১৩ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোটি কোটি টাকার ঋণ তছরুপ, গ্রেফতার রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের কর্তা অশোক

কিবরিয়া আনসারি
  • আপডেট : ১১ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার
  • / 110

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: কোটি কোটি টাকার ঋণ তছরুপের অভিযোগে গ্রেফতার করা হল রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের অফিসার অশোক কুমার পালকে। তিনি রিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল অম্বানীর ঘনিষ্ঠ সঙ্গী ছিলেন। ১৭ হাজার কোটি টাকার আর্থিক তছরুপ মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।  পালের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনে মামলা রুজু করেছে ইডি। রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ অনিল অম্বানীকেও জেরা করেছে ইডি।

সূত্রের খবর, রিলায়েন্স ইনফ্রাস্টাকচার সহ একাধিক কোম্পানি মিলিয়ে ১৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ তছরুপ হয়েছিল। প্রথমে ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ তছরুপের অভিযোগ উঠেছিল। পরে আরও প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকার আর্থিক তছরুপের অভিযোগ ওঠে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, কোনও তথ্য যাচাই না করে, ডিরেক্টরদের নাম ব্যবহার করে, একই ঠিকানা দিয়ে এবং যথাযথ নথি না দিয়েই ঋণ দেওয়া হয়েছিল। চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে ইডি তদন্ত শুরু করে।

আরও পড়ুন: ইডির হাতে গ্রেফতার জীবনকৃষ্ণ

আরও পড়ুন: SBI fraud case: ED-র পরে এ বার CBI-এর নজরে অনিল আম্বানি

প্রতিবেদক

কিবরিয়া আনসারি

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কোটি কোটি টাকার ঋণ তছরুপ, গ্রেফতার রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের কর্তা অশোক

আপডেট : ১১ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: কোটি কোটি টাকার ঋণ তছরুপের অভিযোগে গ্রেফতার করা হল রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের অফিসার অশোক কুমার পালকে। তিনি রিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল অম্বানীর ঘনিষ্ঠ সঙ্গী ছিলেন। ১৭ হাজার কোটি টাকার আর্থিক তছরুপ মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।  পালের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনে মামলা রুজু করেছে ইডি। রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ অনিল অম্বানীকেও জেরা করেছে ইডি।

সূত্রের খবর, রিলায়েন্স ইনফ্রাস্টাকচার সহ একাধিক কোম্পানি মিলিয়ে ১৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ তছরুপ হয়েছিল। প্রথমে ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ তছরুপের অভিযোগ উঠেছিল। পরে আরও প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকার আর্থিক তছরুপের অভিযোগ ওঠে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, কোনও তথ্য যাচাই না করে, ডিরেক্টরদের নাম ব্যবহার করে, একই ঠিকানা দিয়ে এবং যথাযথ নথি না দিয়েই ঋণ দেওয়া হয়েছিল। চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে ইডি তদন্ত শুরু করে।

আরও পড়ুন: ইডির হাতে গ্রেফতার জীবনকৃষ্ণ

আরও পড়ুন: SBI fraud case: ED-র পরে এ বার CBI-এর নজরে অনিল আম্বানি