০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘মেরা জুতা হ্যায় জাপানি’ গানের গায়ক-কে সবজি বিক্রেতার থেকে টাকা ধার করে পড়াতে হয়েছে ছেলে মেয়েকে!

সাদিয়া আহমেদ
  • আপডেট : ৫ ডিসেম্বর ২০২২, সোমবার
  • / 13

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: ‘মেরা জুতা হ্যায় জাপানি’ গানের গায়ক মুকেশ’কে, কে না চেনে না। তবে আপনি কি জানেন গায়ক হওয়ার আগে তার আর্থিক অবস্থা কেমন ছিল? তার জীবন যুদ্ধের কাহিনী জানলে চোখের জল ধরে রাখতে পারবেন না আপনি।

প্রাথমিক অবস্থায় গায়কের আর্থিক অবস্থা ছিল খুবই করুণ। এমনকি সবজি বিক্রেতার কাছ থেকে টাকা ধার করে নিজের ছেলে-মেয়ের স্কুলের মাইনে দিতে হয়েছিলো তাঁকে। সম্প্রতি একটি রিয়্যালিটি শো-তে এসে সেই কথাই জানান তাঁর ছেলে নিতিন মুকেশ। তিনি বলেন, বলিউডে একের পর এক হিট গান গাওয়ার পরও বেঁচে থাকার জন্য প্রতিদিন লড়াই করতে হয়েছে তাঁর পরিবারকে। খাবার তো দূরের কথা কখনও কখনও জল না খেয়েও কাটাতে হয়েছে তাঁর বাবাকে। ‘আওয়ারা হুঁ’, ‘মেরা জুতা হ্যায় জাপানি’ গাওয়ার পর সবাই মানুষ চিনেছে তাঁর বাবাকে। তিনি আরও জানান, বাবারই পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চান তিনি। এই দিনগুলোর কথা কখনও ভুলবেন না তিনি। তাঁর বাবা যেমন দারিদ্রের মধ্যেও মাথা উঁচু করে ছিলেন, নিতিনও সেই ভাবেই থাকতে চান।
এদিন তিনি আরও বলেন, মুকেশের বাড়ির কাছে এক সবজি বিক্রেতা ছিলেন, যিনি মুকেশের গলায় গান শুনতে খুব ভালবাসতেন। তিনই একদিন টাকা ধার দিয়েছিলেন মুকেশকে। সেই টাকা দিয়েই তাঁর এবং তাঁর বোনের মাইনে দিয়েছিলেন বাবা মুকেশ। এই ঘটনাটি সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রকাশ পেতেই হু হু করে ভাইরাল হতে শুরু করে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

‘মেরা জুতা হ্যায় জাপানি’ গানের গায়ক-কে সবজি বিক্রেতার থেকে টাকা ধার করে পড়াতে হয়েছে ছেলে মেয়েকে!

আপডেট : ৫ ডিসেম্বর ২০২২, সোমবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: ‘মেরা জুতা হ্যায় জাপানি’ গানের গায়ক মুকেশ’কে, কে না চেনে না। তবে আপনি কি জানেন গায়ক হওয়ার আগে তার আর্থিক অবস্থা কেমন ছিল? তার জীবন যুদ্ধের কাহিনী জানলে চোখের জল ধরে রাখতে পারবেন না আপনি।

প্রাথমিক অবস্থায় গায়কের আর্থিক অবস্থা ছিল খুবই করুণ। এমনকি সবজি বিক্রেতার কাছ থেকে টাকা ধার করে নিজের ছেলে-মেয়ের স্কুলের মাইনে দিতে হয়েছিলো তাঁকে। সম্প্রতি একটি রিয়্যালিটি শো-তে এসে সেই কথাই জানান তাঁর ছেলে নিতিন মুকেশ। তিনি বলেন, বলিউডে একের পর এক হিট গান গাওয়ার পরও বেঁচে থাকার জন্য প্রতিদিন লড়াই করতে হয়েছে তাঁর পরিবারকে। খাবার তো দূরের কথা কখনও কখনও জল না খেয়েও কাটাতে হয়েছে তাঁর বাবাকে। ‘আওয়ারা হুঁ’, ‘মেরা জুতা হ্যায় জাপানি’ গাওয়ার পর সবাই মানুষ চিনেছে তাঁর বাবাকে। তিনি আরও জানান, বাবারই পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চান তিনি। এই দিনগুলোর কথা কখনও ভুলবেন না তিনি। তাঁর বাবা যেমন দারিদ্রের মধ্যেও মাথা উঁচু করে ছিলেন, নিতিনও সেই ভাবেই থাকতে চান।
এদিন তিনি আরও বলেন, মুকেশের বাড়ির কাছে এক সবজি বিক্রেতা ছিলেন, যিনি মুকেশের গলায় গান শুনতে খুব ভালবাসতেন। তিনই একদিন টাকা ধার দিয়েছিলেন মুকেশকে। সেই টাকা দিয়েই তাঁর এবং তাঁর বোনের মাইনে দিয়েছিলেন বাবা মুকেশ। এই ঘটনাটি সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রকাশ পেতেই হু হু করে ভাইরাল হতে শুরু করে।