পড়া জলে নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। কাসারগোদে, মধুবাহিনীর উপচে পড়া জলে রাস্তাঘাট ভেসে গেছে। অনেক এলাকায় ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে। কোঝিকোড় এবং কান্নুর জেলাগুলিতেও বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। বৃষ্টির জলে যাতায়াতের জন্য কান্নুরের পায়্যান্নুরে নৌকা ব্যবহার করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: গরমে সুস্থ থাকতে চুমুক দিন কুলুক্কিতে, বাড়িতে সহজেই বানিয়ে ফেলুন এই সরবত

সরকারি সূত্র অনুযায়ী, রাজ্যের দক্ষিণ অঞ্চলের জেলাগুলিতে ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর কোট্টায়াম জেলায় এখনও পর্যন্ত ৪৬টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। বর্তমানে সেখানে ১ হাজার ১৩৬ জন  রয়েছে। জেলা প্রশাসনের তরফে এক বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। আল্লাপ্পুঝা জেলা ২৬টি ত্রাণ শিবিরে মোট ৮৫১ জনকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।শুক্রবার অতিবৃষ্টিতে ১৯টি বাড়ি ধসে গেছে।

আরও পড়ুন: হিন্দু যুবকের মৃতদেহ কেরল থেকে ফিরিয়ে এনে সৎকারের বন্দোবস্ত মুসলিম যুবকদের

আবহাওয়া দফতরের সর্বশেষ আপডেট অনুসারে, তিরুবনন্তপুরম, কোল্লাম, পাঠানমথিত্তা, আলাপ্পুঝা, কোট্টায়াম, ইদুক্কি, এর্নাকুলাম, ত্রিশুর, মালাপ্পুরম, কোঝিকোড় এবং কান্নুর জেলার এক বা দু’টি জায়গায় মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। যার সঙ্গে থাকবে ঝোড়ো হাওয়া। হাওয়ার গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার থাকতে পারে।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বন্যা কবলিত কেরলে সাধারণ মানুষকে ত্রাণ শিবিরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে

আপডেট : ৩১ মে ২০২৫, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: কেরলে বৃষ্টির জেরে বিপর্যস্ত বিভিন্ন এলাকা। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে অতিভারী বৃষ্টি হচ্ছে। তার জেরে বন্যা পরিস্থিতি।  কেরলের নিম্নাঞ্চল থেকে শত শত মানুষকে ত্রাণ শিবিরে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। বৃষ্টির জলে রাস্তাঘাট ডুবে গেছে।বন্যার কবলিত উত্তর অঞ্চলের জেলাগুলির উচ্চভূমি এবং পার্শ্ববর্তী শহরগুলিতে জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের কথা অনুসারে, নদীর উপচে পড়া জলে নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। কাসারগোদে, মধুবাহিনীর উপচে পড়া জলে রাস্তাঘাট ভেসে গেছে। অনেক এলাকায় ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে। কোঝিকোড় এবং কান্নুর জেলাগুলিতেও বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। বৃষ্টির জলে যাতায়াতের জন্য কান্নুরের পায়্যান্নুরে নৌকা ব্যবহার করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: গরমে সুস্থ থাকতে চুমুক দিন কুলুক্কিতে, বাড়িতে সহজেই বানিয়ে ফেলুন এই সরবত

সরকারি সূত্র অনুযায়ী, রাজ্যের দক্ষিণ অঞ্চলের জেলাগুলিতে ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর কোট্টায়াম জেলায় এখনও পর্যন্ত ৪৬টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। বর্তমানে সেখানে ১ হাজার ১৩৬ জন  রয়েছে। জেলা প্রশাসনের তরফে এক বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। আল্লাপ্পুঝা জেলা ২৬টি ত্রাণ শিবিরে মোট ৮৫১ জনকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।শুক্রবার অতিবৃষ্টিতে ১৯টি বাড়ি ধসে গেছে।

আরও পড়ুন: হিন্দু যুবকের মৃতদেহ কেরল থেকে ফিরিয়ে এনে সৎকারের বন্দোবস্ত মুসলিম যুবকদের

আবহাওয়া দফতরের সর্বশেষ আপডেট অনুসারে, তিরুবনন্তপুরম, কোল্লাম, পাঠানমথিত্তা, আলাপ্পুঝা, কোট্টায়াম, ইদুক্কি, এর্নাকুলাম, ত্রিশুর, মালাপ্পুরম, কোঝিকোড় এবং কান্নুর জেলার এক বা দু’টি জায়গায় মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। যার সঙ্গে থাকবে ঝোড়ো হাওয়া। হাওয়ার গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার থাকতে পারে।