০৮ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শর্তসাপেক্ষে মোহন ভাগবতের বর্ধমানের সভার অনুমতি দিল হাইকোর্ট

মোল্লা জসিমউদ্দিন: শুক্রবার পূর্ব বর্ধমানে মোহন ভাগবতের সভায় অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মাধ্যমিক পরীক্ষার কথা তুলে বর্ধমানে মোহন ভাগবতের সভায়

‘বাংলা গানের বিস্মৃত যুবরাজ’, বর্ধমানের কে মল্লিক ওরফে কাশেম

সফিকুল ইসলাম (দুলাল)বর্ধমান: ‘বাংলা গানের বিস্মৃত যুবরাজ’ উপমাটি কে মল্লিককে নিয়ে লেখা একটি প্রবন্ধের শিরোনামে ব্যবহার করেছিলেন বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ, লেখক,

বর্ধমানে সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় গণতন্ত্রের ভীত মজবুতের ডাক

এস জে আব্বাস , সফিকুল ইসলাম (দুলাল) মজবুত করতে হবে দেশের গণতন্ত্র।এই গণতন্ত্র মজবুত করতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন সংবাদ

রাস্তায় চলছে ধান শুকানোর কাজ, আশঙ্কা বড় দুর্ঘটনার

এস জে আব্বাস, শক্তিগড়: বেড়েছে  গাড়ির গতি। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দুর্ঘটনার সংখ্যা। রাজ্য সরকারও দুর্ঘটনা এড়াতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে চলেছেন। বর্ধমান ২ ব্লকের মধ্য দিয়ে যাওয়া কালনা রোডের উপরে কিছু জায়গা অন্তর কৃষকরা রাস্তাকে ব্যবহার করছেন ধান শুকানোর কাজে। এমন অনেক স্থান আছে যেখানে একটানা অনেকটা লম্বা রাস্তা জুড়ে ধান রোদে দেওয়া হচ্ছে।  পড়ন্ত বিকেলে সেই ধান রাস্তাতেই জড় করে ঢাকা দিয়ে রেখে চলে যাচ্ছেন তারা। সেই জড় করা ধান কালো ত্রিপলে ঢাকা থাকায় রাতের অন্ধকারে যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাছাড়া দিনের বেলায় ধানের টানে গবাদি পশু থেকে শুরু করে হাঁস-মুরগি রাস্তার উপরে বেশ ভিড় জমাচ্ছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। সেখান থেকেও আশঙ্কা রয়েছে দুর্ঘটনার।  পাশাপাশি রাস্তার উপরে যেভাবে কৃষিকর্মীরা কাজ করছেন সেটাও তাদের জন্য প্রাণ সংশয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কখনো গাড়ি ওভারটেক করতে গিয়ে বা কোনো গাড়িকে পাশ দিতে গিয়ে বা শুকাতে দেওয়া ধান বাঁচাতে গিয়ে কিংবা ধানের উপর গাড়ির চাকা পিছলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। তাছাড়া, কাদামাঠ থেকে ধান নিয়ে ট্রাক্টর এবং হারভেস্টার যেভাবে পিচ রাস্তাকে কাদায় ভরিয়ে তুলছে যা যেকোনো চারচাকা বা দু চাকার জন্য খুবই বিপদজনক বলে স্থানীয়দের অভিমত। চালক, যাত্রী ও পথচারীদের অভিযোগ, রাস্তার উপর যথেচ্ছভাবে ধান শুকানোর কাজকে কেন এভাবে চলতে দেওয়া হচ্ছে? অথচ যেখানে সরকার “সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ” এর বার্তা ব্যাপক প্রচার করে দুর্ঘটনা রোধে তৎপর। আমরা চাই অবিলম্বে স্থানীয় প্রশাসন থেকে এই ধরনের কাজ বন্ধ করা হোক। 

