০২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২১ নভেম্বর ২০২২, সোমবার
  • / 16

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। তিলাওয়াত করেন গানেম আল মুফতাহ।পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

কাতার বিশ্বকাপের জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয় আল খোর শহরের আল বাইত স্টেডিয়ামে। প্রায় ৬০ হাজার দর্শক আসন বিশিষ্ট এই স্টেডিয়ামটি।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
কিংবদন্তি ফুটবলার, ১৯৯৮ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক মার্শেল দেশাই প্রথমে বিশ্বকাপ ট্রফির প্রদর্শনী করেন স্টেডিয়ামে স্থাপিত মঞ্চে। তুমুল করতালি এবং চিয়ার্স ধ্বনির মধ্য দিয়ে বিশ্বকাপ ট্রফি বরণ করে নেন দর্শকরা।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

 

বিশ্বকাপের ট্রফি প্রদর্শনের পরই মঞ্চে আসেন বিখ্যাত হলিউড অভিনয় শিল্পি মরগ্যান ফ্রিম্যান। তার সঙ্গে মঞ্চে আসেন একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। এরপরই কাতারের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি তুলে ধরে মনোমুগ্ধকর প্রদর্শনী দেখান পারফরমাররা। একই সঙ্গে আলোর দুর্দান্ত সব কারুকাজ। এর মধ্যেই প্রদর্শিত হলো অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর পতাকা। মডেলদের দেখা গেলো প্রতিটি দলের জার্সি পরে মঞ্চে হাঁটতে।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
এ সময় দেখা গেলো একে একে বিশ্বকাপের সবগুলো মাস্কাটের প্রদর্শনী হতে। সর্বশেষ সবাইকে ছাড়িয়ে কাতার বিশ্বকাপের মাসকট লা’ইবের প্রদর্শনী হতে। বিশাল আকারে সাদা জামা পরিহিত মাসকটের মাথায় কালো আরবীয় ঐতিহ্যবাহী পাগড়ি বাঁধা।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

 

কাতারের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য তুলে ধরার পর মঞ্চে আসেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পীগোষ্ঠী বিটিএসের শিল্পী জুং কুক। তার সঙ্গে গানে অংশ নেন কাতারি সংগীত শিল্পী ফাহাদ আল কুবাইসি।

জুং কুকের পারফরম্যান্স শেষ হওয়ার পরই কাতারি কর্মকর্তাদের দেখা গেলো কোনো একটি রুমাল কিংবা টাওয়েল ধরনের কাপড়ে কিছু একটা লিখে স্মারক উপহার দিচ্ছেন ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফ্যান্তিনোকে।

এরপর কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি আরবি ভাষায় দিলেন স্বাগত বক্তব্য। সবার শেষে আল বাইত স্টেডিয়ামের চারপাশ থেকে জ্বলে উঠলো কয়েক হাজার আতশবাজির আলোর ঝলকানি।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

আপডেট : ২১ নভেম্বর ২০২২, সোমবার

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। তিলাওয়াত করেন গানেম আল মুফতাহ।পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

কাতার বিশ্বকাপের জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয় আল খোর শহরের আল বাইত স্টেডিয়ামে। প্রায় ৬০ হাজার দর্শক আসন বিশিষ্ট এই স্টেডিয়ামটি।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
কিংবদন্তি ফুটবলার, ১৯৯৮ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক মার্শেল দেশাই প্রথমে বিশ্বকাপ ট্রফির প্রদর্শনী করেন স্টেডিয়ামে স্থাপিত মঞ্চে। তুমুল করতালি এবং চিয়ার্স ধ্বনির মধ্য দিয়ে বিশ্বকাপ ট্রফি বরণ করে নেন দর্শকরা।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

 

বিশ্বকাপের ট্রফি প্রদর্শনের পরই মঞ্চে আসেন বিখ্যাত হলিউড অভিনয় শিল্পি মরগ্যান ফ্রিম্যান। তার সঙ্গে মঞ্চে আসেন একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। এরপরই কাতারের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি তুলে ধরে মনোমুগ্ধকর প্রদর্শনী দেখান পারফরমাররা। একই সঙ্গে আলোর দুর্দান্ত সব কারুকাজ। এর মধ্যেই প্রদর্শিত হলো অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর পতাকা। মডেলদের দেখা গেলো প্রতিটি দলের জার্সি পরে মঞ্চে হাঁটতে।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
এ সময় দেখা গেলো একে একে বিশ্বকাপের সবগুলো মাস্কাটের প্রদর্শনী হতে। সর্বশেষ সবাইকে ছাড়িয়ে কাতার বিশ্বকাপের মাসকট লা’ইবের প্রদর্শনী হতে। বিশাল আকারে সাদা জামা পরিহিত মাসকটের মাথায় কালো আরবীয় ঐতিহ্যবাহী পাগড়ি বাঁধা।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করে শুরু কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

 

কাতারের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য তুলে ধরার পর মঞ্চে আসেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পীগোষ্ঠী বিটিএসের শিল্পী জুং কুক। তার সঙ্গে গানে অংশ নেন কাতারি সংগীত শিল্পী ফাহাদ আল কুবাইসি।

জুং কুকের পারফরম্যান্স শেষ হওয়ার পরই কাতারি কর্মকর্তাদের দেখা গেলো কোনো একটি রুমাল কিংবা টাওয়েল ধরনের কাপড়ে কিছু একটা লিখে স্মারক উপহার দিচ্ছেন ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফ্যান্তিনোকে।

এরপর কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি আরবি ভাষায় দিলেন স্বাগত বক্তব্য। সবার শেষে আল বাইত স্টেডিয়ামের চারপাশ থেকে জ্বলে উঠলো কয়েক হাজার আতশবাজির আলোর ঝলকানি।