১২ অগাস্ট ২০২৫, মঙ্গলবার, ২৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের জন্য পতঞ্জলির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে বলল প্রধানমন্ত্রীর দফতর

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, সোমবার
  • / 16

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: এই প্রথম পতঞ্জলির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিল প্রধানমন্ত্রীর দফতর (পিএমও)। পতঞ্জলির বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযোগ করছিলেন আরটিআই কর্মীরা। কিন্তু এতদিন কোনও পদক্ষেপ না নিলেও এবার পদক্ষেপ নিতে বলল পিএমও। আয়ূষ মন্ত্রককে বাবা রামদেবের কোম্পানির বিরুদ্ধে ‘যথাযথ পদক্ষেপ’ নিতে বলা হয়েছে।  আয়ূষ মন্ত্রক আবার উত্তরাখণ্ড আয়ূষ বিভাগকে পদক্ষেপ নিতে বলেছে।

পতঞ্জলি ডায়াবেটিস, ওবেসিটি, থায়রয়েড ও হৃদরোগ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি ওষুধের বিজ্ঞাপনে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ। ড্রাগস এবং ম্যাজিক প্রতিকার (আপত্তিকর বিজ্ঞাপন) আইন ১৯৫৪ এর বিভিন্ন ধারায় দিব্যা ফার্মেসির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

তারা বারবার বিজ্ঞাপনে দাবি করে, তাদের আয়ুর্বেদিক দাওয়াইয়ের সাহায্যেই নাকি বিভিন্ন রোগ নির্মুল করা সম্ভব। এর জন্যে বহুদিন থেকেই অভিযোগ উঠছিল। এমনকি এলোপ্যাথির বিরুদ্ধে আপত্তিকর কথা বলার জন্যেও মামলা হয় রামদেবের বিরুদ্ধে। বলে রাখা ভাল, আগে যোগগুরু হিসবেই খ্যাতি ছিল রামদেবের। কিন্তু ১০ বছর আগে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর, ফুলে ফেঁপে ওঠে পতঞ্জলির ব্যবসা। রামদেবের সঙ্গে বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষ সম্পর্কও রয়েছে। এতদিন তার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপও নেয়নি কেন্দ্র।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের জন্য পতঞ্জলির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে বলল প্রধানমন্ত্রীর দফতর

আপডেট : ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, সোমবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: এই প্রথম পতঞ্জলির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিল প্রধানমন্ত্রীর দফতর (পিএমও)। পতঞ্জলির বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযোগ করছিলেন আরটিআই কর্মীরা। কিন্তু এতদিন কোনও পদক্ষেপ না নিলেও এবার পদক্ষেপ নিতে বলল পিএমও। আয়ূষ মন্ত্রককে বাবা রামদেবের কোম্পানির বিরুদ্ধে ‘যথাযথ পদক্ষেপ’ নিতে বলা হয়েছে।  আয়ূষ মন্ত্রক আবার উত্তরাখণ্ড আয়ূষ বিভাগকে পদক্ষেপ নিতে বলেছে।

পতঞ্জলি ডায়াবেটিস, ওবেসিটি, থায়রয়েড ও হৃদরোগ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি ওষুধের বিজ্ঞাপনে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ। ড্রাগস এবং ম্যাজিক প্রতিকার (আপত্তিকর বিজ্ঞাপন) আইন ১৯৫৪ এর বিভিন্ন ধারায় দিব্যা ফার্মেসির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

তারা বারবার বিজ্ঞাপনে দাবি করে, তাদের আয়ুর্বেদিক দাওয়াইয়ের সাহায্যেই নাকি বিভিন্ন রোগ নির্মুল করা সম্ভব। এর জন্যে বহুদিন থেকেই অভিযোগ উঠছিল। এমনকি এলোপ্যাথির বিরুদ্ধে আপত্তিকর কথা বলার জন্যেও মামলা হয় রামদেবের বিরুদ্ধে। বলে রাখা ভাল, আগে যোগগুরু হিসবেই খ্যাতি ছিল রামদেবের। কিন্তু ১০ বছর আগে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর, ফুলে ফেঁপে ওঠে পতঞ্জলির ব্যবসা। রামদেবের সঙ্গে বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষ সম্পর্কও রয়েছে। এতদিন তার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপও নেয়নি কেন্দ্র।