স্বপ্নের উড়ান বর্ধমানের গবেষক আবদুল লতিফের, এবার গন্তব্য আবুধাবি

সফিকুল ইসলাম (দুলাল ), বর্ধমান: আরব সাগরের তীরে অবস্থিত ছোট দেশটিতে পাড়ি দেওয়ার স্বপ্ন বরাবরই ছিল বর্ধমানের মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান আবদুল লতিফের। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত বিশ্বের এক নম্বর তালিকাভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ম্যাসাটুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির সঙ্গে যৌথ সহযোগিতায় তৈরি আবুধাবির খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার রিসার্চের সুযোগ পাওয়ার পথটি বাস্তবে সহজ ছিল না। এই কৃতী গবেষকের গবেষণায় সাফল্য এবং আগামীদিনের গবেষণার নতুন অনুসন্ধানিক চিন্তাভাবনা তাকে, এই সনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট পদে যোগদানে সাহায্য করেছে। লতিফের বাবা আবদুস শরীফ একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, মা গৃহবধূ এবং বড় ভাই ঝাড়খণ্ডের রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে কর্মরত। লতিফ তার ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই ছিলেন মেধাবী। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে যে, বর্ধমানের মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুল থেকে ভাল ফলসহ মাধ্যমিক পাশ করে তিনি চলে যান খলতপুরের আল আমীন মিশনে। সেখান থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে কলকাতার আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।  পরবর্তীতে তিনি আইআইটি পরিচালিত অল ইন্ডিয়া গেট পরীক্ষায় পাশ করে আগরতলার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী সম্পন্ন করেন। তবে এই কৃতী গবেষকের যাত্রা এখানেই থেমে যায়নি। দীর্ঘ প্রতীক্ষা এবং পরিশ্রম দ্বারা তিনি এই বছর নভেম্বর মাসে তার ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পিএইচডি সমাপন করেন। তার পিএইচডি থিসিস এর বিষয় ছিল “ফ্রিকোয়েন্সি অ্যান্ড ভোল্টেজ কন্ট্রোল অফ রিনিউঅ্যাবেল এনার্জি বেসড মাইক্রোগ্রিড”, যা পৃথিবীর বিভিন্ন সনামধন্য জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। আল আমীন মিশনের এই কৃতী প্রাক্তনের গবেষণার কাজ ২২ টি জার্নাল, ৩ টি বই পরিচ্ছেদ এবং ৪ টি কনফারেন্সে প্রকাশিত হয়েছে। লতিফের সাফল্য এখানেই সীমিত থাকেনি। ২০১৯ সালের জার্মানির সেরা ড্যাড স্কলারশিপ পান এবং পরবর্তীকালে তিনি ‘অ্যাওয়ার্ড ফর রিসার্চ এক্সিলেন্স’, ‘ইয়াং সায়েন্টিস্ট’  সম্মানে ভূষিত হন।  এছাড়াও তিনি তার পিএইচডি চলাকালীন জাপানের ‘ফুকুশিমা রিনিউঅ্যাবেল এনার্জি ইন্সটিটিউট’ থেকে ছয়মাসের প্রজেক্টের কাজ দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করেন। এর পাশাপাশি তিনি বিশ্বের বিভিন্ন সনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেমন জাপানের ‘ফুকুশিমা রিনিউঅ্যাবেল এনার্জি ইন্সটিটিউট’, ‘ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর’, ‘কাতার ইউনিভার্সিটির’ সঙ্গে যৌথ গবেষনার কাজ করে চলেছেন। আগামী ডিসেম্বর মাসে তিনি আবু ধাবীর  বিখ্যাত খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট পদে যোগদান করতে চলেছেন। তার গবেষণার বিষয় হল ‘ সাইবার সিকিউরিটি ইন ইলেকট্রিক্যাল মাইক্রোগ্রিড’। 

বিষাক্ত সাপ ধরে হারাধন, তারপর!

