০৫ অক্টোবর ২০২৫, রবিবার, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অনাস্থা ভোটের মুখে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২০ মার্চ ২০২৩, সোমবার
  • / 88

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: সংসদকে পাশ কাটিয়ে পেনশনের বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তবে তার এ সিদ্ধান্তকে ভালোভাবে নেয়নি দেশটির সাধারণ মানুষ। এছাড়া এ নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়েছেন দেশটির আইনপ্রণেতারারও। প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করতে তার সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কয়েকটি রাজনৈতিক দল। সোমবারই ম্যাক্রোঁ ও তার সরকারের ওপর এই অনাস্থা ভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে। তবে ভোট হলেও ম্যাক্রোঁ সরকারের পতনের সম্ভাবনা নেই। যদিও অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হওয়ার বিষয়টিই তার সরকারের জন্য বিব্রতকর। মধ্যপন্থী দল লিখঁ প্রথম অনাস্থা ভোট আয়োজনের প্রস্তাব দেয়। এতে সমর্থন জানায় উগ্রডানপন্থী নুপেস জোট। এর কয়েক ঘণ্টা পর অপর উগ্রডানপন্থী দল ন্যাশনাল রালি পার্টি আরেকটি অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব দেয়। সংসদে এ দলটির ৮৮টি আসন রয়েছে। অনাস্থা ভোট সম্পর্কে ফ্রান্সের অর্থমন্ত্রী ব্রুনো লে মাইরে বলেছেন, ‘সরকারের পতন ঘটানোর মতো কোনো জোট গঠন হবে না। কিন্তু এটি একটি সত্যের মুহূর্ত হবে।’ উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে ফ্রান্সে পেনশনের বয়সসীমা দুই বছর বাড়িয়ে ৬৪ বছর করা হয়। এরপরই আন্দোলনে নামেন মানুষ। গত তিন দিন ধরে এ নিয়ে দেশটিতে অচলাবস্থা চলছে।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অনাস্থা ভোটের মুখে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ

আপডেট : ২০ মার্চ ২০২৩, সোমবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: সংসদকে পাশ কাটিয়ে পেনশনের বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তবে তার এ সিদ্ধান্তকে ভালোভাবে নেয়নি দেশটির সাধারণ মানুষ। এছাড়া এ নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়েছেন দেশটির আইনপ্রণেতারারও। প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করতে তার সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কয়েকটি রাজনৈতিক দল। সোমবারই ম্যাক্রোঁ ও তার সরকারের ওপর এই অনাস্থা ভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে। তবে ভোট হলেও ম্যাক্রোঁ সরকারের পতনের সম্ভাবনা নেই। যদিও অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হওয়ার বিষয়টিই তার সরকারের জন্য বিব্রতকর। মধ্যপন্থী দল লিখঁ প্রথম অনাস্থা ভোট আয়োজনের প্রস্তাব দেয়। এতে সমর্থন জানায় উগ্রডানপন্থী নুপেস জোট। এর কয়েক ঘণ্টা পর অপর উগ্রডানপন্থী দল ন্যাশনাল রালি পার্টি আরেকটি অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব দেয়। সংসদে এ দলটির ৮৮টি আসন রয়েছে। অনাস্থা ভোট সম্পর্কে ফ্রান্সের অর্থমন্ত্রী ব্রুনো লে মাইরে বলেছেন, ‘সরকারের পতন ঘটানোর মতো কোনো জোট গঠন হবে না। কিন্তু এটি একটি সত্যের মুহূর্ত হবে।’ উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে ফ্রান্সে পেনশনের বয়সসীমা দুই বছর বাড়িয়ে ৬৪ বছর করা হয়। এরপরই আন্দোলনে নামেন মানুষ। গত তিন দিন ধরে এ নিয়ে দেশটিতে অচলাবস্থা চলছে।