০২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অতি বিরল গোলাপি হিরের খোঁজ মিলল

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৮ জুলাই ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 8

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ­ মধ্য আফ্রিকার দেশ অ্যাঙ্গোলার এক খনিতে গোলাপি রঙের বিরল একটি হীরকখণ্ডের সন্ধান পাওয়া গেছে। অস্ট্রেলিয়ার একটি খনি অপারেটর এ তথ্য জানিয়েছে। যে খনিতে ওই হিরে পাওয়া গেছে, সেখানে খনিজ সম্পদ উত্তোলনকাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানটি। লুকাপা ডায়মন্ড কোম্পানি নামে ওই প্রতিষ্ঠান বলেছে, গত ৩০০ বছরের মধ্যে বিশ্বের কোনও খনিতে পাওয়া বিরল ‘গোলাপি’ রঙের সবচেয়ে বড় হীরকখণ্ড এটি। অ্যাঙ্গোলার খনিতে পাওয়া হিরের টুকরাটির নাম রাখা হয়েছে ‘দ্য লুলো রোজ’।

অতি বিরল গোলাপি হিরের খোঁজ মিলল

এর ওজন ১৭০ ক্যারেট। অ্যাঙ্গালার লুলো খনিতে এটি পাওয়া গেছে। এই হিরের খোঁজ পাওয়ার জন্য খনির উত্তোলনকাজে নিয়োজিত ব্যক্তিদের অভিনন্দন জানিয়েছে অ্যাঙ্গোলার সরকার। অ্যাঙ্গোলার খনিজ সম্পদবিষয়ক মন্ত্রী দিয়ামান্তিনো আজেভেদো বলেছেন, লুলো খনিতে দর্শনীয় গোলাপি হিরা পাওয়ার বিষয়টি বিশ্বমঞ্চে অ্যাঙ্গোলাকে গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে তুলে ধরছে। রেকর্ড দামে আন্তর্জাতিক নিলামের মাধ্যমে হিরেটি বিক্রি করা হবে বলে জানা গিয়েছে। তবে নিলামে ভালো দাম পেতে হিরেটিকে কেটে পলিশ করতে হবে। এ প্রক্রিয়ার সময় সেটি প্রায় ৫০ শতাংশ ওজন হারাতে পারে। এ ধরনের এক গোলাপি হিরে অতীতে রেকর্ড দামে বিক্রি হয়েছে। ২০১৭ সালে হংকংয়ে এক নিলামে ৫৯ দশমিক ৬ ক্যারেটের একটি ‘পিংক স্টার’ হিরে ৭১ দশমিক ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছিল।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অতি বিরল গোলাপি হিরের খোঁজ মিলল

আপডেট : ২৮ জুলাই ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ­ মধ্য আফ্রিকার দেশ অ্যাঙ্গোলার এক খনিতে গোলাপি রঙের বিরল একটি হীরকখণ্ডের সন্ধান পাওয়া গেছে। অস্ট্রেলিয়ার একটি খনি অপারেটর এ তথ্য জানিয়েছে। যে খনিতে ওই হিরে পাওয়া গেছে, সেখানে খনিজ সম্পদ উত্তোলনকাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানটি। লুকাপা ডায়মন্ড কোম্পানি নামে ওই প্রতিষ্ঠান বলেছে, গত ৩০০ বছরের মধ্যে বিশ্বের কোনও খনিতে পাওয়া বিরল ‘গোলাপি’ রঙের সবচেয়ে বড় হীরকখণ্ড এটি। অ্যাঙ্গোলার খনিতে পাওয়া হিরের টুকরাটির নাম রাখা হয়েছে ‘দ্য লুলো রোজ’।

অতি বিরল গোলাপি হিরের খোঁজ মিলল

এর ওজন ১৭০ ক্যারেট। অ্যাঙ্গালার লুলো খনিতে এটি পাওয়া গেছে। এই হিরের খোঁজ পাওয়ার জন্য খনির উত্তোলনকাজে নিয়োজিত ব্যক্তিদের অভিনন্দন জানিয়েছে অ্যাঙ্গোলার সরকার। অ্যাঙ্গোলার খনিজ সম্পদবিষয়ক মন্ত্রী দিয়ামান্তিনো আজেভেদো বলেছেন, লুলো খনিতে দর্শনীয় গোলাপি হিরা পাওয়ার বিষয়টি বিশ্বমঞ্চে অ্যাঙ্গোলাকে গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে তুলে ধরছে। রেকর্ড দামে আন্তর্জাতিক নিলামের মাধ্যমে হিরেটি বিক্রি করা হবে বলে জানা গিয়েছে। তবে নিলামে ভালো দাম পেতে হিরেটিকে কেটে পলিশ করতে হবে। এ প্রক্রিয়ার সময় সেটি প্রায় ৫০ শতাংশ ওজন হারাতে পারে। এ ধরনের এক গোলাপি হিরে অতীতে রেকর্ড দামে বিক্রি হয়েছে। ২০১৭ সালে হংকংয়ে এক নিলামে ৫৯ দশমিক ৬ ক্যারেটের একটি ‘পিংক স্টার’ হিরে ৭১ দশমিক ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছিল।