১৯ জুলাই ২০২৫, শনিবার, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সেন্সর বোর্ডের নতুন নিয়ম, এখন থেকে কোনও ছবির কাটছাঁট জানতে পারবে না জনসাধারণ

চামেলি দাস
  • আপডেট : ২৬ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 132

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন বা সেন্সর বোর্ডের পোর্টালে গুরুত্বপূর্ণ বদল আনা হয়েছে। কোনও ছায়াছবির কোন অংশ পরিবর্তন বা ছেঁটে ফেলতে বলা হলে তা এই পোর্টালে আগে দেখা যেত। জুন থেকে এই নিয়মে বদল আনছে ‘ই-সিনেপ্রমাণ’ পোর্টালটি। সেন্সর বোর্ডের মূল ওয়েবসাইটে এই তথ্য কোনও কালেই পাওয়া যেত না। একমাত্র ‘ই-সিনেপ্রমাণ’ পোর্টালই এই সুবিধে মিলত। সাংবাদিক-সহ সাধারণ মানুষ জানতে পারতেন, কোন ফিল্মে কী সেন্সর করা হয়েছে। এখন সেই রাস্তাও বন্ধ করে দিয়েছে সেন্সর বোর্ড। এখন থেকে একমাত্র ছবির প্রযোজকই জানতে পারবেন, কী সেন্সর করা হল বা কী সেন্সর করতে হবে।

সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, প্রত্যেক ছবির CBFC শংসাপত্রে একটি করে QR কোড দেওয়া থাকে। CBFC-র সাম্প্রতিক এই পরিবর্তনের আগে ওই কোড স্ক্যান করলে সেই ছবির সংশ্লিষ্ট ‘ই-সিনেপ্রমাণ’ পেজ দেখতে পাওয়া যায়। যা থেকে জানা যায়, সার্টিফিকেটটি বৈধ। ওই পেজেই জানা যায়, ছবির কোন কোন অংশ সেন্সর করা হয়েছে বা বাদ দেওয়া হয়েছে।

প্রত্যেক ছবির ই-সিনেপ্রমাণ পেজগুলির URL বা ওয়েব ঠিকানায় ১৮-সংখ্যার একটি নম্বর থাকত। নম্বর অদলবদল করলেই জানা যেত, সেন্সর বোর্ড ছবির কোন কোন অংশ বাদ দিতে বলেছে। এখন থেকে ওই ১৮ সংখ্যার নম্বর থাকবে না। এখন থেকে CBFC ছবির প্রযোজককে ১৮-সংখ্যার নম্বরের বদলে একটা টোকেন দেবে। কেবল প্রযোজকই ওই টোকেন থেকে জানতে পারবেন কী সেন্সর করা হল বা কী সেন্সর করতে হবে।

 

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সেন্সর বোর্ডের নতুন নিয়ম, এখন থেকে কোনও ছবির কাটছাঁট জানতে পারবে না জনসাধারণ

আপডেট : ২৬ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন বা সেন্সর বোর্ডের পোর্টালে গুরুত্বপূর্ণ বদল আনা হয়েছে। কোনও ছায়াছবির কোন অংশ পরিবর্তন বা ছেঁটে ফেলতে বলা হলে তা এই পোর্টালে আগে দেখা যেত। জুন থেকে এই নিয়মে বদল আনছে ‘ই-সিনেপ্রমাণ’ পোর্টালটি। সেন্সর বোর্ডের মূল ওয়েবসাইটে এই তথ্য কোনও কালেই পাওয়া যেত না। একমাত্র ‘ই-সিনেপ্রমাণ’ পোর্টালই এই সুবিধে মিলত। সাংবাদিক-সহ সাধারণ মানুষ জানতে পারতেন, কোন ফিল্মে কী সেন্সর করা হয়েছে। এখন সেই রাস্তাও বন্ধ করে দিয়েছে সেন্সর বোর্ড। এখন থেকে একমাত্র ছবির প্রযোজকই জানতে পারবেন, কী সেন্সর করা হল বা কী সেন্সর করতে হবে।

সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, প্রত্যেক ছবির CBFC শংসাপত্রে একটি করে QR কোড দেওয়া থাকে। CBFC-র সাম্প্রতিক এই পরিবর্তনের আগে ওই কোড স্ক্যান করলে সেই ছবির সংশ্লিষ্ট ‘ই-সিনেপ্রমাণ’ পেজ দেখতে পাওয়া যায়। যা থেকে জানা যায়, সার্টিফিকেটটি বৈধ। ওই পেজেই জানা যায়, ছবির কোন কোন অংশ সেন্সর করা হয়েছে বা বাদ দেওয়া হয়েছে।

প্রত্যেক ছবির ই-সিনেপ্রমাণ পেজগুলির URL বা ওয়েব ঠিকানায় ১৮-সংখ্যার একটি নম্বর থাকত। নম্বর অদলবদল করলেই জানা যেত, সেন্সর বোর্ড ছবির কোন কোন অংশ বাদ দিতে বলেছে। এখন থেকে ওই ১৮ সংখ্যার নম্বর থাকবে না। এখন থেকে CBFC ছবির প্রযোজককে ১৮-সংখ্যার নম্বরের বদলে একটা টোকেন দেবে। কেবল প্রযোজকই ওই টোকেন থেকে জানতে পারবেন কী সেন্সর করা হল বা কী সেন্সর করতে হবে।