সফিকুল ইসলাম (দুলাল), বর্ধমান:  মৃত্যুকে পায়ের ভৃত‍্য করে অকুতোভয়ে বিষাক্ত সাপকে পাকড়াও করা তার কাছে নিত্যব্যাপার। সাহস ও দক্ষতার জেরে বর্ধমান রেঞ্জের বনকর্মী হারাধন বৈরাগ্য এখন খুব পরিচিত নাম হয়ে উঠেছে। অরণ্যসাথী পদে কর্মরত হারাধন বর্ধমান বনবিভাগের কর্মী। মূলত বর্ধমান শহর বা তার আশেপাশের এলাকায় বিষাক্ত সাপ ধরতেই তার ডাক আসে। আর সেই ডাকেই ছুটে গিয়ে জ্যান্ত সাপকে উদ্ধার করাই তার প্রধান কাজ। প্রথমে অস্থায়ী কর্মী হিসেবে বনবিভাগে যোগদান করলেও বর্তমানে সে স্থায়ী কর্মী। গোখরো, চন্দ্রবোড়া, কেউটে, শাখামুটি সহ সমস্ত বিষাক্ত সাপ ধরতে তিনি দক্ষ। জানা গেছে, প্রতিমাসে ২৫-৩০ টি সাপ ধরার ডাক পড়ে তাঁর। বন্য প্রাণী হত্যা নিষিদ্ধ হওয়ার পর সাপ মারার প্রবণতা অনেক কমেছে। তাই সাপের দেখা মিললে মানুষজন বন দপ্তরে খবর দেয়। আর তাতেই হাজির হয়ে যান হারাধন ও তার দুজন সঙ্গী। 

ভাই ফোঁটা দিতে আসা নন্দিনীর হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিলেন টোটো চালক আতাউল

সফিকুল ইসলাম(দুলাল), বর্ধমান: ভাই ফোঁটার দিন হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিলেন বর্ধমানের টোটো চালক সেখ আতাউল ইসলাম। আর তার এমন কাজে বেশ খুশি হয়েছেন হুগলীর বাসিন্দা নন্দিনী সাউ। টোটো চালাকের সততার প্রশংসায় পঞ্চমুখ তিনি ও তার মামা। টোটো চালক সেখ আতাউল ইসলামের দৌলতে মোবাইল ফেরত পেলেন ওই মহিলা।  নন্দিনী সাউ জানিয়েছেন, আজ পবিত্র ভাই ফোঁটা দিতে তিনি হুগলির ব্যান্ডেল থেকে তার মামা বাড়ি বর্ধমানে আসেন। বর্ধমান স্টেশনে নেমে টোটো ভাড়া করে বর্ধমানের সিং দরজা এলাকায় মামার বাড়িতে যান। পৌছানো মাত্র টোটো চালককে তার নায্য ভাড়াও দিয়ে দেন। 

বর্ধমানে মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা, একই পরিবারের মৃত ৫

সফিকুল ইসলাম (দুলাল ), বর্ধমান: বর্ধমান শহর সংলগ্ন জাতীয় সড়ক ও তার আশপাশের সড়কে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু মিছিল যেন থামছে না| শক্রবার ভোরে কলকাতার  দমদম বিমানবন্দর হয়ে বাড়ির ছেলে মুম্বাই থেকে ফিরছিল, তাকে আনতে এয়ারপোর্টে যাচ্ছিলেন গোটা পরিবার| এরইমধ্যে বর্ধমানে মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল একই পরিবারের পাঁচজনের। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমানের কামনাড়া এলাকায়। মৃত সকলের বাড়ি মুর্শিদাবাদের বড়ঞা থানার সোদপাড়া এলাকায় বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।  জানা গেছে, এদিন একটি চারচাকা করে এগারো জন যাত্রী বাড়ি ফিরছিলেন। ভোরবেলা বর্ধমান কাটোয়া রোডের কামনাড়া এলাকায় তাদের গাড়িটি একটি ডাম্পারের সঙ্গে সজোরে ধাক্কা মারে। গাড়ির প্রত্যেকেই গুরুতর আহত হয়।

ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হয়েছে, বর্ধমানে বৈঠক

সফিকুল ইসলাম (দুলাল), বর্ধমান:  পূর্ব বর্ধমানে  ধান কেনার কাজ সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করার জন্য বুধবার জেলা প্রশাসনের মনিটরিং কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হল।এদিন এই বৈঠকে হাজির ছিলেন রাজ‌্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ সহ জেলা পরিষদের সভাধিপতি শম্পা ধাড়া, জেলা শাসক প্রিয়ঙ্কা সিংলা, সহকারী সভাধিপতি দেবু টুডু, কর্মাধ্যক্ষরা ছাড়াও মহকুমা শাসক, বিধায়ক, খাদ্য দফতরের প্রতিনিধিরাও।  এদিন স্বপনবাবু জানিয়েছেন, গতবারের থেকে এবছর ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হয়েছে। গতবার ছিল ৫ লক্ষ ২৯ হাজার ৭৩২ মেট্রিক টন। এবারে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬লক্ষ ৭০ হাজার মেট্রিক টন।  এদিন ধান কেনা নিয়েও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ করেছেন স্বপনবাবু। তিনি জানিয়েছেন, গতবছরও কেন্দ্রীয় সংস্থা এফসিআই-এর এই জেলার ৭০ হাজার মেট্রিক টন ধান কেনার কথা ছিল। কিন্তু তাঁরা তা কেনেন নি। এবারেও তাঁদের লক্ষ্যমাত্রা ৭০ হাজার মেট্রিক টন। স্বপনবাবু জানিয়েছেন, গতবার ধান কেনার জন্য সরকারী সহায়ক মূল্য ছিল ১৮৬৮ টাকা, এবারে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৯৪০ টাকা। ধান কেনার কাজে গতবার ৩৩টি স্বনির্ভর গোষ্ঠী যুক্ত ছিল, এবারে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৪৮টি। 

শীতের আমেজে আসছে পরিযায়ী পাখি, ভাতারে জখম স্নেক বার্ড

সফিকুল ইসলাম (দুলাল), ভাতার: শীতের আমেজ শুরু হতেই পূর্ব বর্ধমানে পরিযায়ী পাখি আসতে শুরু করেছে| এরই মধ্যে ভাতারে এক বিরল প্রজাতির পাখি আহত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে| এই পাখি রাজস্থানে সচরাচর দেখতে পাওয়া গেলেও শীতের শুরুতেই এই রাজ্যের পূর্ব বর্ধমান জেলার ভাতারে এই পরিযায়ী পাখির দেখা পাওয়া যাওয়ায় পাখিপ্রেমী মানুষ থেকে অনেক সংগঠনের সদস্যরাই হতবাক হয়েছেন। ইন্ডিয়ান ডাটার বা ওরিয়েন্টাল ডাটার বা স্নেক বার্ড নামে এই পরিযায়ী পাখির ডেরা মূলত দেশের রাজস্থানে।  শীতের সময় আমাদের রাজ্যে কখনওসখনও রবীন্দ্র সরোবর আর বোটানিক্যাল গার্ডেনে এদের দেখা পাওয়া যায়। তবু এখনও পর্যন্ত এই রাজ্যে খুব বেশি হলে সাত আটবার কয়েকটি জলাশয়ে এই বিরল পাখির দেখা পাওয়া গেছে বলে জানা গেছে। এরা মূলত ছোট মাছ শিকার করে। এদের লম্বা ঠোঁট, আর চওড়া ডানা থাকে।  পূর্ব বর্ধমানের ভাতার থানার হাড়গ্রাম এলাকার  বাসিন্দা রবি মাঝি নামে এক ব্যক্তি প্রথমে অসুস্থ অবস্থায় এই পাখিটিকে দেখতে পান। স্থানীয় পক্ষীপ্রেমী রানাবাবুকে এরপর খবর দিলে তিনি বর্ধমানের এনিম্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি কে খবর দেন। সংস্থার পক্ষ থেকে অর্ণব দাস ও রতন দাস ঘটনাস্থলে পৌঁছে মঙ্গলবার আহত পাখিটিকে উদ্ধার করেন। 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder